"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৪৮ || আমার সেরা, শীতকালীন ফটোগ্রাফি
ABB ২৩ -১১-২০২৩ বৃহস্পতিবার
বিসমিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
"আসসালামু আলাইকুম" আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো সুস্থ আছি। আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে নতুন ব্লগ করলাম। আজ আমি আপনাদের মাঝে ৪৮ নাম্বার প্রতিযোগিতা , আমার সেরা শীতকালীন ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। আসলে শীতের মৌসুমে, শীতকালীন ছবিগুলো দেখতে সবার কাছে অনেক দৃষ্টিনন্দন লাগে। এজন্য হয়তো আমাদের এডমিন মডারেটর ভাই-বোনরা সবাই শীতকালীন ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা দিয়েছেন। আমি যখন ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা দেখেছি তখন অনেক বেশি আনন্দিত হয়েছি। চিন্তা করলাম সেরা কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারব। কিন্তু একে একে কয়েকদিন চলে গেল , বৃষ্টি বন্ধ হচ্ছিল না। পরবর্তীতে চিন্তা করলাম বৃষ্টির জন্য এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা হবে না। পরে যখন দেখলাম বৃষ্টি বন্ধ হয়েছে তখনই মোটরসাইকেল নিয়ে , সোনিয়াকে নিয়ে বের হতে শুরু করলাম। এ কয়েকদিন সকালবেলা বের হয়েছিলাম। আসলে সকালে ছবি তোলার অভিজ্ঞতাটা খুবই মজার।
শিশির ভেজা ঘাসের সাথে, নদী, বিভিন্ন ধরনের ফুল , শীতের সকাল সহ ইত্যাদি বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। আসলে শীতের মৌসুমে কুয়াশাযুক্ত ছবিগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। আমি আজ কয়েক দিন যাবত এই ছবিগুলো তুলেছি। আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরেও অনেক বেশি আনন্দিত হলাম। আশা করি আপনাদের সবার আমার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লাগবে। বিশেষ করে আমাদের সবার খুব প্রিয় @rupok ভাই সহ সকল মোডারেটর ভাই বোনকে জানাই অশেষ ধন্যবাদ, এত চমৎকার একটি প্রতিযোগিতা দেওয়ার জন্য। তারই সাথে এডমিন ভাইবোন সবাইকেও জানাই অশেষ ধন্যবাদ। এবং আমাদের সবার প্রিয় rme দাদাকেও জানাই অনেক ধন্যবাদ।
শিশির ভেজা Mussaenda ফুল
আজ আমি খুব চমৎকার একটি Mussaenda ফুলের ফটোগ্রাফি করেছি। এর আগে আমি অনেকবার Mussaenda ফুলের ফটোগ্রাফি করেছিলাম। কিন্তু এত চমৎকার করে কখনোই ফটোগ্রাফি করা হয় নাই। আসলে প্রতিযোগিতার জন্য ফটোগ্রাফি করবো ,আর যদি স্পেশাল না হয় তাহলে কি আর হয়। খুব সকালেই চলে গিয়েছিলাম একটি নার্সারিতে। নার্সারিতে যাওয়ার প্রথম এই আমার এই ফুলটির চোখে পড়ে। দেখলাম শিশিরের ফোঁটা গুলো খুব চমৎকার দেখাচ্ছে। দেখেই ভীষণ ভালো লেগেছিল। যখন ফটোগ্রাফি করলাম তখন নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছিলাম। কারণ শিশির ভেজা ফোঁটাগুলো এত বেশি চমৎকার দেখাচ্ছে যা দৃষ্টিনন্দন। শিশিরের ফোঁটা গুলো যেমন আমাকে মুগ্ধ করেছে আমি আশা করি আপনাদের সবাইকেও অনেক বেশি মুগ্ধ করবে।
শিশির ভেজা ঘাস
