অসুস্থ শরীর নিয়ে কাজ করার অনুভূতি।
হ্যালো বন্ধুরা নতুন একটি পোস্টে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।
বন্ধুরা আশা করি আপনার সবাই ভালো আছেন, আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব অসুস্থ শরীর নিয়ে কাজে যাওয়ার অনুভূতি। আমার লাইফে আমি এই সর্ব প্রথম অসুস্থ শরীর নিয়ে কাজে গিয়েছি। যা এর আগে কখনো আমি করিনি বা কাজ করার কখনো প্রয়োজন মনে করতাম না। আসলে কথায় আছে মানুষের জীবন থেকে সময় যখন যেতে শুরু করে। তখন তার জীবনে অনেক কিছু পরিবর্তন হতে থাকে।
হয়তোবা এখন আমার সেই সময় চলে এসেছে জীবন থেকে অনেক কিছু পরিবর্তন করার। একটি সময় ছিলো যদি অল্প শরীরে ব্যথা থাকতো তাহলে সারাদিন রুমে ঘুমিয়ে থাকতাম। কালকে আমার পায়ে এতো বেশি আঘাত লেগেছে সেটা বলে বোঝাতে পারবো না। রাতে ঘুমাতে পারেনি পায়ে যন্ত্রণা করার জন্য। কারণ গতকালকে আমি কোন ঔষধ খাইনি। আমি ভেবেছিলাম আজকে থেকে ঔষধ খাবো। কারণ যেদিন এমন সমস্যা হয় সেই দিন ঔষধ না খেয়ে তার পরের দিন ঔষধ খাওয়া অনেক ভালো বলে আমি মনে করি।
কারণ গতকালকে হয়তো বা ঔষধ খেলে পায়ের ব্যথা বা যন্ত্রণা একটু কমে যেতো । কিন্তু পরবর্তীতে আবার এই ব্যথা আমার দেখা দিতে পারে। এবং আজকে যেহেতু বেশি ব্যথা ছিলো আজকে ঔষধ খেলে বিষয় টি ভালো হবে বলে আমি মনে করেছিলাম। কিন্তু আসলে আমার ধারনা মনে হয় ভুল হতে পারে। এতোটা বেশি যন্ত্রণা আমার গতকালকে পায়ে হয়েছিল যেটা আমি এখনো পর্যন্ত ভুলতে পারছি না।
যাইহোক ভেবেছিলাম আজকে সকালে কাজে যেতে পারবো না। কিন্তু সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ব্যথা পা নিয়ে ভেবেছিলাম বর্তমানে নিজের পরিবারের অবস্থা অনেকটা খারাপ যাচ্ছে। এবং নিজের কাছে এখন বর্তমানে সংসারে দায়িত্ব চলে এসেছে। এই মুহূর্তে আমি যদি এখন কাজ বন্ধ করে দেই তাহলে পরিবারে আরো বেশি সমস্যা হতে পারে। যখন সংসারের দায়িত্ব নিজের ওপরে চলে আসে তখন নিজের কাছে অন্যরকম একটি চিন্তা থাকে।
যাইহোক দুই থেকে তিন মাস আমি কোন ওভারটাইম করি না। প্রতিদিন যে ডিউটি থাকে তাতে বাসায় টাকা পাঠানো অনেক কঠিন হয়ে যায়। কিছু করার নেই তাই ভাবলাম কাজ বন্ধ করা যাবে না। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে পায়ের দিকে লক্ষ্য করলাম লক্ষ্য করে দেখতে পেলাম পায়ের অবস্থা অনেকটা খারাপ। কিন্তু সেদিকে লক্ষ্য বেশি না দিয়ে কাজে যাওয়ার জন্য কাজের জামা প্যান্ট পরে রেডি হয়ে পড়েছি।
সকাল বেলা এসে ভেবেছিলাম হয়তোবা কি কাজ করতে হবে ঠিক নেই। কিন্তু একটি বড় ভাই বলল তার সাথে কাজে যাওয়ার জন্য এবং সেখানে খুব বেশি কষ্ট না। আবার অনেক বেশি কষ্ট সেখানে। সেখানে সবচেয়ে বেশি কষ্টের কাজ ছিলো রোদ আমি বহুদিন হলো রোদে কাজ করি না। হঠাৎ করে আজকে রোদে কাজে গিয়ে মাথা যন্ত্রণা শুরু করে। তার ওপরে পায়ের ব্যথা প্যান্টের মধ্য পা আরো বেশি যন্ত্রণা শুরু করেন।
