রোযনামচার পাতা থেকে০৬।আদর্শ জাতি গঠনে মায়েদের ভূমিকা।১০% btm-school
আদর্শ জাতি গঠনে মায়েদের ভূমিকা অপরিসীম।
আদর্শ সুনাগরিক জাতি গঠনে মায়েদের ভূমিকা রয়েছে অনেক। তাদের এই অবদানের কথা ভোলার নয়।দুনিয়া সৃষ্টির শুরু থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিটি জাতির অবদানে রয়েছে মায়েদের ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ ।
প্রতিটি জাতির ইতিহাস এ কথার স্বাক্ষর বহন করে।এই ইতিহাস ভুলবার নয়।আদর্শ জাতি গঠনে পদে পদে মায়েরা দিয়ে গেছেন তাদের আত্মত্যাগ। আজকে শুনবো আমরা মায়েদের এই আত্মত্যাগ, কুরবানী ও অবদানের কথা।একজন মায়ের কোরবানি দেয়া শুরু হয় প্রিয় মা-বাবা আত্মীয়-স্বজন ভাই-বোনদেরকে ছেড়ে চলে আসার দ্বারা।
এই নতুন সংসারে এসে নতুন মানুষদের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়াটাও এই মায়েদের একটি আত্মত্যাগ ও কুরবানী।এভাবে শুরু করেন মায়েরা তাদের নতুন পথ চলা।আস্তে আস্তে হয়ে উঠে এই পরিবারের সকল নতুন সদস্য ও নতুন মাঠি তার একমাত্র আপনজন।কয়েক দিন পর আসে নজর কাঁরা ফুটফুটে পবিত্র একটি শিশু।এই শিশুকে ঘিরে এবার মায়ের ভূমিকা শুরু হয়ে যায়।এই শিশুর জন্য মা হয়ে যান একজন দরদি মালির মত।
এই অপ্রস্ফুটিত চারাকে প্রস্ফুটিত করা ও বিকশিত করার জন্য পরিমানমত একটু একটু করে পানি ঢালতে শুরু করেন।ভুলে যান নিজের নাওয়া খাওয়া।বাপের বাড়ির সকল আরাম আয়েশ ভোগ বিলাসিতা পছন্দ অপছন্দ নিমিশেই ভুলে যান।যত্তসব কল্পনা ঝল্পনা চিন্তা চেতনা স্বপ্ন এই শিশুকে ঘিরে।পছন্দ মত মার্কেট করা ঈদে নতুন জামা কিনা তো ঘুর্নাক্ষরেও কল্পনা করা যায় না। ঈদে নিজের জন্য নতুন জামা কিনার চেয়ে শিশুেকে একটা কিছু কিনে দিতে পারার চরম আনন্দিত হন।
শিশুরা মায়ের কাছ থেকে ভাষা শিখে দেখেই এই ভাষােক বলা হয় মাতৃভাষা।মায়ই হলেন এই শিশুর প্রথম স্কুল ও প্রথম শিক্ষক।মূলত নীতি ও নৈতিকতা শিখে এই মায়ের কাছ থেকে।যে শিশুর মা যতটা আদর্শিক সে শিশু ততটুকুই আদর্শ লালন করেত পারে। সুতরাং আজকে কথিত আধুনিকতা ও স্বাধীনতার নামে ইউরোপীয় কৃষ্টি কালচারেরঅনুকরনে যে বেহায়া বেলাল্লাপনা শুরু হয়েছে তা আর যাই হোক আদর্শ ও সুনাগরিক শিশু আশা করা যায় না। আল্লাহ আমাদেরকে এই মায়েদেরকে তাদের যথাযথ মর্যাদা দান করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আস্তে আস্তে আপনার লেখাগুলো অনেক ভালো হচ্ছে, পরিপক্ব হয়ে উঠছে আপনার হাত। এভাবেই লিখতে থাকুন।
দুওয়া চাই ভাই!
মা আমাদের জন্য আল্লাহুর এক অশেষ নিয়ামত
আমরা সবাইকে সঠিক ভাবে সম্মান করতে পারি আল্লাহ যেনো আমাদের সেই তোফিক দান করে আমিন
খুব সুন্দর হয়ছে আলহামদুলিল্লাহ্
আশা করি আর ভালো কিছু লেখবেন
মায়ের সাথে কারো তুলনা নেই
হুম,
প্রতিটা সন্তানের উচিত মাকে যতযত সম্মান দেওয়া এবং মায়ের উপদেশ মেনে চলা কারণ প্রতিটা মা চাই তার ছেলেমেয়ে ভাল থাকুক।
কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, অনেকেই মাকে ফেলে আসে,