আমাদের বাংলাদেশে যথেষ্ট পরিমাণে আম উৎপাদন হয় । আমাদের দেশে আমের চাহিদা পুরন করেও বিদেশে আম রপ্তানি করে পচুর পরিমাণে বৈদেশিক অর্থ উপার্জন করা হয়। এবং অন্নদেশে বাংলাদেশের খুব নাম আছে। কারন বিদেশে বাংলাদেশের ভাল ভাল মানের আম রপ্তানি করা হয়। এবং বাংলাদেশের আম বিদেশে খুব চাহিদা আসে । বাংলাদেশে সব জেলাতে আম পাওয়া যাই । এমন কোন জিনিস নাই যে বাংলাদেশের মাটিতে হই না। আমাদেরও আম গাছে পছুর পরিমাণে আম হইচে। কিন্তু এখন বাংলাদেশে খুব ঝড় হচ্ছে । এজন্য আমের খুব ক্ষতি হচ্ছে । ছোট ছোট আম সব ঝরে পড়ে  যাচ্ছে । এজন্য বাংলাদেশে বাপক পরিমান খতির সম্মুখিন হতে হচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের আম বাগানে পচুর পরিমান ক্ষতি হচ্ছে। আর এই সময়ই ঝড় হলে আর খতির সম্মুখিন হতে হবে। 

image source

 উৎপাদনঃ 

বিশেষ করে বাংলাদেশে পছুর পরিমাণে আম উৎপাদন হ।তবে বিশেষ বিশেষ কিছু জেলা আসে এইগুলোতে পছুর পরিমাণে আম পাওয়া যাই। এর মধ্যে রাজশাহীতে ব্যাপক পরিমাণে আম উৎপাদন হয়। রংপুরেও ভাল আম উৎপাদন হয়।  চাঁপাইনবাবগঞ্জেও ব্যাপক পরিমাণে আম পাওয়া যাই।  বাংলাদেশে প্রাই আড়াই মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়। এই আম বাংলাদেশর জন্য যথেষ্ট । 

আম গাছঃ

 আম গাছ সাধারণত ৩৫-৪০মি: (১১৫-১৩০ ফিট) লম্বা এবং সর্বোচ্চ ১০মি: (৩৩ ফিট) ব্যাসার্ধের হয়ে থাকে। একটি আম গাছ অনেকদিন বাঁচে । একটি বড় আম গাছে অনেক পরিমাণে আম জন্ম হয়।আম গাছে মুকুল হওয়া থেকে শুরু করে পাকা পজন্থ ৩-৬ মাস লাগে। 

আমের জাতঃ

পৃথিবীতে আম প্রাই ৩৫০-৪০০ প্রকার আম পাওয়া যাই। এর ভিতর থেকে বাংলাদেশে পাওয়া যাই এমন কই একটি আমের নাম হল।

১। গোবিন্দভোগ 

২। গোলাপখাস 

৩।  গোপালভোগ 

৪।  রানিপছন্দ 

৫।  হিমসাগর 

৬।  ল্যাংড়া 

৭।  লক্ষ্মণভোগ 

৮।  হাড়িভাঙ্গা 

৯।  আম্রপালি 

১০।  ফজলি 

image source

পুষ্টিগুণঃ

আমে পচুর পরিমাণে পুষ্টি  আছে। তাই আমকে বলা হয়। ফলের রাজা। আমে পছুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং খনিজ পদার্থ এবং কালরি পাওয়া যাই । রাত কানা রগের জন্য এই কাচা আম এবং পাকা আম খুব কাজে দেই। আমের মুকুল পাতলা পাইখানা এবং আমাশাহর খুব ভাল কাজ করে। 

ব্যাবহারঃ

ফলহিসাবে আম খাওয়ার পাশাপাশি অনেক কাজে ব্যবহার হচ্ছে। যেমনঃ চাটনি, জুস , জেলি, আচার, আমশপ্ত, জ্যাম ইত্যাদি ।

সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ার জন্য। এবং আমার পোস্ট যদি ভাল লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন ।সবাইকে অনেক ধন্নবাদ।ভাল থাকবেন সুস্ত থাকবেন