আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 69
'ঢুকে গেল। তুই তো পরীক্ষা দিয়ে ফেল করতে চাসনি।'
হ্যাঁ, এই ভাল হল। মনে মনে স্বস্তি পেল তিতির। কফি এল। দুপুরবেলায় কফি খাওয়ার অভ্যাস তার নেই। তা ছাড়া কফির স্বাদ তার সব সময় ভালও লাগে না। অর্ধেক খেয়ে রেখে দিল। সুবর্ণার সঙ্গে গল্প হল। বেশির ভাগ কথাই পুরনো ক্লাসমেটদের নিয়ে। কে কোথায় আছে, কীরকম আছে।
রাস্তা পেরিয়ে একটা গলির মুখের বাড়ির দরজায় দাঁড়াল সুবর্ণা। বলল, 'তিনতলায়।' বাড়িটায় নানান রকমের অফিস। তিনতলায় উঠে বাঁদিকে প্রথম দরজাটা ঠেলতেই একটা অল্প বয়সি ছেলে সেটা খুলে ধরে বলল, 'ও, আপনি। আসুন, দাদা একটু আগে এসেছেন।' 'ভেতরে যাব?'
'একটু দাঁড়ান। বিজ্ঞাপনদাতাদের একজন কথা বলছেন।' ছেলেটি ভেতরে চলে গেল। এই ঘরে কোনও ছবি নেই। কয়েকটা চেয়ার টেবিল আশেপাশে। ছেলেটি বেরিয়ে এল 'যান।' সুবর্ণা ডাকল, 'আয়।'
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘরে সিগারেট খেলে একটা বোঁটকা গন্ধ বের হয়। ওই ঘরে ঢুকে সেই গন্ধটা টের পেল তিতির।
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'এসো এসো। বসো, এক মিনিট, এর সঙ্গে কথা শেষ করে নিই।' বিভাসদা সজোরে বললেন।
ভদ্রলোকের বয়স পঞ্চাশের উপর। মাথায় টাক। ওঁর উলটোদিকে বসা নাদুসনুদুস ভদ্রলোক হাতজোড় করলেন, 'কী সৌভাগ্য। আপনি তো দারুণ জমিয়ে দিয়েছেন। হেঁ হেঁ। আমার বাড়িতে আপনি খুব পপুলার।'
বিভাসদা বললেন, 'ইনি টি পি জুয়েলার্সের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন।'
সুবর্ণা নমষ্কার করল।
বিভাসদা বললেন, 'তা হলে আপনি অ্যাডটা চেঞ্জ করে কাল সকালেই দিয়ে যাবেন। নইলে
কাল দুপুরে টেলিকাস্ট করতে পারব না।'
'খুব চেষ্টা করব। না দিতে পারলে আমারই তো ক্ষতি। ইনি?'
প্রশ্নটা যে তিতিরকে উদ্দেশ করে উনি করবেন তা তিতির ভাবতে পারেনি। সুবর্ণা বলল,
'আমর
বান্ধবী। ওর নাম তিতির।'
'তিতির। বাঃ। এই নামে একটা গল্প লিখেছিলেন রমাপদ চৌধুরী, তিতির কান্নার মাঠ। কোন সিরিয়ালে করছেন?'
'উনি খামোখা অভিনয় করতে যাবেন কেন?' প্রতিবাদ করল সুবর্ণা। বিভাসদা বললেন, 'তা হলে ঠিক আছে মিস্টার দাশশর্মা।'
ভদ্রলোক নমস্কার জানিয়ে যেন ইচ্ছার বিরুদ্ধে ঘর ছেড়ে চলে গেলেন।
বিভাসদা হাসলেন, 'হ্যাঁ বলো। কি ব্যাপার?'
'আমার একটু ডেটের প্রবলেম হচ্ছে।' সুবর্ণা জানাল।
কীরকম?' '
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'আমি আপনার প্রোডাকশনকে বলেছিলাম অন্তত তিনদিন আগে ওরা যেন জানিয়ে দেয় কবে কবে শুটিং আছে। কিন্তু ওরা প্রায় রাত দশটায় ফোন করে বলে, দিদি কাল সকাল ন'টায় আসতে হবে। আমি-জানি মেগা সিরিয়ালে অনেক সমস্যা হয় কিন্তু আজ বললে কাল আমি তো ফ্রি নাও থাকতে পারি। অন্য সিরিয়ালে যদি আগে সময় দিয়ে দেই তা হলে আপনারা অসন্তুষ্ট হবেন কিন্তু আমাকে তো সমস্যায় ফেলা হচ্ছে।'
'ঠিক আছে। তোমার গল্প যদ্দিন চলবে তোমাকে আগেই তার শুটিং তারিখ জানিয়ে দিতে বলব। তুমি একদিনে দুটো সিরিয়ালের শুটিং করো না, আমি জানি। যারা করে তারা হয়তো বাধ্য হয়েই করে। কিন্তু আমার ভাল লাগে না। ব্যাস হয়ে গেল।'
'হ্যাঁ। অনেক ধন্যবাদ। আজ তা হলে চলি।'
'সে কী। কি কী। কিছু খেয়ে যাও। চা না কফি?'
'আমরা একটু আগে কফি খেয়ে এলাম।'
'ও।' এবার বিভাসদা তিতিরের দিকে তাকালেন, 'আপনার নামটা আমাকে একটু বিভ্রান্ত করেছে ভাই।'
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
"Wow, একটা খুবই আরাম্দায় শেষ হওয়া সিরিজ! 🤩 ধন্যবাদ নিকট, একটা খুবই ভালো আরম্ভ শেষ হওয়া সিরিজ! 😊"
I also gave you a 0.21% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved
beauty