নাটক রিভিউ-শেষ কিছুদিন|
আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। কয়েকদিন থেকেই ভাবছিলাম একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করবো। কিন্তু নাটক দেখার মত সময় হয়ে উঠছিল না। আজকে ভাবলাম একটি নাটক দেখব আর নাটক রিভিউটি শেয়ার করবো। আজকে দারুন একটি নাটক রিভিউ সবার মাঝে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। সত্যি কথা বলতে এই নাটকটি দেখার পর আমার দু চোখে পানি চলে এসেছিল। আশা করছি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে।
নাম | শেষ কিছুদিন |
---|---|
প্রযোজক | মোঃ কামরুজ্জামান |
পরিচালনা | ইমরুল রাফাত |
অভিনয়ে | রোহান, তানজিম সায়েরা তটিনী ও আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ৫৫ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ১৪ এপ্রিল ২০২৪ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- রোহান(আসিফ)
- তানজিম সায়েরা তটিনী(নীরা)
নাটকের শুরুতেই দেখতে পাই নীরা আসিফের জন্য অপেক্ষা করছে।।এরপর আসিফ এখানে আসে। আসিফের রুগ্ন শরীর দেখে নীরার খারাপ লাগে। এরপর আসিফ নীরাকে বলে যে সে আর ট্রিটমেন্ট করতে চায় না। যে কটা দিন বাঁচবে এমনিতেই বাঁচতে চায়। কারণ তার টাকা প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। বারবার শরীরে রক্ত দিতে দিতে সে ক্লান্ত। আর সে নীরার কাছ থেকে টাকা নিয়েও চিকিৎসা করতে চায় না। কারণ ঋণ রেখে আসিফ মরতে চায় না। নীরার সাথে বেশ কিছুটা সময় কথা হয় আসিফের। এবার আসিফ নীরাকে অনুরোধ করে তার জীবনের শেষ কয়টা দিন যেন নীরা তার সাথে কাটায়। নীরা বুঝতে পারছিল না কি করবে। এরপর হঠাৎ করে নীরার সেই পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে যায়। কোন এক বৃষ্টি ভেজা দিনে আসিফের সাথে নীরার প্রথম দেখা হয়েছিল। নীরা বৃষ্টিতে আটকে পড়েছিল সেখানে আসিফও আটকে পড়েছিল। এরপর দুজনে একই রিক্সায় বাড়ি ফিরে। আর দুজনের মধ্যে ভালো একটি বন্ধুত্ব হয়ে যায়।
দুজনের ফোন নাম্বারের আদান-প্রদান হয়। এরপর ধীরে ধীরে দুজনের মাঝে ভালোবাসার একটি সম্পর্ক তৈরি হয়। এবার দুজনে মিলে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয় এবং হুটহাট করেই বিয়ে করে ফেলে। নীরা এবং আসিফ গল্প করতে করতেই দুজনের অতীত জীবনের মাঝে হারিয়ে যাচ্ছিল। যদিও বর্তমানে নীরা আর আসিফের সম্পর্কটা একদম ঠিক ছিল না। নীরা ডিভোর্স নিতে চাইছিল। আর আসিফ নীরাকে অনুরোধ করছিল নীরা যেন তার জীবনের বাকি কয়টা দিন তার সাথে কাটায়। আসিফ বুঝতে পেরেছিল তার জীবনের সময় ফুরিয়ে এসেছে। তাইতো তার জীবনের শেষ সময়টাতে নীরার সাথে কাটাতে চেয়েছিল। নীরা আর আসিফ দুজন দুজনকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল। কিন্তু বিয়ের পর তাদের ভালোবাসার মাঝে কিছু ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়। একে অপরের বোঝাপড়াটা ঠিক ছিল না। তাই তো তাদের সম্পর্কে ফাটল ধরেছিল। জীবনের শেষ সময়ে এসে আসিফ যখন নীরার কাছে অনুরোধ করেছে তখন মীরা আর ফেলতে পারেনি।
এবার নীরা নিজের ব্যাগ গুছিয়ে নিয়ে আসিফের বাসায় চলে আসে। আসিফ নীরাকে দেখে অনেক খুশি হয়ে যায়। তার জীবনের এই শেষ মুহূর্তে তার ভালোবাসার মানুষটিকে পাশে পাবে এর চেয়ে বড় পাওয়া তার জীবনে আর কিছুই নেই। আসিফের এই পরিণতি নীরাকেউ কষ্ট দিচ্ছিল। নীরা ভেতর ভেতর কষ্ট পেলেও উপরে বুঝতে দিচ্ছিল না। নীরা ভেতরে ভেতরে ভীষণ কষ্ট পাচ্ছিল। আর কল্পনায় বিভিন্ন স্মৃতিচারণ করছিল। আসিফ অনেক সুন্দর করে ঘর গুছিয়ে রেখেছে। আসিফের এই পরিবর্তন দেখে নীরা অবাক হয়েছিল। এবার নীরা যখন আসিফের কাছে জানতে চাইলো এত সুন্দর করে ঘর গোছানো শিখলে কি করে তখন আসিফ নীরাকে বলল সময় মানুষকে বদলে দেয়। যেকোন কাজ মানুষ বাবা মায়ের থেকে শিখে এরপর জীবনসঙ্গীর কাছ থেকে শিখে। কিন্তু শিখতে শিখতে আমার জীবনের শেষ সময় চলে এসেছে নীরা। দেখতে দেখতে রাত হয়ে যায়। এবার নীরা আসিফকে বলে তুমি ঘুমিয়ে পড়ো আমি পাশের রুমে গিয়ে শুয়ে পড়ছি।
নীরা যখন পাশের রুমে যায় তখন আসিফ নীরাকে এসএমএস করে জানায় তার জন্য ওয়ারড্রবে একটি নতুন জামা রাখা আছে। এবার নীরা জামাটি হাতে নেয় আর মনে মনে বেশ খুশি হয়ে যায়। এরপর কিছুক্ষণ পর আবারো আসিফ নীরাকে মেসেজ করে যে তার প্রয়োজনীয় ক্রিম রাখা আছে। কিছুক্ষণ পর আবারো আসিফ মেসেজ করে যে তুমি তো রাতে কাঁথা ছাড়া একদমই ঘুমাতে পারো না। তাইতো তোমার পছন্দের কাঁথাটি পরিষ্কার করে তুলে রেখেছি। তুমি বের করে নিও। এবার নীরা যখন এই এসএমএস গুলো দেখে তখন নীরার দুচোখে পানি চলে আসে। আসিফ তার জীবনের শেষ প্রান্তে এসে এতটা বদলে যাবে এটা ভাবতেই নীরার বেশ অবাক লাগছে। সেই সাথে নীরার প্রতি আসিফের যত্ন আর ভালোবাসা দেখে বেশ কষ্ট পাচ্ছে। তখন নীরা মনে মনে ভাবে এই ভালোবাসা আর যত্ন যদি আগে থাকতো তাহলে আর আসিফকে ছেড়ে চলে যেতে হতো না। কথাগুলো ভেবে নীরার ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল। আর দু চোখে পানি চলে আসছিল।
হঠাৎ করে আসিফ নীরার কাছে একটি বায়না করে। সে নীরাকে বলে নীরা তুমি শাড়ি পড়ো আমি তোমাকে দেখতে চাই। আসিফ বলে আমার ভীষণ ইচ্ছে করছে তোমাকে শাড়ি পরা দেখতে। আসিফ যখন এই কথাগুলো বলছিল তখন হঠাৎ করেই পুরনো অনেক স্মৃতি মনে পড়ে যাচ্ছিল। নীরা যখন আগে শাড়ি পরতো তখন আসিফকে বলতো শাড়ির কুচিগুলো ঠিক করে দিতে। আসিফ পুরনো কথাগুলো ভাবছিল আর হঠাৎ করে দেখে নীরা শাড়ি পড়ে তার সামনে চলে এসেছে। কিন্তু আজ নীরা একবারও আসিফকে বলেনি কুচিগুলো ঠিক করে দিতে। আসিফ তখন নীরাকে বলে তুমি একাই শাড়ি পড়া শিখে গিয়েছো। এখন আর আমাকে প্রয়োজন পড়ে না। নীরা তখন বলে হ্যাঁ আমি সবটাই একা একা শিখে গেছি। তখন আসিফ বলে জীবনের কোন একটা সময় গিয়ে মানুষ সবকিছু বুঝতে পারে কিন্তু তখন সময়টা খুব ঘনিয়ে আসে। আসিফ মোমবাতির আলোয় নীরার সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে যায়। অপলক দৃষ্টিতে নীরার দিকে তাকিয়ে থাকে। সময় যত যাচ্ছে আসিফ ততই মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই তো নীরা ডক্টরের সাথে কথা বলে। যাতে করে তিনি কোন ব্যবস্থা করে দেন। আর নীরা বলে যত টাকা লাগুক না কেনো সে আসিফকে বাঁচাতে চায়। তখন ডক্টর বলে আপনি অনেক দেরি করে ফেলেছেন। আগে কোথায় ছিলেন। আপনাদের দেখতে তো একেবারে পারফেক্ট কাপল মনে হয়। কিন্তু আপনাদের নাকি ডিভোর্স হতে চলেছে।
