মজার পপ পিঠার রেসিপি
আসসালামুআলাইকুম,
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
চলুন দেখে নেয়া যাক রেসিপিটি তৈরি করতে আমাদের কি কি উপকরণ এবং কতটুকু পরিমান লাগবেঃ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
নারিকেল | ১ টি |
চিনি | হাফ কাপ |
ময়দা | ২ কাপ |
তেজপাতা | ১ টি |
দারুচিনি | ২ টুকরা |
এলাচ | ৪/৫ টি |
ঘি | ১ টেবিল চামচ |
তেল | পরিমাণ মত (ভাঁজার জন্য) |
লবন | স্বাদমতো |
কার্যপদ্ধতিঃ
![]() | ![]() |
---|
প্রথমেই নারিকেল কুড়িয়ে নিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর একটি বাটিতে ময়দা নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ তেল অ্যাড করেছি।এরপর ময়দার সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছি। এরপর পরিমাণ মতো পানি অ্যাড করে নিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর ভালোভাবে মেখে একটি ডো তৈরি করে ৩০ মিনিটের জন্য রেস্টে রেখে দিয়েছি।এর পর একটি হাঁড়ি গরম করে তাতে কুড়িয়ে রাখা নারিকেল গুলো দিয়ে দিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর গরম মসলাগুলো দিয়ে নেড়েচেড়ে চিনি দিয়ে দিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে ঘি দিয়ে দিয়েছি।এরপর অল্প আঁচে কয়েক মিনিট নেড়েচেড়ে গরম মসলা গুলো উঠিয়ে নিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর ডো থেকে সামান্য একটু ডো নিয়ে এভাবে একটি রুটি বানিয়ে নিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর পিঠা বানানোর ডাইস এর উপরে রুটিটি রেখে নারিকেল গুলো ভিতরে পুড়ে দিয়েছি।
![]() | ![]() |
---|
এরপর ডাইস খুলে পিঠা বের করে নিয়েছি।এভাবে সবগুলো পিঠা তৈরি করে নিয়েছি।
এরপর একটি ফ্রাই প্যানে তেল গরম করে পিঠার দুই পাশ এভাবে গাড় বাদামি বর্ণের করে ভেজে নিয়েছি।
ব্যাস হয়ে গেল আমার মজাদার পপ বা পুলি পিঠার রেসিপি।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 15 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
এই পিঠাকে আমরা ও ভাজা পুলি বলি।খেতে কিন্তু দারুন সুস্বাদু হয় এই পিঠা।আর ময়মনসিংহ ও সিলেটের ঐতিহ্য ঈদের দিন হরেক রকমের পিঠা খাওয়া।রেসিপিটি দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু।আপনি সুন্দর করে ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনাদের দিকের মজার পপ পিঠা আর আমাদের দিকে বলা হয় পুলি পিঠা। পিঠা গুলো খেতে খুবই স্বাদ লাগে। রেসিপির পক্রিয়া খুবই সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ।
এই পিঠ থেকে আমরা সাতপুরি বা প্যারাকি বলে থাকি। আবার ময়ান ঘিয়ের দিয়ে শুকনো নারকেল আর সুজি দিয়ে পুর দিলে তাকে গুজিয়া বলে। যা মহারাষ্ট্রে দীপাবলির সময় পাওয়া যায়৷ গুজিয়া অবশ্য পনের কুড়ি দিন ভালো থাকে। মানে রেখে খাওয়া যায়৷ তবে কি আপু আমরা সবটাই হাতে মুড়ি। আমি তো জানতাম এই শেপ গুলো তে হয় না৷ আপনি তো দেখছি দারুণ করেছেন।
আটা দিয়ে এই পুলি পিঠা তৈরি করার কারণে এগুলোকে আমরা রসাপুলি বলে থাকি। এই পিঠা খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়। অনেকটা নরম রসালো হয়ে থাকে। এজন্য খুব বেশি ভালো লাগে। পপ নামে এটা বলা হয় তা আজকে জানলাম। খুব সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করেছেন আপু, দেখে ভালো লাগলো।
আমরাও এই পিঠাকে পুলি পিঠা বলে থাকি। বিশেষ করে শীতকালে পুলি পিঠা খেতে দারুণ লাগে। যাইহোক বেশ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। বেশ ভালো লাগলো রেসিপিটা দেখে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।