আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৪২ ||রঙিন কাগজ দিয়ে কাঠগোলাপের মত ফুল তৈরি।
♥️আসসালামুআলাইকুম♥️
আমি @bristy1, আমার বাংলা ব্লগ এর একজন সদস্য। আর আমার এই প্রিয় কমিউনিটির প্রিয় বন্ধুগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি৷সবার সুস্থতা কামনা করে আমার আজকের এই পোস্ট শুরু করলাম।
প্রতিনিয়তই আপনাদের মাঝে ভিন্ন ধরনের কিছু পোস্ট নিয়ে হাজির হওয়ার চেষ্টা করি। আর আজকের পোস্ট হল আমাদের কমিউনিটিতে চলমান কনটেস্ট পোস্ট। এই এক সপ্তাহ ধরেই দারুন একটা প্রতিযোগিতা চলছে। কাগজ দিয়ে ফুল তৈরির প্রতিযোগিতা। আসলে প্রতিযোগিতা গুলো দেখলে অনেক বেশি ভালো লাগে। কারণ নতুন নতুন অনেক কিছু দেখতে এমনিতেই তো ভালো লাগে। সবাই সবার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা দিয়ে খুব দারুণ কিছু ফুটিয়ে তুলে। যেহেতু এবারের কনটেস্টটি হল ডাই কনটেস্ট এক্ষেত্রে পুরো সপ্তাহ জুড়েই সবার ব্যস্ততা কাজ করে। কারণ যে কোন ডাইপ্রজেক্ট করতে একদিনে করা সম্ভব হয় না। সেজন্য কয়েকদিন সময় লেগে যায়। তার পাশাপাশি পোস্ট তৈরি করতেও সময় লাগে।
কয়েকদিন ধরেই আমি রেডি করছিলাম কারণ বাবু এখন কোন কাজ করতেই দেয় না। কোন কিছু নিয়ে যদি বসি সে এসে হানা দেবে সবকিছু ছিড়ে ফেলে দেবে। প্রথম যখন আমি কাগজগুলো রাখলাম তখন এসে দুই হাত দিয়ে দুটো কাগজ ছিঁড়ে ফেলল। তাই ওকে ওর নানুর কাছে রেখে কাজ করতে হয়েছে। কিন্তু ও যখন বুঝতে পারে যে আমি কাজ করতে যাব তখন আর কারো কাছে যেতে চায় না। বেশ কষ্ট করে সময় নিয়ে নিয়ে এই ক্রাফটটা করা হয়েছে। আর এই এক সপ্তাহ যাবৎ সে দিনের কোন অংশে ঘুমানোর চেষ্টা করে না। সকালে ঘুম থেকে উঠলে আর রাতে ঘুমায়। ও জানে ও ঘুমালেই আমি কাজ করবো। আর যখন একটু ঘুমায় কাজ করতে গেলে আবার উঠে যায় কি যে একটা অবস্থা এবার বুঝেন, হাহাহা। যাদের ছোট বাবু আছে তারাই হয়তো বা এরকম কষ্ট গুলো বেশি বুঝবে।
যাই হোক যেহেতু ফুল তৈরি করার কন্টেস্ট সেক্ষেত্রে আমি আমার পছন্দের একটি ফুল তৈরি করার চেষ্টা করলাম। এই ফুলগুলো দেখতে অনেকটা কাঠগোলাপের মতো। যদিও একদম একুরেট কাঠগোলাপ হয়নি। কারণ সেটা কখনোই সম্ভব নয়। আর যেহেতু বিভিন্ন রঙের এবং প্রজাতির কাঠগোলাপ রয়েছে তাই ভাবলাম আমি ছয়টি রংয়ের কাঠগোলাপ তৈরি করি। আমি এক্ষেত্রে পুরনো একটা ঝাঁঝরি ব্যবহার করলাম। আমার এক চাচীর কাছ থেকে এই ঝাঁঝরির অংশটা নিয়েছি। ফুলের বুকের মত করে এটি তৈরি করলাম। আর পাশাপাশি উলের সুতা দিয়ে এগুলোকে বেঁধে ভিন্ন আকার দেয়ার চেষ্টা করলাম। আশা করি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।
এই ফুল তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ |
|---|
- সাদা কাগজ
- রঙিন কাগজ
- আঠা
- কাঁচি
- উল সুতা
- পেন্সিল কম্পাস
- পেন্সিল
- স্কেল
- বাঁশের তৈরি ঝাঁঝরি
- রঙ,তুলি
ধাপ-১ |
|---|
প্রথমে আমি হলুদ রঙের কাগজ নিলাম ৭.৭ সে.মি পরিমাপ বরাবর করে লম্বালম্বি ভাবে কাগজে ভাজ করে নিলাম।এরপরে আমি ৬ সে.মি করে গোল মত কাগজ কেটে নিব, সেজন্য ৩ সে.মি নিয়ে কম্পাসের সাহায্যে গোল বৃত্ত এঁকে তারপর কেটে নিলাম ।