শিশির ভেজা ঘাসের ফটোগ্রাফি। আসলে শিশিরের ফোঁটা গুলো, যে কোন কিছুর উপর পড়লে , দেখতে ভীষণ সুন্দর দেখায়। আর যখন শিশির গুলো ঘাসের উপর পড়ে, তখন দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। আসলে খালি পায়ে ঘাসের উপর হাঁটতে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে শীতের সকালে, কুয়াশা ভেজা ঘাসের উপর হাঁটতে অনেক বেশি ভালো লাগে। গত বছর এই কাজটি আমি অনেকবার করেছিলাম। খুব ভোরবেলা উঠে শিশির ভেজা ঘাসের উপর হাঁটতাম । কিন্তু আমি যখন এই ফটোগ্রাফি গুলো করতেছি , তখন ঐ দিনটাকে অনেক মিস করেছিলাম। কিন্তু ফটোগ্রাফি গুলো করার সময় যখন সোনিয়া পাশে ছিল, তখন বেশি ভালো লেগেছিল। অনেক অনেক ভালো লাগবে আশা করি শিশির ভেজা ঘাসের ফটোগ্রাফি।
অলকানন্দা ফুল
আমাদের সবারই খুব পরিচিত একটি ফুল অলকানন্দা । আসলে আমি যখন খুব সকালে নার্সারিতে গেলাম, আর যখন আলকান্দা ফুলের উপর শিশিরের ফোঁটা গুলো দেখেছি, আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আসলে শীতের সকালটা যে এত সুন্দর হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। সকালে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করতে পারব তা আশা করিনি। আমি যখন শিশির ভেজা অলকানন্দা ফুলের ফটোগ্রাফিটি করেছি, তখন অনেক বেশি আনন্দিত হয়েছি। এযাবৎ আমি অনেকগুলো অলকানন্দা ফুলের ফটোগ্রাফি করেছিলাম। এ ফুলের অনেক জাত রয়েছে। কয়েকটি জাতের ফুলগুলো কয়েকটি কালারের হয়ে থাকে। আমি নিজেও অনেকগুলো কালারের অলকানন্দা ফুলের ফটোগ্রাফি করেছিলাম। আশা করি আপনাদের অনেক বেশি ভালো লাগবে।
মাকড়সার জালে শিশির ফোঁটা
মাকড়সার জাল আমাদের সবারই খুব পরিচিত। কিন্তু শীতের সকালে মাকড়সার জাল এত চমৎকার দেখায়, তা আমরা অনেকেই জানিনা। আসলে শীতকালে ভোরবেলা আমরা ঘুম থেকে খুব কম উঠি। আমি নিজেও কিন্তু কখনো এত বেশি সকালে ঘুম থেকে উঠি না। প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে যখন , কয়েকদিন যাবত উঠতেছি , তখন অনেক বেশি ভালো লেগেছে। শীতের সকালটা খুব মধুর হয়। এই ফটোগ্রাফি গুলো না করলে হয়তো তা কখনো অনুভব করতে পারতাম না। গত বছর যখন শীতকালীন ফুলের ফটোগ্রাফি করেছি , তখন অনুধাবন করেছিলাম। তেমনি আজ কয়েক দিনও তা অনুধাবন করেছি। আসলে সাধারণত আমরা দিনের বেলায় মাকড়সার জাল দেখিনা। কিন্তু শিশির ভেজা সকালে আমরা তা সবচেয়ে বেশি দেখি। আর এটি দেখতে খুবই দৃষ্টিনন্দন। আমি ছবিগুলো তোলার পর অসংখ্য বার দেখেছি, যতবার দেখি ততবারই মুগ্ধ হই। আমি নিজে এ ফটোগ্রাফি গুলো করেছি তা বিশ্বাস হয়না, আমার কাছে অনেক বেশি সুন্দর লেগেছে। আশা করি আপনাদের সবার কাছেও অনেক বেশি ভালো লাগবে।
শীতের সকালের দৃশ্য
কুয়াশাযুক্ত শীতের সকাল এর ফটোগ্রাফি। আসলে এ সময়কার দৃশ্যগুলো দেখলে মনে হয় যেন রাত হয়ে আছে। একটু দূরের কিছু দেখা যায় না কুয়াশার জন্য। কিন্তু এ সময়কার ফটোগুলো দেখতে ভীষণ দারুন দেখায়। প্রথমে সকালে যখন আমি আর সোনিয়া বের হয়েছিলাম, তখন এই ফটোগ্রাফিটি করি। প্রথমে যখন ধান খেতের দৃশ্যটি তুলেছি, তখন অনেক ভালো লাগে। এরপর মোটরসাইকেল নিয়ে একটু দূরে যাওয়ার পরেই তালগাছের ফটোগ্রাফিটি করি। শীতের সময় তালগাছের ছবি আমার অনেক ভালো লাগে। আমি যখন ঘর থেকে বের হই তখনই সোনিয়াকে বলি, একটি তাল গাছের ফটোগ্রাফি করব। কিন্তু কোথাও পাবো কিনা তা জানি না। রাস্তার পাশেই যখন তালগাছটি দেখি তখন আনন্দিত হই। এবং ফটোগ্রাফি করি। আশা করি শীতের সকালের দৃশ্য আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
