ডায়েরি গেম ||৫ ডিসেম্বর২০২৩|| আজকের দিন টা কাজের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছিলাম।
আজকের দিন টা কাজের মধ্য দিয়ে কেটেছিলো।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমার নিজের লেখা ব্লগটা পড়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করা হলো ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।আসসালামু আলাইকুম রহমাতুল্লাহ, বন্ধুরা আশা করি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আপনাদের মাঝে আবার হাজির হলাম। আজকে আমি ডাইরি গেম শেয়ার করব। আর ডায়েরী গেমটার নাম হল আজকের দিন টা কাজের মধ্যে দিয়ে কেটেছিলো।
প্রতিদিনের ন্যায় আজকেও আমি খুব সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠি। ঘুম থেকে জেগে উঠে প্রতিদিনের মতোই দাঁত ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়। ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ পর সকালের নাস্তা হিসেবে বিস্কিট খাই এবং বিস্কুট খেয়ে মাকে বললাম মা আমার মুড়ি খেতে ইচ্ছে করতেছে।
তাই বিস্কুট খেয়ে মুড়ি মাখানোর জন্য মাকে বলি। মা আজকে আমি মুড়ি মেখে খাব। তখন মা আমাকে কিছুক্ষণ পরে মুড়ি মেখে আমাকে দিয়ে যায়। আমি তখন সেই মুড়ি খাওয়া শুরু করি। তখন আমার বড় ভাই মুড়ি খাওয়া অবস্থায় আমাকে ছবি তোলে।
যে ছবিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। মুড়ি খেয়ে শেষ করে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেই। এরপর কিছুক্ষণ পরে ই আমার বাবা আমাকে বলে দুপুরের পরে তোমাকে ধানের ক্ষেত্রে যেতে হবে। কারণ কামলা নিয়েছে ধান কাটবে। তাই আমাকে দুপুরের পরে জমিতে যেতে বলেছে তাই আমি বললাম ঠিক আছে আমি কলেজ শেষ করে দুপুরের পরে জমিতে যাব।
বাবা বলল ঠিক আছে তাহলে কলেজ শেষ করে সরাসরি জমিতে আসিও। আমি সকাল দশটার দিকে কলেজে গিয়ে দুপুর একটা পর্যন্ত কলেজে পড়াশোনা করি এবং কলেজ শেষে সরাসরি আজকে বাড়িতে চলে আসি। চলে এসে ফ্রেশ হয়ে দুপুরে গোসল করে দুপুরের খাবার খাই। আর দুপুরের খাবার হিসেবে ছিল শাক ভাজি মাছ এবং তরকারি আলহামদুলিল্লাহ খাবারটা অনেক ভালো ছিল।
তাই খাওয়া দাওয়া শেষ করে। ২০ মিনিটের মতো বিশ্রাম নিয়ে সরাসরি চলে যায় আমাদের জমিতে জমিতে গিয়ে দেখি বাবা এবং মামা এবং একটা কামলা দানের আটি মেশিনে ধরেছে। আমি যখন জমিতে গিয়ে পৌঁছি তখন বাবা বলল তুমি আমাদেরকে ধানের আঁটিগুলো এগিয়ে দাও।
তখন আমি ধানের আঁটি এগিয়ে দিলাম আর ওগুলো মেশিনে ধরছে। ধানের আঁটি এগিয়ে দেওয়া শেষ হলে বাবা আমাকে বলল। তুমি একটা কাজ করো যেগুলো আটি পিটানো হয়েছে সে আটিগুলো কাচি দ্বারা কেটে দাও। পরে আমিও কামলা টা ছড়িয়ে দিব তখন বাবার কথামতো আমি কাচি দিয়ে ধানের আটিগুলো কেটে দিলাম।
এরই মাঝে আমি আমার পকেট হতে ফোনটা বের করে কিছু ছবি তুলে রাখলাম। যা আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আমি মাঝে মাঝে বাবার কাজে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকি।
আসলে কাজ করা শরীরের জন্য অনেক উপকার। কাজ করলে শরীরে অনেক ভালো লাগে ।তাই আমাদের প্রত্যেকের ই মাঝে মাঝে কাজ করা উচিত। আমি প্রায় জমিতে তিন-চার ঘন্টা কাজ করেছিলাম। ৩-৪ ঘন্টা কাজ করি বাবা আমাকে বলল ঠিক আছে তাহলে তুমি এখন বাড়িতে চলে যাও।। কারণ বাড়িতে কেউ নেই। তাই আমি মাগরিবের আগে বাড়িতে চলে আসি। বাড়িতে চলে চলে আসলাম তার পাঁচ মিনিট পরেই মসজিদে আজান দিল।
তাই আমি বাড়িতে চলে এসে ঘরের ভিতরে গিয়ে লাইট অন করলাম। লাইট অন করে আমি সরাসরি চলে গেলাম নিজেকে ফ্রেশ হওয়ার জন্য।। আমি ওখানে ৫-৭ মিনিটের জন্য ফ্রেশ হলাম। ফ্রেশ হয়ে দুই গ্লাস পানি পান করলাম পানি পান করে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। বিশ্রাম নেওয়া অবস্থায় আমি অনলাইন এসে বন্ধুদের সাথে কিছুক্ষণ চ্যাটিং করি।
এরপর প্রায় 30 মিনিট পর মা-বাবার বাড়িতে চলে আসে বাড়িতে। এসে ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার তৈরি করার জন্য প্রস্তুতি নেয়। রাতের খাবার তৈরি করে আমাদেরকে ডাক দিলে রাতের খাবার খেয়ে সরাসরি বিছানায় চলে যায়। কারণ আজকে খুব কাজ করেছি তাই শরীরটা খুব ক্লান্ত। তাই আজকে খুবই তাড়াতাড়ি বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ি।
আসলে কাজ করলে শরীরটা খুবই ক্লান্ত থাকে। এজন্য বিশেষ করে যারা কায়িক পরিশ্রম করে তারা খুব ক্লান্ত থাকে। এজন্য তাদের প্রচুর ঘুম হয়। কাজ করা আসলেই ভালো কাজ করা শরীরের জন্য অনেক উপকার। তাই আমাদেরকে মাঝে মাঝে কায়িক পরিশ্রম করা উচিত।
কায়িক পরিশ্রম করলে দেখা যায় শরীরটা অনেক ভালো লাগে। তাই বন্ধুরা আমি যে কথাগুলো শেয়ার করলাম আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই মন্তব্য করবেন। আজকের মতন আমার ডায়েরী গেমটা এখানেই সমাপ্ত করছি। আল্লাহ হাফেজ।
Device | Name |
---|---|
Android | Redmi Note 7S |
Camera | Dual 48+5 Megapixel |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @emdadul12 |
Hi, Greetings, Good to see you Here:)
আপু এখনও ভেরিফাইড ইউজার হয়নি???