স্কুল জীবন এবং সহপাঠীদের আজকাল খুব মনে পড়ে।
বন্ধুরা,
আপনারা নিশ্চয়ই একমত হবেন, স্কুল জীবনটা আমাদের জীবনের সবচাইতে শ্রেষ্ট সময়।
যখন স্কুল এ পড়তাম তখন কিন্তু কথাটা একবার ও ভাবিনি।
নিয়ম মেনে স্কুল যাচ্ছি, ক্লাস করছি, বন্ধুদের সাথে দেখা হচ্ছে, কথা হচ্ছে এই তো গতানুগতিক দিনলিপি।
কিন্তু সেই গতানুগতিকতার মাঝেই যে প্রকৃত আনন্দ লুকিয়ে ছিল যে তখন বুঝেছিল।
এটাকেই বোধ হয় বাস্তব বলে, যা চলে যায়, যা কাছে থাকে না, আমরা সেটা নিয়েই আফসোস করি।
যেটা নিয়ে চলি, সেটাকে তখন সঠিক ভাবে উপলব্ধি করতে পারি না। সেই সময়টা অতিবাহিত হবার পর বোঝা যায় সেটা কতটা মূল্যবান ছিল।
ঠিক যেমনটা স্কুল জীবনের কথা বলছি। আমরা কখনো ভেবেছিলাম তখন সেই আচার কিনে খাওয়া, ফুচকা খেতে গিয়ে একটা ফাও চেয়ে খাওয়ার মধ্যে যে আনন্দ পেতাম, সেটা কতখানি আজ সেটা বেশি করে বুঝি।
তখন মনে হতো বড়রাই সুখী, তাদের লেখাপড়ার বালাই নেই। লেখাপড়াটা সবচাইতে কঠিন কাজ।
আজ জীবনের সত্যতা বুঝতে পারি।
কত মজা, কত আনন্দ করেছি সব বন্ধুরা মিলে। গল্পের ঝুড়ি যেনো শেষ ই হতো না।
সাথে অনেক মান অভিমান ও ছিল। কত নালিশ, কত অভিযোগ সবটাই ছেলেমানুষীর বসে।
দুদিন গেলেই আবার ভাব।
টিফিন ভাগ করে খাবার আনন্দ আর কখনো যে আসবে না তখন ত বুঝিনি। আজ হয়তো অনেক ভালো খাবার খাই, কিন্তু সেই সময় যে যা এনেছে সেটা ভাগ করে খাবার মধ্যের আনন্দ টাই ছিল অন্যরকম।
তারপর আলুকাবলি বানানোর ঝোঁক উঠলে, কেউ, আলু বাড়ি থেকে সেদ্ধ করে নিয়ে যেত, কেউ ছোলা, কেউ তেতুঁল, ছুরি, নুন।
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী দিনগুলো, সত্যি যদি একবার পুনরায় ফিরে পেতাম।
আজ শেষ করলাম, ভালো থাকবেন সবাই।
thanks for share your thoughts...i also sometimes face this kind of situations. well wish.
@sonu98 আমিও ভীষণ মিস করি। সত্যিই তখন বুঝিনি দিনগুলো এতো মিস করবো কখোনো।এখনকার বাচ্চারা শুধু মোবাইলেই ব্যস্ত।
School life was best time in my life still now i also missing my all friends.