রাতের আলোয় আবৃত হল থাইল্যান্ড
থাইল্যান্ডের একটি ছোট গ্রামে আছে একটি পুরাতাত্ত্বিক মন্দির, যার আশেপাশে হোক সোমারিত বন্ধুবান্ধব বৃক্ষেরা। এই গ্রামে থাকতে একজন যুবক সোমারিত, যা মধুর পরিচয়ে পরিপূর্ণ হলো। তার মায়ার সঙ্গে মিলে তার আত্মা পুনরুজ্জীবিত হয়ে উঠতে হয়। সে বৃষ্টির সময়ে ও মাস্তুল্য নাচে, পৃথিবীর সকল প্রাণী মায়ার রহস্যে ভরা হয়ে উঠে। তার চোখের দৃষ্টিতে দেখা যায় একটি অদ্ভুত পৃথিবী, যেখানে প্রতি প্রাণী তার ভূমিকায় এসে থাকে।
একবার রাতে, সোমারিত মন্দিরের দিকে একটি অজ্ঞাত আলো দেখে। তার পথ প্রবল চিরসোম্মারি মন্দিরে পৌঁছতে হয়। মন্দিরে পৌঁছার পর, সে দেখে মা মায়ার প্রতি নৃত্য করছেন, এবং তার চোখে আলো দেখতে পাইলো মন্দিরের অন্যতম অংশে। মা মায়ার দিকে তার আত্মবিশ্বাস অনেকটা বাড়তে লাগলো। সে মা মায়ার সাম্যে নৃত্য করলো, সোমারিত যান্ত্রিক ভাবে মায়ার দিকে চলে যায়।
এই অদ্ভুত রাতে, সোমারিত আত্মবিশ্বাসের সাথে মা মায়ার সাথে নৃত্য করে আমলা পথের উপর। আলোয় আবৃত হয় সমৃদ্ধির মন্দির, সোমারিত এবং মা মায়া এক হয়ে গিয়েছে মায়ার রহস্যময় জগতে। এই রহস্যময় রাতে সোমারিত এবং মা মায়া যখন মিলতে চলে, তখন পৃথিবী জীবনের অদ্ভুত রহস্যে প্রবেশ করে।
এই থাইল্যান্ড রাতের কাহিনীটি আপনাকে একটি স্বপ্নময় প্রয়াত্ন সৃষ্টি