ডাক্তারের কথা শুনে নীরা আবারও অতীতের কিছু ঘটনায় হারিয়ে যায়। আসিফ ছিল অন্য রকমের একটি ছেলে। সংসারের কোন দায়িত্ব তার ছিল না। নীরা একাই সবকিছু সামলাত। এসব কথা ভাবতে ভাবতে নীরা আবারও অতীতের কথাগুলো মনে করে ফেলে। অন্যদিকে সময়ের সাথে সাথে আসিফ আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর আসিফকে হসপিটালে ভর্তি করা হয়। আসিফ হসপিটালে একদমই থাকতে চাচ্ছিল না আসিফ বারবার বলছিল সে বাসায় চলে যেতে চায়। কারণ সে বাসায় গেলে নীরার সেই গন্ধ অনুভব করতে পারবে। আর তখন সে ভালো থাকবে। এরপর আবারো আসিফকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। আসিফ যেন ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। আসিফের শেষ ইচ্ছে ছিল বছরের প্রথম বৃষ্টিতে নীরাকে নিয়ে ভিজবে। বৃষ্টি ভেজার সেই মুহূর্তটা তার জীবনের সেরা মুহূর্ত হবে। হঠাৎ করেই বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। নীরা আসিফকে নিয়ে বাহিরে যায়। আর দুজনে মিলে বৃষ্টিতে ভিজতে থাকে। বৃষ্টির কান্না তাদের দুজনের কান্নার সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। দুজন দুজনকে হারানোর ভয়ে যেন হাউমাউ করে কেঁদেছিল। সেই নিঃশব্দ কান্না প্রকৃতি শুনতে পেয়েছিল। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়ে যায়।
নাটক দেখতে আমার অনেক ভালো লাগে। তবে আজকে দুপুরে যখন নাটকটি দেখছিলাম তখন দুচোখে পানি চলে এসেছিল। আসলে মৃত্যুর প্রহর গুনা সত্যি অনেক ভয়ঙ্কর। বিশেষ করে আপন মানুষটি যখন ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয় তখন নিজেকে সামলে রাখা যেমন কঠিন তেমনি সেই মানুষটারও ভীষণ কষ্ট হয়। এই নাটকটিতে আসিফের মৃত্যুর আগের দিনগুলোর কিছু মুহূর্ত তুলে ধরা হয়েছে। একজন মানুষ কিভাবে তিলে তিলে শেষ হয়ে যায় সেই চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সব মিলিয়ে নাটকটি দারুন ছিল।
আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।
আমার কাছে এখন রোহন এবং তটিনীর নাটকগুলো দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে। তাদের দুজনের অভিনয় আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। এমনকি তাদের নাটক গুলো অনেক বেশি সুন্দর। আর আমি এখন যখনই সময় পাই তখনই তাদের নাটকগুলো দেখে থাকি। নাটকটার শেষের অংশটি ছিল অনেক বেশি কষ্টের। নাটক রিভিউর শেষটা পড়ে আমার কাছে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে। যখন সময় পাবো তখন আমি নাটকটা দেখারও চেষ্টা করবো।
রোহন এবং তটিনীর নাটক গুলো আপনার ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনিও সময় পেলে নাটক দেখার চেষ্টা করেন জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
রোহান, তানজিম সায়েরা তটিনী জুটি আমার কাছে বেশ ভালো লাগে।তারা অভিনয়ও বেশ ভালো করে।মাঝে মাঝে সময় পেলে একটু আকটু দেখি।
এই নাটকের কিছু অংশ আমি দেখেছিলাম, ভালোই লেগেছে।যাই হোক আপনার নাটকের রিভিউ দেখে বেশ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
রোহন এবং তটিনীর জুটি সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সময় পেলে নাটক দেখার চেষ্টা করেন জেনে ভালো লাগলো আপু। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। বেশ ভালো লাগলো নাটকটা সম্পর্কে ধারণা পেয়ে। অবশ্য এই নাটকটা আমার এখনো দেখা হয়নি তবে আপনার রিভিউ পড়ার মধ্য দিয়ে কিছুটা দেখার সুযোগ হয়েছে। চেষ্টা করব পরবর্তীতে নাটকটা দেখার জন্য। সুন্দরী নাটক আমাদের মাঝে রিভি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার উপস্থাপন করা নাটক রিভিউ আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আপু। আপনি সময় পেলে নাটকটি দেখতে পারেন। আশা করছি ভালো লাগবে।