হালকা একটু বাতাস লাগলে হয়তো বা একটু ভালো লাগতো। কিন্তু ভেবেছিলাম এখানে পা বের করে কি ভাবে থাকবো। যাই হোক দুপুরে খাওয়ার পরে এসে আমার মামুন ভাই কে বলছিলাম কি করব এই অবস্থায় কাজে যেতে ভয় লাগছে। সে বলছিল কাজে না গেলে রুমে থাকার কথা কিন্তু চিন্তা একটাই কাজ না করলে আরো বেশি সমস্যা হবে। যাই হোক আমি তাকে বললাম এখানে কিছু বেধে কাজে গেলে কি ভালো হবে। সে বলল না প্যান্ট একটু উপরে রাখার কথা সেখানে যেনো একটু হালকা বাতাস লাগে।
দুপুরে খাওয়ার পরে যখন উপরে কাজে গেলাম গিয়ে দেখতে পেলাম আরো সাথে দুইজন আছে। কিন্তু তারা সেই কাজ গুলো খুব বেশি পারে না। সিঁড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হবে তার ওপরে পায়ে তো অনেক ব্যথা। কিছু করার নেই সিঁড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হলো আজকে আমার। পা আমি আর মোটে ও নাড়াতে পারছিলাম না। তবুও নিজের মুখের হাসি বন্ধ রাখি নায়। কারণ অন্য মানুষ যেনো না বুঝতে পারে আমার কতটা কষ্ট হচ্ছে।
আসলে সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছু আমাদের মেনে নিতে হয়। সেখানে আরো অনেক মানুষ কাজ করছে হয়তো বা পা নিয়ে আমি যদি একটু কষ্ট অনুভব দেখাই। তারা অনেক কিছু ভাবতে পারে এটা বিদেশ এখানে কেউ কারো নয়। এমনটা ভেবে চলা উচিত কারণ সবাই তো এক হয় না। কার মনে কি আছে কেউ বলতে পারে না। তবে জীবনে প্রথম এই নিজের পরিবারের চিন্তা করে আজ সারাদিন পার করে এখন কিছুটা ভালো লাগছে। এবং ক্যান্টিন থেকে ঔষধ নিয়ে খেয়েছি ইনশাল্লাহ গতকালকে যদি একটু নরম পড়ে তাহলে আবার কাজে যাবো।
Device | Name |
---|---|
Android | VivY77 /v2169 vivo |
Camera | focal length:26mm(equivalent to 35mm focal length film) |
Location | Malaysia 🇱🇷🇱🇷🇱🇷 |
Short by | @bayezid123 |
সংসারের দায়িত্ব মানুষের উপর যখন এসেচেপে পড়ে তখন তাকে অনেক কঠিন সিদ্ধান্তই নিতে হয়। আপনি কেমন একটা সিদ্ধান্ত আপনিও নিয়েছেন। একটা গত পোস্টে পড়েছিলাম যে আপনার পা কেটে গিয়েছে অনেকটাই।
আপনার প্রতি আমার পরামর্শ হবে, আপনি একজন ডাক্তার দেখিয়ে পায়ের চিকিৎসা করেন। কারণ অনেক সময় অনেক সামান্য কাটা থেকেই অনেক বড় ধরনের ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। আর গত লেখাতে পড়েছিলাম যে আপনি ওষুধ লাগানোর পর আপনার পায়ে খুব জ্বালাপোড়া করছিল। সাধারণত ওষুধ লাগানোর পরে এমন হওয়ার কথা না। ওষুধের ডেট ছিলো কিনা সেটা চেক করেছিলেন কিনা সেটাও আমার জানা নেই।
তাই একজন চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন। আপনার পা দ্রুত ঠিক হয়ে উঠুক এই দোয়া করি।
অবশ্যই আমার একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত ছিল এবং আমি আপনার কমেন্ট পড়ে ঔষধ এর ডেট আছে কিনা দেখেছিলাম এবং সেখানে ডেট ছিল জানিনা কিসের জন্য জ্বালা-যন্ত্রণা হয়েছিল তবে বর্তমানে এখন পা অনেকটা ভালো হয়ে গিয়েছে এবং নিয়মমতো ওষুধ খাচ্ছি। সুন্দর একটি পরামর্শ দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করেছেন দেখে আমি অনেক খুশি হয়েছি ভালো এবং সুস্থ থাকবেন।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
