প্রতিটি জীবনের আড়ালে একটি কাহিনী লুকানো থাকে।
প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? আশাকরি ভালো আছেন।
আচ্ছা আপনারা কি কথাটা বিশ্বাস করেন যে , প্রতিটি মানুষের জীবনেই কিছু না কিছু গল্প থাকে?
আমি কিন্তু মানি যে , আমাদের চারপাশে যে মানুষগুলোকে আমরা দেখতে পাই, তাদের সবার জীবনের কিছু না কিছু গল্প আছে।
এই যে আমরা সিনেমা দেখি, নভেল পড়ি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিন্তু সেগুলো আমাদের ই মত মানুষদের কে কেন্দ্র করি রচিত।
আমার husband ছিলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এর নাতি। আজ ও নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এর মেয়ে জীবিত যিনি আমার শাশুড়ি মা হন।
কত গল্প দাদুভাই (নারায়ণ গঙ্গপাধ্যায় এর স্ত্রী) এর কাছ থেকে শুনেছি।
আমি দাদুভাই কে সবসময় কুর্নিশ করতাম তাঁকে সেই যুগে যে লড়াই এর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল তার জন্য।
একদিন আপনাদের আসল নারায়ণ গঙ্গপাধ্যায় কেমন মানুষ ছিলেন সে বিষয় জানাবো।
অনেকেই তার লিখিত হয় পড়েছেন, সিনেমা দেখেছেন এবং জানেন হয়তো যে চার মূর্তি আর কেউ নন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় নিজে এবং তার তিন বন্ধুকে নিয়ে লেখা।
দাদুভাই কে নিয়ে যে কবিতা লিখেছিলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, সেটা আজ খুব ভালো মনে নেই, তবে মামনি মানে আমার শাশুড়ি মা কে জিজ্ঞাসা করে জানাবো একদিন আপনাদের।
সবাই আপনারা নারায়ণ গঙ্গপাধ্যায় এর লেখা পড়েছেন, কিন্তু আমি সচক্ষে একজন মহিলার (দাদুভাই) কাহিনী শুনেছি, তার কথা হয়তো কোনো বই তে আপনারা পাবেন না।
আমার কাছে একজন mordern নারি, যিনি একটি স্কুল এর হেড মিস্ট্রেস ছিলেন সেই সময় তাকে আমি দেখেছি। যেমন স্মার্ট, তেমনি দাপটে মহিলা।
আজ যে লড়াই আমি লড়ছি, তার অনুপ্রেরণা আমি দাদুভাই এর থেকেই পেয়েছি।
আজ তিনি শারীরিক ভাবে বেঁচে নেই, কিন্তু তাঁর আদর্শ আজ ও আমাকে অনুপ্রাণিত করে।
আজ এই পর্যন্তই, ভালো থাকবেন সবাই।