গোলাপ গাছে শিশির ফোঁটা
গোলাপ গাছে শিশির ফোঁটা। আসলে গোলাপের গায়ে যখন শিশির ফোঁটা গুলো দেখলাম, তখন অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। এরপর যখন গোলাপ গাছের কাছে গেলাম , তখন গোলাপ গাছের পাতাগুলোর উপর শিশিরের ফোঁটা গুলো দেখে অনেক আনন্দিত হলাম। আর যখন গোলাপ গাছের পাতাগুলো ফটোগ্রাফি করি তখন অনেক বেশি ভালো লাগলো। গোলাপ ফুলের গায়ে শিশিরের ফোঁটা মুগ্ধ করবে আপনাদের সবাইকে। গোলাপ গাছের নতুন পাতাগুলোর সামনেও ফোঁটা গুলো দেখতে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। এই ছবিগুলো আমি নার্সারি থেকে করেছিলাম। কয়েকটি নার্সারি ঘুরে ছিলাম , শুধু শীতের মুহূর্তের ছবি তোলার জন্য। অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করে এর মধ্য থেকে কয়েকটি ছবি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। আশা করি এই ছবিগুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
শীতের সকাল
শীতের সকালের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি। অবজেক্টকে কুয়াশায় রেখে যেকোনো সাবজেক্টের ফটোগ্রাফি করলে তা দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। তেমনি শীতের সকালে আমি কয়েকটি ছবি তুললাম। প্রথম ছবিটিতে একটি নদী থেকে একজন লোক উঠে আসতেছে। এত সকালে ঠান্ডার মধ্যে খালি গায়ে লোকটি যেন বরফ হয়ে যাচ্ছে। আমি যখন লোকটিকে দেখলাম তখন অবাক হলাম, এত ঠান্ডার মধ্যে লোকটি হাঁটতেছে কিভাবে। কিন্তু নদীর সাথে লোকটির ফটোগ্রাফিটি আমার অনেক ভালো লাগে। এরপর দেখলাম রাস্তার উপরে অটোরিকশা চালক আসতেছে সকাল সকাল। রিক্সা চালকের পিছনে কুয়াশাগুলো সহ পুরো দৃশ্যটি আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। এরপর একটি কাঁচা রাস্তার মধ্যে গিয়েছিলাম। দেখলাম সকাল-সকাল কয়েকজন লোক হেঁটে আসতেছে। সকালের হাঁটার ছবিগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আশা করি আপনাদের সবার অনেক বেশি ভালো লাগবে আজকের এই শীতের সকালের ছবিগুলো।
পাতার উপর শিশির ফোঁটা
আমাদের সবারই খুব পরিচিত পাতাবাহার গাছ। অনেক বড় বড় আকারের পাতাবাহার গাছের পাতা গুলোর উপর যখন শিশির ভেজা দেখলাম, আসলে আমি যখন সকালে নার্সারিতে যাই তখন পাতার উপর শিশির ফোঁটা গুলো দেখি। প্রথমে দেখে আমি মনে করেছি এগুলো পানি দিয়ে রেখেছে। পরে চিন্তা করলাম , পানির ফোঁটা কখনো এভাবে বসে থাকে না। আর যখন চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো করি তখন নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। শীতকালীন ফটোগ্রাফিতে শিশির ফোঁটা যুক্ত ছবিগুলো আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। এজন্য খুব যত্ন করে আমি ফটোগ্রাফি করেছি। আশা করি পাতার উপর শিশিরের ফোঁটা গুলোর ছবিটি আপনাদের অনেক বেশি ভালো লাগবে।
শীতের সকালে মাছি / ঘুঘু পাখি