পরিবারের দায়িত্ব যখন নিজের কাঁধে পড়ে তখন নিজের শরীর যতই খারাপ থাকুক বা কাজ করতে মন না চাক তবুও করতে হয়। প্রবাস জীবন অনেক কষ্টের জীবন।
আপনি আপনার পায়ের ব্যথা নিয়ে রোদের মধ্যে সারাদিন কাজ করেছেন। পায়ে ব্যাথা হলে অনেক কষ্ট হয়। আপনার পোস্ট করে বুঝতে পারলাম আপনার অনেক কষ্ট হয়েছিল।
আপনার জীবনের একটি বাস্তব বিষয় উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সময় ও পরিস্থিতির জন্য মানুষের জীবনে অনেক কিছু পরিবর্তন হয়ে যায়। যেমন আমার পরিস্থিতিতে বর্তমানে তেমনি। নিজের শরীরে চিন্তা না করলেও বর্তমানে নিজের পরিবারের চিন্তা করা লাগছে। বিশেষ করে এমন সমস্যার মধ্য যাচ্ছি তার পাশাপাশি বিপদ সব সময় পাশে লেগেই আছে।
প্রবাস জীবনটাই হচ্ছে কষ্টের আপনি যতই অসুস্থ থাকেন না কেন? আপনাকে আপনার কাজ সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করতেই হবে! আপনি গতকালকে পায়ে ব্যথা পেয়েছেন ঔষধ খেয়ে পায়ের ব্যথাটা কিছুটা কমেছে, জানতে পেরে ভালো লাগলো। এই অসুস্থ শরীর নিয়ে আবারও কাজে চলে গেছেন। আসলে মানুষের জীবনটাই অদ্ভুত কখন কি হয় কিছুই বোঝা যায় না সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি, আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন ভালো থাকবেন।
কাজে আসলে কে অসুস্থ বা কে ভালো শরীর নিয়ে কাজে এসেছে এটা কেউ দেখে না তখন নিজের দায়িত্ব নিজেকে সঠিক ভাবে পালন করতে হয়। ঔষধ খেয়ে কিছুটা ব্যথা কমে গিয়েছে তবে সিঁড়ির উপরে দাঁড়িয়ে কাজ করতে অনেকটা কষ্ট হয়েছিল। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে সুস্থতা কামনা করার জন্য।
এটা অবশ্যই ঠিক কোম্পানির মধ্যে একবার কাজে ঢুকে গেলে কে অসুস্থ আর কে ভালো মানুষ। সেটা তারা চিন্তা করে না তাদের কাজ করে দিতে হবে। আসলে আপনি যে জায়গায় ব্যথা পেয়েছেন। আপনাকে তো হেঁটে কাজ করতে হয় তাই সিঁড়ি দিয়ে বেয়ে উপরে উঠতে আপনার জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে গেছে। আশা করি আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
আমরা যখন আমাদের বাবার উপর নির্ভরশীল থাকি তখন দায়িত্বটা বুঝি না তবে যখন নিজের উপর দায়িত্ব পড়ে তখন বগঝতে পারি সব কিছু। আমি মনে করি প্রবাস জীবনটা অনেক বেশি কষ্টর কারন ওখানে কেউ কারো নয়। আপনি যতই অসুস্থ থাকুন না কেন আপনাকে আপনার কাজগুলো করতেই হবে। আর তাছাড়া আপনারা এত ঝুকিপূর্ণ কাজ করছেন তাও আবার অসুস্থ শরীর নিয়ে, এটা দেখলে সত্যি খারাপ লাগে। আপনার কাছ থেকে শেখার আছে অনেক কিছু। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
প্রবাসীদের সব সময় ঝুঁকিপূর্ণ কাজে করতে হয় বেশির ভাগ। এবং বাবার ওপর যখন সংসারের দায়িত্ব থাকে আমরা কিছুই করতে পারি না এটা একদম সঠিক কথা কিন্তু যখন নিজেদের উপরে নিজের পরিবারের দায়িত্ব চলে আসে তখন নিজের শরীরের কথা চিন্তা করলে আর চলে না। ধন্যবাদ আপনাকে আপনিও ভালো এবং সুস্থ থাকবেন সুন্দর মন্তব্য উপহার দিয়েছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো।
Your post has been successfully curated by our team via @kouba01 at 50%.