ধাপ-২ |
|---|
এরপর আমি লাল রঙের কাগজটা নিলাম। লাল রঙের কাগজটাকে একইভাবে ভাজ করে নিলাম। সব রংয়ের কাগজ থেকে আমি তিনটি করে যেহেতু বৃত্তাকার অংশ কেটে নেব সেজন্য আমি তিন ভাঁজ দিয়ে নিলাম। এরপর একই পরিমাপে আমি দাগ টেনে তারপর কাঁচি দিয়ে কেটে নিলাম।
ধাপ-৩ |
|---|
এখন আমি নীল রঙের কাগজ নিলাম। পূর্বের মত করে ভাঁজ করে গোল দাগ দিয়ে আবার তিনটি পাপড়ি কেটে নিলাম।
ধাপ-৪ |
|---|
এখন বেগুনী রংয়ের কাগজ নিলাম। বেগুনী রঙের কাগজ নিয়ে পূর্বের মতো ভাঁজ করে নিলাম। আবারও গোল দাগ টেনে নিয়ে গোল করে কেটে নিলাম।
ধাপ-৫ |
|---|
এখন হালকা গোলাপি রঙের কাগজটাকে আবার ভাঁজ করে নিলাম। তারপর তিনটি পাপড়ির জন্য আবারো গোল দাগ কেটে নিলাম এক্ষেত্রে আমি সবগুলো আলাদা রাখলাম।
ধাপ-৬ |
|---|
যেহেতু প্রতিটি ফুলের পাপড়িতে সাদা রঙ থাকবে সেই হিসেবে আমি ছয়টি ফুলের জন্য ১৮ টি সাদা রঙের গোল কাগজ কেটে নিলাম।
ধাপ-৭ |
|---|
এইধাপে সবুজ কাগজকে ভাঁজ করে নিয়ে লম্বালম্বি ভাবে পাতা কাটার জন্য প্রথমেই এঁকে নিলাম তারপর পাতা কেটে নিলাম। আমি মোট বারোটা পাতা কেটে নিয়েছি।
ধাপ-৮ |
|---|
পাতাগুলোকে দুইপাশ থেকে মুড়িয়ে মুড়িয়ে ভাঁজ করে নিলাম। এক্ষেত্রে পাতার ডিজাইন হয়ে যাবে।
ধাপ-৯ |
|---|
এখানে ৩টি করে সাদা আর লাল রঙের কাগজ নিলাম,যেগুলো গোল করে কেটেছিলাম।পরবর্তীতে মাঝখান দিয়ে একভাঁজ করে নিলাম। তারপর কাঁচির সাহায্যে উপরের ২পাশের পাঁপড়ি ছড়িয়ে দিলাম।
ধাপ-১০ |
|---|
এখন এই পাপড়িগুলো এক এক করে নিয়ে নিলাম।প্রথমে সাদা পাপড়িতে আঠা লাগিয়ে লাল পাপড়ি একটা বসিয়ে দিলাম। তারপর সে লাল পাপড়ির উপর আবার সাদা পাপড়ি, আবার লাল পাপড়ি এভাবে এক এক করে তিনটি তিনটি করে ছয়টি পাপড়ি বসিয়ে শেষ মুহূর্তে একটার সাথে আরেকটা জোড়া লাগিয়ে একটা ফুল তৈরি করে নিলাম।
ধাপ-১১ |
|---|
এই ধাপে হালকা গোলাপি রঙের পাপড়িগুলো নিলাম। পূর্বের মতো ভাঁজ করে প্রথমে পাপড়িগুলো ফুটন্ত করে নিলাম। তারপর আবার আঠার সাহায্যে সাদা এবং হালকা গোলাপি এক এক করে বসিয়ে জোড়া লাগিয়ে আরেকটি ফুল তৈরি করলাম।
ধাপ-১২ |
|---|
এই ধাপে নিলাম নীল রঙের পাপড়িগুলো। এখন আবার সে পাপড়িগুলো ভাঁজ করে ফুটন্ত করে নিয়ে জোড়া লাগিয়ে নীল রংয়ের ফুলটি তৈরি করলাম।
ধাপ-১৩ |
|---|
এখন নিয়ে নিলাম বেগুনি রং এর কাগজগুলো সাথে সাদা রঙের কাগজ নিলাম। একসাথে ভাঁজ করে নিয়ে ফুটন্ত করে তারপর আবার জোড়া লাগিয়ে বেগুনি-সাদা রংয়ের ফুল তৈরি করলাম।
ধাপ-১৪ |
|---|
এখন নিলাম হলুদ আর সাদা রঙের কাগজগুলো। পাপড়িগুলোকেও একইভাবে ভাঁজ করে ফুটন্ত করে তারপর আবার ফুলের মত জোড়া লাগিয়ে ফুল তৈরি করলাম।
ধাপ-১৫ |
|---|
যেহেতু প্রথমে কমলা রঙের কাগজ কাটা হয়নি তাই পূর্বের মতো করে গোল করে কমলা রঙের কাগজ কেটে নিলাম। তারপর এভাবে ভাঁজ করে ফুটন্ত করে নিয়ে ফুলের পাপড়ি এক এক করে জোড়া লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ-১৬ |
|---|