নাটক দেখতে আমারও অনেক ভালো লাগে কিন্তু কোন সময় নাটকের রিভিউ করা হয়নি। ভাবছি পরবর্তী সপ্তাহ থেকে আপনাদের মাঝে আমিও নাটকে টেলিভিউ শেয়ার করব। আপনার শেয়ার করা রিভিউ দেখেই আমার নাটকটা দেখার ইচ্ছা বৃদ্ধি পেয়ে গিয়েছে।
আপু আপনি চাইলে নাটক রিভিউ শেয়ার করতে পারেন। আশা করছি ভালো লাগবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ অসাধারণ একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আসলে বাংলাদেশের প্রায় নাটকগুলো আমি দেখেছি। এমনিতেই অবসর সময় নাটক দেখতে আমি বেশ পছন্দ করি। তবে এ নাটকটি অল্প কিছুদিন আগে মুক্তি পেয়েছে এখনো আমার দেখা হয়নি। চেষ্টা করব খুব দ্রুত এই নাটকটি দেখে নেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য।
দারুন একটি নাটক রিভিউ দিলেন আপু আপনি পড়ে বেশ খারাপ লাগলো। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত লেখা গুলো পড়ছি এবং স্ক্রিনশটের মাধ্যমে দেখতে পেরেছি। মানুষের জীবন সব সময় এক থাকেনা কখন যে বদলে যায় বলা বেশ মুশকিল। আসিফ এর ও তাই হয়েছিল যদিও অসুস্থ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার জীবন অনেক পরিবর্তন আনছিল নীরার জন্য। শেষমেষ তারা দুইজনে একত্রে হতে পেরেছে সেটা দেখে বেশ ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করলেন।
ঠিক বলেছেন আপু জীবন কখন বদলে যাবে বলা মুসকিল। আসিফ নীরাকে ফিরে পেয়ে জীবনের শেষ দিনগুলো আনন্দে কাটাতে চেয়েছিল। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
আপু আপনি খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। আপনার রিভিউ পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সত্যিই নাটকের শেষের মুহূর্ত গুলো পড়ে খুব খারাপ লেগেছে। কখন যে কার জীবনে কি হয় কেউ বলতে পারে না। খুব সুন্দর ছিল নাটকের কাহিনী, সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। আপনি সম্পূর্ণ নাটকের কাহিনী খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউ আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো। সত্যিই আপু এই সময়টা যেন কারো জীবনেই না আসে।
অসাধারণ একটি নাটক এর রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। আপনার কাছ থেকে এরকম সুন্দর একটি নাটক এর রিভিউ দেখতে পেরে খুব ভালো লাগলো। খুব সুন্দরভাবে আপনি এই নাটকের সবগুলো বিষয়বস্ত এখানে ফুটিয়ে তুলেছেন এবং এই নাটকের মধ্যে যা হয়েছিল তা আপনি আপনার পোস্টের মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন৷ অবশ্যই চেষ্টা করবেন এই নাটকটি দেখে নেওয়ার৷
ভাই আমি চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে নাটক শেয়ার করার। নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
খুবই দুর্দান্ত একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু।আপনার পোস্টের মাধ্যমে দারুন একটি নাটক সম্পর্কে জানতে পারলাম।নাটকের গল্পটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
এই নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। নাটকের গল্পটি সত্যিই দারুণ ছিল। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।