Thank you for your committed efforts, we urge you to do more and keep posting high-quality content for a chance to earn valuable upvotes from our team of curators and why not be selected for an additional upvote later this week in our top selection.
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে সহযোগিতা করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভাই আপনি ঠিক বলেছেন।মানুষ বাস্তবতার স্বীকার হলে কিন্তু বিশ্রাম জিনিসটা কি সেটা ভুলে যায়।এক সময় ছিলো যখন আমিও কিছু করতাম না।ঘুরে বেড়াতাম।কিন্তু এখন যতো দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি সম্পর্কে ততই শিখতে পারতেছি।আপনি এমন অসুস্থ শরীর নিয়েও কাজে গেছেন।সাবধানে থাকবেন।আর দোয়া করি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসেন।ধন্যবাদ।
পরিস্থিতি আমাদের অনেক কিছু পরিবর্তন করে দেয়। পরিস্থিতি আমাদেরকে অনেক কিছু শিখিয়ে দেয়। আমি আমার লাইফে এই সর্বপ্রথম অসুস্থ শরীর নিয়ে কাজে গিয়েছি। আমি যখন বাংলাদেশে ছিলাম আমার গায়ে হালকা ব্যথা অনুভব করতে পারলে কোন কিছু করতাম না সারাদিন শুধু ঘুমিয়ে থাকতাম। কিন্তু বর্তমানে এমন একটি পরিস্থিতির মধ্যে আমি পড়েছি কাজে না গিয়ে আর কোন উপায় আমি খুঁজে পেলাম না। আপনিও পরিস্থিতি এবং যতদিন যাচ্ছে তত অনেক কিছু পরিবর্তন করতে হচ্ছে এটা জানতে পারলাম আপনার কমেন্ট পড়ে। কি আর করার ভাই সব কিছু মেনে নিতে হবে এবং ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে।
সত্যি কথা বলতে ভাই প্রবাস জীবন মানেই কষ্ট। আমরা বিগত পোস্টে অবগত হয়েছি আপনি পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যাথা পেয়েছেন। পায়ে ব্যথা থাকার পরেও আপনি কাজে গিয়েছেন। এরকম অনেক হাজারো প্রবাসী ভাইয়েরা আছে তারা নিজের জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু নিজের পরিবারকে ভালো রাখার জন্য।
দোয়া করি আপনি যেন খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠেন।
জি ভাই আমার মত হাজারো পরবাসী তারা পরিস্থিতির শিকার হয়ে এবং নিজের পরিবারের কথা ভেবে নিজে অসুস্থ শরীর নিয়ে চলে যাই কাজে যেখানে গিয়ে তারা একটু বিশ্রাম নেয়ার সময়ও পায় না। আসলে কি আর করার পরিস্থিতি এখন বর্তমানে অনেকটা খারাপ যার কারণে এমন সিদ্ধান্ত আমার নিতে হয়েছিল। যাইহোক বর্তমানে আমি অনেকটা সুস্থ আছি এবং আপনি দোয়া করেছেন এটা দেখে আমি অনেক খুশি হয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।
আসলে প্রবাস জীবন মানেই তো কষ্ট। নিজের পরিবারকে খুশি রাখার জন্য ভালো রাখার জন্য তারা দিনরাত পরিশ্রম করে। এমনকি তারা বিশ্রাম নেওয়ার সময় পায়না। যাক, শুনে খুব ভালো লাগলো। আপনি এখন আগের থেকে অনেকটাই সুস্থ হয়েছেন। আপনার মত হাজারো প্রবাসী ভাইদের জন্য অনেক দোয়া রইল।
আমার কমেন্টের সুন্দর রিপ্লাই দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।