আসলে আমাদের সবার সুপরিচিত একটি ছোট প্রাণীর নাম মাছি। আমি কখনো এত বড় মাছি দেখেছি বলে মনে হয় না। আমি যখন নার্সারিতে বিভিন্ন ফুলের ফটোগ্রাফি করতেছিলাম হঠাৎ করেই আমি এই মাছিটি দেখি। দেখার সঙ্গে সঙ্গে আমি ফটোগ্রাফিটি করলাম। ফটোগ্রাফি করার সময় আসলে ভাবি নাই যে মাছিটি এত বড়। কিন্তু ছবি উঠানোর পর যখন দেখতেছি তখন অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। আসলে সুন্দর ফটোগ্রাফি উঠলে নিজের কাছেও অনেক বেশি আনন্দ লাগে। রাস্তা দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে সকালে যাওয়ার পথেই দেখলাম , একটি ঘুঘু পাখি বসে আছে তারের উপর। তখন জুম দিয়ে পাখিটির ছবি তুলে। এ দুটো ছবি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে এজন্য আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
শিশির ভেজা কাঁটা মুকুট ফুল
শিশির ভেজা কাঁটা মুকুট ফুলের ফটোগ্রাফি। আসলে শীতের মৌসুমে কাটা মুকুট ফুল সবচেয়ে বেশি। এর আগে আমি অনেকবার এই ফুলের ফটোগ্রাফি করেছি কিন্তু শিশিরের ফোঁটা যুক্ত কখনো ফটোগ্রাফি করা হয়নি। আমি যখন কাটা মুকুট ফুলের ফটোগ্রাফি করেছি তখন অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। কারণ কাঁটা মুকুট আমাদের সবারই খুব প্রিয় একটি ফুল। আমি যখন ফুলের গায়ে শিশির ফোঁটা গুলো দেখেছি তখন মুগ্ধ হলাম। এ কারণে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। শিশিরের পোলাগুলো যেন কেউ আর্ট করে রেখেছে, এমনটা মনে হচ্ছে দেখে। আমি আশা করি আপনারা ও অনেক বেশি মুগ্ধ হবেন।
শীতকালীন নদীর দৃশ্য
শীতকালে নদীর দৃশ্য দেখতে আমাদের সবারই খুব ভালো লাগে। কিন্তু সরাসরি এ ধরনের দৃশ্যগুলো খুব কম দেখা যায়। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে দেখে থাকি। আমি যখন এ ফটোগ্রাফি গুলো করেছি নদীর তখন অনেক বেশি আনন্দ লেগেছিল। কারণ সকালের দৃশ্যগুলো নিজের চোখে দেখার আনন্দটা অন্যরকম। নদী থেকে মনে হয় যেন ধোঁয়া উঠতেছে। এই দৃশ্যটা আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। কিন্তু ছবিটা তা বোঝা না গেলেও সরাসরি আমরা অনেকেই দেখেছি পানির উপর দিয়ে ধোঁয়া যেতে। নদীতে যখন একটি নৌকার ফটোগ্রাফি করে তখন বেশি ভালো লাগে। নৌকাটা দিয়ে এপার থেকে ওপার মানুষকে নিয়ে যায়।
শীতের সকালে শিশির ভেজা ফুল
এখানে আমি ফুলের ফটোগ্রাফি করেছি। প্রথমে আমি একটি জবা ফুলের কলির ফটোগ্রাফি করেছি। আসলে জবা ফুলের কলি আমার অনেক পছন্দের। দেখে মনে হচ্ছে জবা ফুলটি আজই ফুটবে অর্থাৎ বড় হবে। আমি যখন গোলাপ ফুলের গায়ে শিশুদের ফোটা গুলো দেখি তখন অনেক বেশি ভালো লেগেছে। ভালো লাগার কারণে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। এরপর লান্টানা নামক একটি ফুলের ফটোগ্রাফি করি। এই ফুলটি বাংলাদেশ সহ ইন্ডিয়াতে অর্থাৎ এশিয়া মহাদেশের মধ্যে রয়েছে। এর বাহিরে এই ফুলটি খুব কম দেখা যায়। কিন্তু আমার কাছে লান্টানা ফুলের ফটোগ্রাফিটাও অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
শীতকালীন ধান ক্ষেত
শীতের সকালে যদি ধানক্ষেতের ছবি না তুলি তাহলে কি আর হয়। এজন্য কয়েকটি ধান ক্ষেতের ছবি তুললাম। ধানের পাতাগুলোর উপর যখন শিশির ফোঁটা গুলো দেখা যায় তখন দৃষ্টিনন্দন লাগে। আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। ভালোলাগার কারণে আপনাদের মাঝে চমৎকার করে ধান ক্ষেত্রে ফটোগ্রাফি করেছি। আমি আর সোনিয়া যখন একটি কাঁচা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন, রাস্তার পাশে ধানের জমি টা দেখি। তখনই ধানের জমিনে আমার চোখ পড়লো। দেখলাম ধানের পাতাগুলোর উপর শিশিরের ফোঁটা গুলো খুব চমৎকার। আমি আবার ধানের ফোঁটা গুলোর গায়ে বিভিন্ন পোকা খুঁজেছিলাম। তা আমি পেলাম না। এরপরেও আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো শিশিরের ফোঁটা । আশা করি আপনাদের সবার কাছেও অনেক বেশি ভালো লাগবে।
