ছিদরাতুল যখন বাসার প্রাণ কেন্দ্র 😘😘
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুক সে দোয়া করি। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি।
আজকে আমি যাকে নিয়ে লিখতে যাচ্ছি সে আমার বড় ভাইয়ের মেয়ে৷ তার নাম ছিদরাতুলমুনতাহা (আফিয়া)। কিন্তু আমি ওকে আদর করে ডাকি বুবান শুধু আমি না ঘরের বাকিরাও নানান নামে ডাকে কেউ পম পম কেউ নান্না ইত্যাদি ও আমাকে আদর করে নাম দিয়েছে আইয়া বাকিদেরও ডাকে। যাই হোক ও যখন হয় ডাক্তার এসে নালিশ করে বসলো ওনেক নাকি কষ্ট হয়েছে ডাক্তারের। কারণ সে যখন হয় ওর ওজন ছিলো ৪.৫কেজি সেজন্য কষ্ট হয়েছে ডাক্তারের।
আস্তে আস্তে ও যখন বড় হতে লাগলো বাসার পরিবেশ টা কেমন যেন অন্যরকম হতে লাগলো। আমার মা-বাবা যেন আকাশের চাঁদ হাতে পেয়েছে। একথায় ও যেন বাসার অক্সিজেন হয়ে উঠেছে। দাদা দাদির একমাত্র ঔষধ যেন সে। নানু বাড়িতে যখনি বেড়াতে যাবে দাদা দাদির হাসিটা যেন নিয়ে যায়। বাসায় কেমন যেন শূন্য হয়ে গেছে এরকম লাগে যেন বাসায় কোন অক্সিজেন নেয় দিনে ৩-৪ বার কল দিতে হয় দাদা দাদির খবর নিতে।
সময় বড় অদ্ভুদ কখন যেন মেয়েটা ৪ বছরে পড়ে গেল। ওকে দেখলে মনে হয় এইতো সেদিন অটি থেকে বেড় করে আনলো। আস্তে আস্তে একদিন বড় হয়েও যাবে বিয়ে দিয়ে অন্যর বাড়ি চলে যাবে। সে কথা ভাবলে এখনি বুকের ভিতর যেন কেমন করে উঠে। যানিনা কি করবো সেদিন। এখন সে নানুর বাড়ি গেছে কিন্তু দাদা বকতেছে দাদিকে কেন ওরে পাঠালো ঘরে নাকি ভালো লাগতেছে না। ঘরটা নাকি কেমন শুন্য শুন্য লাগতেছে।
পোস্ট টা করলাম আপনাদের কে সেয়ার করতে ও সৃতি হিসেবে রেখে দিতে।
Hello,
It's the second time I am guiding you. This community is only for the verification of new users.
Thank you.