এখন আমি বাঁশ দিয়ে তৈরি করা পুরনো একটি ঝাঁঝরির এক কোণার অংশ কেটে নিলাম। এটিকে প্রথমে ভালোভাবে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিয়ে তারপর খয়েরি রঙের সাহায্যে রং করে নিলাম।
ধাপ-১৭ |
|---|
১ ইঞ্চি পরিমাপ নিয়ে লম্বালম্বি ভাবে হলুদ রঙের কাগজ কেটে নিলাম। তারপরে এগুলোকে এক পাশ দিয়ে চিকন চিকন করে কেটে নিয়েছি যাতে ফুল তৈরি করা যায়। কাটা অংশগুলোকে পেন্সিলের সাহায্যে একদিকে বাঁকিয়ে নিলাম যাতে ফুল তৈরি করলে সুন্দর দেখায়।
ধাপ-১৮ |
|---|
এখন এই হলুদ রঙের কাটা অংশগুলোর একপাশে আঠা লাগিয়ে গোল গোল করে মুড়িয়ে নিলাম। এগুলো ফুলের মত তৈরি হয়ে গেল।হলুদ রঙের পাঁচটি এবং কমলা রঙের একটি তৈরি করলাম।
ধাপ-১৯ |
|---|
এখন এক এক করে পূর্বে তৈরি করা বিভিন্ন রং এর ফুল গুলোর মধ্যে আমি মাঝ বরাবর আঠা লাগিয়ে এই হলুদ রঙের ছোট ফুলগুলো জোড়া লাগিয়ে দিলাম। তবে হলুদ রঙের ফুলের মাঝখানে কমলা রঙের ফুল জোড়া লাগালাম।
ধাপ-২০ |
|---|
এই ধাপে আমি সবুজ রঙ নিলাম। তারপর পাতাগুলোর মাঝখানে সবুজ রঙের সাহায্যে শাখা প্রশাখা এঁকে নিলাম যাতে একদম বাস্তবিক পাতা মনে হয়।
ধাপ-২১ |
|---|
এখন পেস্ট কালারের উলের সুতা নিয়ে প্রথমে ঝাঁঝরির বাইরের কিনারার অংশগুলো বেঁধে নিলাম। তারপর মাঝখানের দিকে নিচ থেকে কিছুটা অংশ এপার ওপার করে বেঁধে নিলাম। তারপর সবুজ রঙের উলের সুতা দিয়ে নিচের দিকের অংশ থেকে উপরের দিকের অংশে কিছু লতার মত টেনে দিলাম যাতে এখানে ফুল বসানো যায়।
ধাপ-২২ |
|---|
এখন এক এক করে একটি ফুল নিয়ে ফুলের পিছনের দিকের অংশে আঠা লাগিয়ে তারপর সুতার মধ্যে বসিয়ে জোড়া লাগাতে থাকলাম। প্রথমে তিনটি, তারপর দুটি উপরে একটি এভাবেই আমি ফুলগুলো বসিয়ে সাজিয়ে নিলাম। এর পাশাপাশি পাতাগুলোকেও ফুলের পাশে জোড়া লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ-২৩ |
|---|
নিচের দিকে ঘাস দেওয়ার জন্য আমি সবুজ রঙের কাগজ কোনাকুনিভাবে কেটে নিলাম। তারপর এগুলো থেকে চিকন চিকন করে ঘাসের মত কেটে নিলাম। এরপর আঠার সাহায্যে জোড়া লাগিয়ে দিলাম।
ধাপ-২৪ |
|---|
নিচের দিকের পুরো অংশটাতেই আমি ঘাসের মতো অংশগুলো আঠার সাহায্যে জোড়া লাগালাম। এখানেই আমি আমার ফুল তৈরির কাজ শেষ করলাম।
সর্বশেষ ছবি |
|---|
সবাই অনেক অনেক ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য আন্তরিক ভালোবাসা রইল। সম্পূর্ণ পোস্টে আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
|---|
♥️আল্লাহ হাফেজ♥️ |
|---|
মোবাইল ও পোস্টের বিবরণ
| ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
|---|---|
| ধরণ | কন্টেস্ট |
| ক্যামেরা.মডেল | জে৫ প্রাইম |
| ফটোগ্রাফার | @bristy1 |
| লোকেশন | ফেনী |
.png)
আমি তাহমিনা আক্তার বৃষ্টি। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালোলাগা, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
💦
💦 BRISTY 💦
💦
Congratulations, your post has been upvoted by @scilwa, which is a curating account for @R2cornell's Discord Community. We can also be found on our hive community & peakd as well as on my Discord Server