আমি আশা করি প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আপনাদের সবার অনেক ভালো লাগবে। আমি চেষ্টা করেছি সেরা ফটোগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। ব্যক্তিগতভাবে প্রত্যেকটি ছবি আমার খুবই পছন্দের। আশা করি আপনাদের সবার কাছেও অনেক বেশি ভালো লাগবে।
Camera 📸 Samsung Galaxy S23 Ultra
Location
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ক্যামেরা | Samsung Galaxy S23 Ultra |
পোস্ট তৈরি | narocky71 |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
নিজেকে নিয়ে কিছু কথা
আমার নাম নুরুল আলম রকি। আমার steemit I'd narocky71। আমি বাংলাদেশী নাগরিক । বাংলাদেশে বসবাস করি। তার সাথে সাথে আমি বিশ্বনাগরিক। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি। বাংলা ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করি। আমি বাংলা ভাষাকে ভালবাসি। আমি ফটোগ্রাফি করতে ও ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে জল রং দিয়ে পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। যখনই আমার সময় এবং হাতে টাকা থাকে তখন ভ্রমণ করতে বেরিয়ে পড়ি। বিশেষ করে আমি ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি অনেক বছর আগ থেকে ফটোগ্রাফি করে থাকি। কিন্তু বিশেষ করে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি বেশি করা হয়। বর্তমানে তার সাথে আর্ট করতে অনেক ভালোবাসি। বর্তমানে আমি বেশি সময় কাটাই আর্ট শিখতে। বর্তমানে আমার স্বপ্ন, আমি একজন ভালো ফটোগ্রাফার, ও একজন ভালো আর্টিস্ট হব। ( ফি আমানিল্লাহ)
VOTE @bangla.witness as witness
OR
SET @rme as your proxy
<I'm p/center>
https://twitter.com/NARocky4/status/1727504863125512631?t=Hz-icnpLFma4x-qiW2jOAw&s=19
অনেক আনন্দিত হলাম এই প্রতিযোগিতায় তোমার অংশগ্রহণ টা দেখে। অনেক সুন্দর সুন্দর এবং মনোমুগ্ধকর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছ, যেগুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে এক নজরে তাকিয়ে ছিলাম। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক বেশি সুন্দর ছিল, যার কারণে দেখতেও খুব ভালো লাগছে। শীতের সকাল উপভোগ করলে মনটা একেবারে ভালো হয়ে যায়। আর এত সুন্দর অপরূপ সৌন্দর্য দেখলে তো সবার কাছেই খুব ভালো লাগবে। ফটোগ্রাফি গুলোর বর্ণনা ও কিন্তু অনেক সুন্দর ছিল।
তোমার কাছেও দৃষ্টিনন্দের কাছে জেনে অনেক ভালো লাগলো। আসলে আমি চেষ্টা করেছি আমার সেরাটা প্রকাশ করার জন্য
শীত হচেছ বেশ আনন্দের সময়। এ সময়ে গ্রামগঞ্জে ফুটে উঠে এক অপরূপ রূপ। যে রূপ দেখে মানুষ সত্যিই কিন্তু মুগ্ধ হয়। আর আজ আপনি সেই শীতের গ্রাম বাংলার কিছু সুন্দর সুন্দর দৃশ্য নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন। হাজির হয়েছেন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য। সত্যি বলতে আপনার এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে কিন্তু বেশ মুগ্ধ হয়ে গেলাম। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
