বাংলাদের পাট ও বস্ত্র মন্ত্রনালয় এর অধিনে টেকনিক্যাল অফিসার পদে পরিক্ষা ২৬ এ আগস্ট ২০২৩ । রাত থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছি কেমনে যাব। কিভাবে যাব, কি পরিবহণ দিয়ে যাবো। মনের বিতরে সুধু আনাগোনা। অতপর ফাইনাল হলো ট্রেন এ যাবো। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে হালকা খাবার খেয়ে বের হলাম। প্রথমে অটো রিক্সা করে নরসিংদী স্টেশন এ আসলাম। এর পরে ট্রেন এর জন্য অপেক্ষা। ট্রেন আসার কথা সকাল ৭ টায় কিন্তু সেই আসলো সকাল ৮ টায়। আর পরিক্ষা ছিলো সকাল ১০ টায়। খুবেই টেনশনে আছি। নরসিংদী থেকে ঢাকা যাইতে সময় লাগে প্রায ১.৫ ঘন্টা। এর পরে ট্রেন আসলো ট্রেন এ পা রাখার যায়গা নাই।
এর পরেও উঠলাম ঠেলা ঠেলি করে। ঢাকা কমলাপুর স্টেশন এ গিয়ে পৌছালাম সকাল ১০ টায়। কমলাপুর। থেকে খিলগাও মডেল কলেজ যাইতে সময় লাগবে ২০ মিনিট। রেল লাইন দিয়ে শুরু করলাম হাটা। হাটতে হাটতে পোছালাম খিলগাও। স্টেশন মোড় একটা রিক্স নিলাম যাব খিলগাও মডেল স্কুল, কিন্তু না। আমরা পৌছালাম খিলগাও মডেল কলেজ। সালার রিক্সা ওলা খিলগাও মডেল স্কুল এর পরিবর্তে নিয়ে গেলো খিলগাও মডেল কলেজ। সেখান থেকে আবার ব্যাক করে আসলাম খিলগাও মডেল স্কুল। তার পরে তাকে পরিক্ষা হলে প্রবেশ করায় দিয়ে আমি বাহিরে বসে বসে অপেক্ষা করতেছি তার জন্য।
অতপর ১০ থেকে ১১ টা, সে পরিক্ষা শেষ করে বের হলো তাকে নিয়ে চললাম স্টেশন এ। কারন ১১.৩০ এ ট্রেন ছাড়বে ঈশাখা এক্সপ্রেস ।
ট্রেনে প্রায় ২ ঘন্টা যাবত অপেক্ষা করার পরে ১.২০ মিনিট এ চট্রলা এক্সপ্রেস যাত্রা শুরু করলাম। ট্রেনে অনেক লোক ছিলো। গরমে দু জনে লেতাপেতা হয়ে গেলাম।
জার্নি করতে আমার একদমই ভালো লাগেনা কিন্তু জানিনা করে তো হচ্ছেও না। আমি সেইফের মাধ্যমে একটা কোর্সের অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড লিন ম্যানেজমেন্ট। এক টা সম্পূর্ণ ঢাকায় সপ্তাহে তিন দিন আমাকে ঢাকা যেতে হবে তাই আমাকে জার্নি টা করেই যেতে হবে ডেইলি তিনদিন পরে। এরমধ্যে রুমে আসলাম বিকেলের দিকে এসে খাওয়া-দাওয়া করে গোসল করে একটু রেস্ট নিলাম এরপর ক্লাস করার জন্য কলেজে গেলাম গিয়ে একটা ক্লাস ৪০ মিনিটের মত একটা ক্লাস করলাম। এরপর রুমে এসে করে দেখলাম হোয়াটসঅ্যাপে একটা এসএমএস আসছে। এসএমএসটা ইন্টারেস্টিং আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতেছি।
তোমাদের বার বার একটা কথা বলা হচ্ছে। তোমরা কি কথাগুলো মাথায় ঢুকাও না নাকি মাথায় ঢুকাতে চাওই না।
সবাই জানো প্রোজেক্টরের সল্পতা। এটা নিয়ে এত কাহিনি করার কি আছে বুঝলাম না।
আমরা এখন 4-1 এ। ভালোই জানো এটাতে সাব্জেক্ট গুলো কেমন৷ প্রত্যেকটা সাবজেক্টই প্রোজেক্টর বাধ্যতা মূলক। থিউরি যে সাবজেক্ট আছে ওগুলোর জন্য প্রোজেক্টর নিও না। যেটা না নিলে নয় শুধু সেগুলোই নি।
তোমরা কি বাচ্চা আছো এখনো, যে কার আগে কে নিবে। মেন্টালিটি একটু বড় করা যায় না।
একটা রুমে দুইটা প্রোজেক্টর নিয়ে ফালাই রাখে আরেকটা রুমে মাল্টিপ্লাগ নিয়ে ফালাই রাখে। ওগুলো আবার আমাদের সিনিয়রদেরই খুজে খুজে আনা লাগে।
কিছু বলিনাই দেখে খুব লাটে উঠে গেছো তাই না।আছিই আর কয়েকদিন। এই টাইমে এসে যদি এসব কথা বলা লাগে।
যে প্রোজেক্টর নষ্ট বলে নিচে ফালায় রাখছো ওটা দিয়েই নিচে কাজ করছি। প্রোজেক্টর ইউজ করতে না পারলে ইউজ করারই দরকার নাই।
তোমরা যে হাববাব করতেছো এখন মনে হচ্ছে অন্যান্য জায়গার মত আমরাও করি দুইটা প্রোজেক্টর আর দুইটা রুম আমাদের জন্যই রেখে দেওয়া।
একটু বড় হও। এসব বাচ্চামার্কা মেন্টালিটি নিয়ে বিএসসি করার কোনো দরকারই নাই।
মূলত এসএমএসটা ছিল আমাদের কলেজের বড় আপুরা। আমাদের একটা CR গ্রুপ আছে সেই CR গ্রুপে এক বড় আপু এই এসএমএস দিয়েছে। উনি একজন লেবেল ৩ টার্ম ১ এর একজন CR. আগে হচ্ছে লেবেল থ্রি টার্ম ওয়ান। সেই গ্রুপে আমাদের আরো অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের CR আছে তাদের কার্যকলাপে তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছেন তাই তিনি গ্রুপে এ ধরনের একটা রিএকশন গুলো এসএমএস দিয়েছে। তো আসলেই ক্ষমতা থাকলে এরকম কথা বলা যায় কিন্তু কথাটা যথাযথ হয়নি। কারণ একজন সিনিয়র হয়ে উনি এভাবে কথাগুলো বলতে পারেন না কথাগুলো মেনে নিতে আমার খুবই কষ্ট হচ্ছে এই হচ্ছে আমাদের পরিস্থিতি আমার জীবন আমাদের বেঁচে থাকা সকলে ভালো থাকবেন আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুক।
পোস্টে উল্লেখিত স্ক্রীনশট এবং লেখা গুলো সম্পূর্ণ একই। সুতরাং আপনি এই লেখা গুলো না লিখলেও চলবে। এখানে সৃজনশীলতা প্রকাশ পায় না। তাই আপনাকে অনুরোধ করবো কোন মেসেজ এর লেখা বা কোন ওয়েবসাইট এর লেখা কপি না করতে।
Thank you for your advice. actually i don't know this matter., thanks.