সময় হওয়ার সাথে সাথে বিলম্ব না করে ইফতার করা এবং তারপর মাগরীবের নামাজ আদায় করে ফেলার গুরুত্ব
পবিত্র রমাজান সম্পর্কিত আজকের হাদিসঃ
আবূ ‘আতিয়্যাহ্ (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ও মাসরূক ‘আয়িশা (রাঃ)-এর নিকট গেলাম। এরপর মাসরূক তাঁকে বললেন, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহাবীগণের মধ্যে দু’ ব্যক্তি যারা কল্যাণজনক কাজে কোন প্রকার অবহেলা প্রদর্শন করেন না, তাঁদের একজন মাগরিব এবং ইফত্বারের মধ্যে ত্বরা করেন। আর অপরজন মাগরিব ও ইফত্বারে বিলম্ব করেন। তিনি বললেন যে, কোন ব্যক্তি সে মাগরিব ও ইফত্বারে ত্বরা করেন? তিনি বললেন, তিনি ‘আবদুল্লাহ। তখন ‘আয়িশা (রাঃ) বললেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরূপই করতেন। [ উৎস ঃ সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৪৪৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস, Source: ihadis.com ]
সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতার করাটা খুবই নিয়ামত পূর্ন কাজ রোজাদারদের জন্য! তবে এই কাজটা সময় হবার সাথে সাথেই করে ফেলতে হবে! অনর্থক দেরী করা সমীচীন নয়! আমাদের প্রত্যেকের কাছেই সময়সূচি থাকেই! সুতরাং সময় হবার সাথে সাথেই আমাদের ইফতার করে ফেলতে হবে!
ইফতারের পরপরই ফরজ আরেকটি কাজ হচ্ছে মাগরীবের নামাজ! বেশি ভুরিভোজ করতে গিয়ে নামাজে দেরী করা যাবে না!
আল্লাহ আমাদেরকে এই হাদিস টি পালন করার তোফিক দান করুন!
Posted using Partiko Android