আপনি আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়েছেন এজন্য আনন্দিত। চেষ্টা করেছি সেরা ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
দারুন কিছু ছবি দেখলাম কুয়াশা ভেজা দৃশ্যগুলো সত্যি অসাধারণ ছিল আবার শীতকালে মানুষের জনজীবনের দৃশ্যটাও তুলে ধরেছেন সব মিলিয়ে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া চেষ্টা করেছি সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে শীতকালীন প্রাকৃতিক ছবিগুলো তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আশা করি ভাইয়া ভালো আছেন? বেশ দৃষ্টিনন্দন অসাধারণ ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাই । আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আসলে ফটোগ্রাফি গুলো সৌন্দর্য হৃদয় ছুঁয়ে গেলো এমন দুর্দান্ত ফটোগ্রাফি করেছেন যা চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে শিশির ভেজা ফটোগ্রাফি গুলো সৌন্দর্য খুবই অসাধারণ হয়েছে। বিভিন্ন ফুলের উপর শিশির বিন্দুর ফোটা বেশ দারুন লাগছে। এত দুর্দান্ত কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন ভাইয়া।
ফুলের উপর শিশিরের বিন্দুগুলো আমার নিজের কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আপনার থেকে এত চমৎকার মন্তব্যটি অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য। আসলে শীতকালে শিশির ভেজা অবস্থায় ফটোগ্রাফি করায় মজাই আলাদা। আর শিশির ভেজা অবস্থায় ঘাসের উপর হাঁটতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি ও অসাধারণ। ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি ও অসাধারণ হয়েছে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যি আমি হা করে তাকিয়ে রইলাম। এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে দীর্ঘ সময়ের মধ্যেও আমরা কেউ এভাবে হাটাহাটি করি না। শিশিরের ভেজা ঘাসের মধ্যে হাঁটার আনন্দ রয়েছে। ধন্যবাদ
অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া আপনার প্রতিযোগিতায় শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো। আপনি ঠিক বলছেন আপনার শেয়ার করা মুসেন্ডা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। এছাড়াও আরো অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। বিশেষ করে শীতকালীন গ্রামীন দৃশ্যগুলো অসাধারণ ছিল। আমার কাছে আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক ভাল লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
শীতকালে গ্রামীন দৃশ্যগুলো দেখতে খুব ভালো লাগে। অনেক আনন্দিত হলাম চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলোর মন্তব্য পড়ে। ধন্যবাদ
ভাইয়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন বেশকিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে।আপনাকে এজন্য অভিনন্দন জানাই। আপনি শীতকালীন বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন যা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। গ্রামীণ শীতকালীন দৃশ্য গুলো চমৎকার লেগেছে।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
ওই কয়েকটি ছবি আমার নিজের কাছেও ভীষণ ভালো লেগেছে। আসলে অনেক সময় দিয়ে প্রত্যেকটি ছবি তুলেছিলাম