সত্যিকারের ভালোবাসার মায়া - আমার নিজের লেখা গল্প এবং কবিতা।। পর্ব-42

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "সত্যিকারের ভালোবাসার মায়া" নামক গল্পের 42 তম পর্ব।।

মেয়েকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করে মাতিয়ে রাখবে।
ফারহানার বেলায়ও তাই হচ্ছে। ফারহানার এই মুহূর্তে মনের কোনো দিক দিয়ে দুঃখ প্রবেশ করতে পারেনি। কারণ দীর্ঘসময় ও ফাইজুর সাথে কথা বলেছে। এখনো যেন কর্ণে ফাইজুর কথাগুলো রিপ্লে হয়ে শুনিয়ে যাচ্ছে।
ফারহানাকে যতই কথা শুনান না কেন তবুও সানাই বাজতে আর বেশি সময় নেই। এগিয়ে আসছে মহানগর এক্সপ্রেসের মতো। আজ দু'দিন যাবত কারো চোখে ঘুম নেই, ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আসতে থাকে, এমন সুযোগ পেয়ে অনেকেই চোখকে ছুটি দেয়, মন সব কাজ থেকে বিরত থাকে।

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

ফারহানা শ্বশুর বাড়ি চলে যায়। রেখে যায় অনেকটি বছরের জমানো স্মৃতি। মেয়েদের কেমন এ অধ্যায়, তবুও যুগ যুগ ধরে এ নিয়মেই হাটি হাটি পা পা করে এগিয়ে চলছে এবং এমনি করে পৃথিবীর শেষ বেলা পর্যন্ত থাকবে।
বিস্মিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলে যখন কবুল পড়েছে ফারহানা তখন এতটুকু বুক কাঁপেনি। নিদ্বির্ধায়, নিঃসঙ্কোচে বিয়ে নামক মালা গলায় পরিয়ে নিয়েছে। শ্বশুর বাড়ি যখন ফারহানা চলে আসে তখনও ওর কষ্ট শরীরকে আঘাত হানতে পারেনি।

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

মনের টান, ফাইজু আজ রাত বারটায় তার সাথে কথা বলবে। সেই আশাকে ঘিরেই পৃথিবীর সবকিছু উপেক্ষা করে আছে। যখন ফারহানা নতুন ঘরে প্রবেশ করে তখন বুক কাঁপেনি বরং সময়ের অপেক্ষায় আনন্দে আছে। হাসি-তামাশা করে সকলেই চলে যায়। রয়ে যায় ফারহানা একা।
সময় আর কাটতে চায় না, হাতঘড়ির দিকে বারে বারে তাকায়। কখন ঐ মাঝারী কাটাটা বারটার ঘরে আটকাবে, তখন ফাইজু কথা বলবে, তবুও.......

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.