আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 72
তিতির মুখ তুলল। অশোক জিজ্ঞাসা করল, 'হয়েছে?'
তিতির মাথা নাড়ল, 'সুজয়েরটাও আমি পড়ব?'
'অ্যা? না। আমি সুজয়ের সংলাপ বলছি।' অশোক তার গলায় অনেক আবেগ এনে সংলাপটি বলতেই তিতির সামান্য হেসে বলল, 'আপনি স্বপ্নেও মেয়েদের সন্ধান করেন নাকি?'
সঙ্গে সঙ্গে অশোক দু'পাশে মাথা দোলাল, 'না, না হাসি নয়। অবাক হবে জয়তী। আর গলার স্বর অত নিচুতে কেন? গলা তুলুন।'
দ্বিতীয়বারেও অখুশি হল, 'উঃ, আপনি ধরতেই পারছেন না। তা ছাড়া আপনার গলায় কি কোন ট্রাবল আছে। বলুন তো, আ।' সামান্য চেঁচাল সে।
তিতির সেই পরদায় গলা তোলার চেষ্টা করল। 'এবার আ।' পরদা আরও তুলল অশোক।
তিতির তেমনই গলা তুলল। অশোক বলল, 'ঠিক আছে। কিন্তু সংলাপ বলার সময় অমন মিনমিন করছেন কেন? এটা প্রেমের সংলাপ। আপনার নিশ্চয়ই প্রেম করার অভিজ্ঞতা আছে?'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'না। নেই।' গম্ভীর হয়ে গেল তিতির।
বলুন আবার। একটু আবেগ দিয়ে বলবেন।' '
মিনিট তিনেক পরে তাকে বসতে বলে অশোক উঠে গেল। সুবর্ণার মুখে পরে শুনেছিল তিতির। ওই ঘরে গিয়ে অশোক বলেছিল, 'মুশকিল।'
বিভাসদা তাকিয়েছিলেন। অশোক বলেছিল, 'একদম নতুন। গলা উঠছে না।'
'পড়ছে কেমন?'
'মোটামুটি, আবেগ খুব কম।'
'তা হলে চলবে না বলছ?'
'ছোটখাটো চরিত্রে ম্যানেজ হয়ে যেতে পারে। শুটিং-এর সময় তো শেখাতে পারব না।'
অশোক বলেছিল।
'প্রথমদিন তো, আর একবার দেখো। কালই আসতে বলো।'
'একদিনে আর কত ইমপ্রুভ করবে?'
'দেখো।'
অশোক দরজার দিকে এগিয়ে গিয়েও ঘুরে দাঁড়াল। 'ওকে কি আপনি বড় চরিত্রে ভাবছেন বিভাসদা? আমার মনে হয়।'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
হাত তুলে তাকে থামতে বলেছিলেন বিভাসদা, 'আমি কিছুই ভাবিনি। তুমি ওই সিরিয়ালের ডিরেক্টর। যাকে যে চরিত্রে মানাবে বলে তুমি মনে করার তাকে নেবে। আমি শুধু তোমাকে বলছিলাম আর একবার সুযোগ দিতে।'
অশোকের ঠোঁটে এমন একটা হাসি ফুটেছিল যার মানে হল, তাতে সময়ের অপচয় ছাড়া অন্য কোনও লাভ হবে না।
তিতির দেখল অশোক ঘরে ঢুকছে। একটুও ভণিতা না করে অশোক বলল, 'দেখুন, আপনার আজকের পড়া আমার ভাল লাগেনি। তবু। যাকগে, বাড়িতে গিয়ে একটু রিহার্স করে কাল আবার
আসুন। এই সময়।' তিতির আর কথা না বলে বাইরে বের হতেই সুবর্ণাকে দেখতে পেল। ওর জন্য অপেক্ষা করছে। পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে সুবর্ণা জিজ্ঞাসা করল, 'কাল তোকে নিশ্চয়ই আসতে বলল?'
'হ্যাঁ।
'একা আসতে পারবি তো?' 'কেন?'
'আমার কাল শুটিং আছে।'
'তোর রোজ শুটিং থাকে?'
'দূর। তা হলে তো বড়লোক হয়ে যেতাম। বারোদিন কাজ থাকলেই আমি খুশি। চাকরি করলে তো এই টাকা রোজগার করতে পারতাম না। বাকি আঠারো দিন নো পরিশ্রম।' সুবর্ণা হাসল। 'তুই সিনেমায় চান্স পাসনি।'
'একটা অফার এসেছিল। আউটডোরে যেতে হবে। রোলটা খুব ছোট বলে রাজি হইনি। তা ছাড়া সিনেমায় আমি যেতে চাই না। সিরিয়াল যাঁরা তৈরি করেন তাঁদের বেশির ভাগই শিক্ষিত..........
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
"আপনার মনের বিশ্লেষণ এতো গভীর! 💡 অশোকের সময়ের দৃষ্টিভঙ্গি যা আপনার চিন্তায় ফুটে উঠেছে, তাই একটু অসহ্য বলে মনে হতে পারে। 😊 সুবর্ণার জীবন-ধারা আপনাকে এমনভাবে অনুপ্রাণিত করেছে যে, সেই চাকরি নিজেদের থেকে শুধুমাত্র একটু খোরাক আহরণ করা সেন্টার। 😊 অশোকের পদ্ধতি যা চিন্তায় ফুটে উঠেছে, এখানে বলার মানে হল, সুবর্ণার পদ্ধতির সঙ্গে আপনার চিন্তা একটু ভিন্ন। 😊
I also gave you a 0.22% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved