"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড # ২৪১ [তারিখ : ০৯-০৩-২০২৪]
গত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়েছে। ২৪০ তম রাউন্ড শেষে আজ ০৯ মার্চ ২০২৪, ২৪১ তম রাউন্ড এর আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার-@samhunnahar
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার-@samhunnahar
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম-সামশুন নাহার হিরা। জাতীয়তা- বাংলাদেশী। শখ-সংসারের কাজের পাশাপাশি সময় পেলে বই পড়া আর লিখতে তাঁহার অনেক ভাল লাগে। তিনি আবসর সময়ে সেলাই কাজ করেন। বিভিন্ন হাতের নকঁশার কাজ করেন ইত্যাদি।শিক্ষাগত যোগ্যতা- তিনি ঈদ্গাঁহ মডেল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস. এস. সি পাশ করেন এবং কক্সবাজার সরকারি মহিলা কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন । ২০০৭-২০০৮ সেশনে তিনি কক্সবাজার সরকারি কলেজ থেকে অর্থনীতি নিয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক পাস করেন । ২০১৫ সালে অর্থনীতি নিয়ে এম. এ. পাশ করেন । ২০২০ সালে Library and Information Science নিয়ে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটি থেকে ডিপ্লোমা শেষ করেন । স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার-২০২২ সালের এপ্রিল মাসে স্টিমিটে জয়েন করেছিলেন এবং এখন মোট ব্লগিং ক্যারিয়ারের বয়স ৬৭৮ দিন।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি:
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYezx6r49FjBnXCZ9Suz31aDVnfZmyYAfLxmeKS6hk6Mf/Untitled.png)
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল:
রেসিপিঃ-বিন্নি চালের গুঁড়া দিয়ে পাকন পিঠা তৈরি। ( Publish: 08.03.2024 )
শীতকাল চলে গিয়েছে ঠিকই, কিন্তু শীতের আমেজ এখনো যায়নি। আর তার মধ্যে এই পিঠার রেসিপি দেখে শীতকাল এখনো আছে বলে মনে হচ্ছে। তবে যাইহোক, পিঠা খেতে ইচ্ছা হলে সেটা তৈরি করা যায় যখন তখন। আজকে পোস্ট দেখতে বসে সাথে সাথে এই পিঠার রেসিপিটা চোখের সামনে পড়লো। আসলে পিঠার নামটাই আমার কাছে নতুন লেগেছে, তাই দেরি না করে ভিতরে পড়তে শুরু করলাম। এই পাকন পিঠা সত্যি বলতে আমার আগে খাওয়া হয়নি, নামটাই নতুন শুনলাম। আর পিঠা আসলে আগের মতো এখন আর তেমন তৈরি করা হয় না বাড়িতে, ফলে তেমন খাওয়াও হয় না। এই পাকন পিঠা তারপর বিন্নি চাউল, কলা এইগুলো দেখে মনে হলো একদম নতুন পদ্ধতিতে একটি পিঠা তৈরি করেছেন।
পিঠা আর যাই দিয়ে করতে দেখি না কেন, কিন্তু কলা ব্যবহার করতে দেখিনি আগে। এই বিষয়টা আমার কাছে একদম নতুনত্ব লেগেছে। যে পিঠাই হোক না কেন, পিঠা যদি সফ্ট হয় তাহলে খেতে অসাধারণ লাগে। পিঠাগুলো তৈরির পর বেশ ভালোও লাগছে দেখতে। পিঠা আসলে আমাদের বাঙালিদের অতি প্রিয় ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার, ফলে যেমনই হোক না কেন, গরম গরম খুবই ভালো লাগে । পিঠা যদিও তৈরি করার কাছে অনেক কিছু নির্ভর করে। এই পিঠাগুলো তৈরি দেখে মনে হচ্ছে খেতেও অসাধারণ হয়েছিল। যাইহোক, রেসিপিটা তৈরির প্রতিটা ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন এবং পরিবেশনটাও ভালো ছিল।
ধন্যবাদ সবাইকে।
প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার রেসিপিটি ফিচারড আর্টিকেলে নির্বাচন করার জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন দাদা আসলেই পিঠা খাওয়ার জন্য কোন সিজন লাগেনা। যদিও কিছু কিছু পিঠা আছে যেগুলো সিজন ভিত্তিক খাওয়া হয়। আবার কিছু কিছু পিঠা আছে অল সিজনে খাওয়া যায়। তার মধ্যে কিন্তু পাকন পিঠা হচ্ছে অন্যতম। তবে আমরা বিভিন্ন জনে বিভিন্নভাবে তৈরি করে থাকি। খেতে ও বেশ ভালোই লাগে। তবে বিন্নি চালের গুঁড়া দিয়ে পিঠা তৈরি করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। কারণ পিঠা গুলো এত সফট হয় গরম গরম খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। বিশেষ করে যখন কলা মিক্স করা হয় পিঠা গুলো আরও সফট হয় এবং ভালো একটি ফ্লেভার চলে আসে। তো যেদিন তৈরি করেছিলাম সেদিন অনেক গুলো পিঠা তৈরি করেছিলাম। সবাই মিলে বেশ মজার করে খাওয়া দাওয়া করেছি। তাছাড়া বাড়িতে একজন গেস্ট আসছিল উনার সামনে বেশ কয়েকটি পিঠা দিলাম। মাশাল্লাহ ওনার খাওয়া দেখে তো বুঝতে পেরেছি ওনারও বেশ ভালো লেগেছে। যখন নিজের তৈরি করা পিঠা কিংবা খাবার অন্য কেউ খেয়ে প্রশংসা করে সত্যি অনেক ভালো লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা আপনাকে আবারও।
সামশুন নাহার আপুর এই রেসিপি পোস্ট অনেক সুন্দর ছিল। ইউনিক পদ্ধতিতে তিনি এই পিঠা রেসিপি তৈরি করেছিলেন। ওনার এই পোস্টটাকে ফিচারড আর্টিকেলে দেখে আমার কাছে তো আরো বেশি ভালো লেগেছে। এত সুন্দর করে তৈরি করার রেসিপিটাকে ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করা হয়েছে দেখেই ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এই পোস্টটাকে ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য।
আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। পিঠা খেতে আমাদের সবারই অনেক ভালো লাগে। দারুণ একটি পিঠার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো। মনে হচ্ছে পিঠা খেতে দারুণ হয়েছিল।
পিঠা আসলেই বাঙালির খাবার এর একটি ঐতিহ্যবাহী অংশ। পিঠার বানানোর কথা মনে হলেই বর্তমানে কেন জানি অনেক ঝামেলার কথা মনে হয়। তবে আপুর তৈরি করা পিঠাটি আমার কাছে বেশ ঝামেলামুক্ত বলেই মনে হয়েছে। আপুর পোষ্ট টি আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে মনোনিত হওয়ায় সামসুন্নাহার আপুকে অভিনন্দন ।
আজকের ফিচার্ড আর্টিকেলে শামসুন্নাহার আপুর পাকন পিঠা তৈরির রেসিপিটি দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। সত্যি বলতে বিন্নি চালের গুড়া বিয়ে তৈরি পাকন পিঠা খাওয়ার সুযোগ আমার কাজ হয়নি। তবে পিঠাটি তৈরীর প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত চমৎকার ছিল।