Felicitaciones, su publication ha sido votado por @scilwa. También puedo ser encontrado en nuestra comunidad de colmena y Peakd así como en mi servidor de discordia
ভালো লাগলো সাপোর্ট পেয়ে।
কাঠগোলাপ ফুল আমি ভীষণ পছন্দ করি। তবে কখনো রঙিন কাগজের দেখিনি। রঙিন কাগজ দিয়ে কাঠগোলাপের মত ফুল তৈরি করে আমাদের কে উপহার দিয়েছেন দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি আপু প্রশংসনীয় কাজ করেছেন। অনেক সময় নিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট উপহার দিয়েছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অভিনন্দন আপনাকে আপু।
আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
❣💐🙏❤❣
ধন্যবাদ ভালো লাগলো সাপোর্ট পেয়ে।
আপু প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এই কনটেস্ট অংশগ্রহণ করার জন্য। যেতে পারে কনটেস্ট ছিল ফুল তৈরি। তাই আপনি শেষ পর্যন্ত রঙিন কাগজ দিয়ে খুবই দারুণ একটি ফুল তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি ফুলটি আমার কাছে দারুন লেগেছে। ফুল তৈরি প্রতিটা ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ফুল তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ভালো লাগলো মন্তব্যটি পড়ে ভাইয়া।।
রঙিন কাগজ দিয়ে কাঠগোলাপ এর মত ফুল তৈরি করেছেন। রঙিন কাগজগুলো একদম নিখুঁত মাপে কেটেছেন এই জন্যই এতটা সুন্দর লাগছে। একদম ইউনিক আইডিয়া ছিল সেই সাথে কাঠ গোলাপের মতো দেখতে ফুলগুলো আরো চমৎকার ছিল।
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাইয়া।।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো সাপোর্ট পেয়ে।
দারুন একটি ডাই প্রজেক্ট উপহার দিয়েছেন আপু। আসলে বাসায় ছোট বাচ্চা থাকলে বেশ কষ্ট হয়ে যায় কাজ করতে। যাইহোক এতো ঝামেলার পরেও দারুন প্রজেক্ট নিয়ে হাজির হয়েছেন। ফুলগুলো ভীষণ সুন্দর দেখাচ্ছে।
ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবে।
আসলে কয়েক ধরনের কালার ব্যবহার করেছি যার কারণে এটা দেখতে আরো সুন্দর লাগছে।
আপনার তৈরি করা কাঠ গোলাপের মতো এই ফুল দেখে খুবই ভালো লাগলো আপু। একই ফুলের মধ্যে আপনি দুই ধরনের কালার ব্যবহার করেছেন যার কারণে এটা দেখতে আরো সুন্দর হয়েছে। আশা করি এই প্রতিযোগিতায় আপনি ভাল একটা অবস্থান গ্রহণ করবেন।
কয়েক ধরনের কালার ব্যবহার করেছি ভাইয়া যার কারণে এটা দেখতে আরো সুন্দর হয়েছে।
মুগ্ধ হয়ে গেছি জাস্ট মুগ্ধ হয়ে গেছি আপু। আপনার তৈরি রঙির কাগজের এত সুন্দর ফুল গুলো দেখে জাস্ট মুগ্ধ হয়ে গেছি আমি।এই ফুল গুলো তৈরি করতে আপনার বেশ সময় লেগেছে এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছে। যা আপনি খুব সহজেই করে ফেলেছেন।আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
জি ভাইয়া এটি তৈরি করতে বেশ সময় লেগেছে এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছে।