প্রতিযোগিতার বিষয়: আপনার জীবনের প্রেম কাহিনী শেয়ার করুন।
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা কেমন আছেন?আপনারা সবাই আশা করতেছি অনেক ভাল আছেন।তৌফিক ভাই খুব সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন আমরা অনেকেই এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছি।এর ধারাবাহিকতায় আমিও এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করতেছি আশা করি আমার পোস্টটি আপনাদের সবাইকে ভালো লাগবে।
যদি—তোমাকে জমা রাখি বুক অবধি।
আধারের রং ছুঁয়ে তুমিও খানিক
আমায় জমিয়ে রেখো বুকের বাঁ দিক।
একটা তোমার মতো চাঁদের জন্য মেয়ে
আমি জোছনা সকল হেলায় ভুলে থাকি।
একটা তোমার মতো মনের জন্য মেয়ে
আমি হৃদয়টাকে যত্নে তুলে রাখি।
আমার এই কাহিনী হলো ২০২০ সালের শেষের দিকে। আমার ছোট চাচ্চুর তখন বিয়ের কথা চলছিল।হঠাৎ করেই ফুপি এসে বলল যে পাশের গ্রামের এক লোকের মেয়ের সঙ্গে চাচ্চুর নাকি বিয়ে ঠিক করা হয়েছে।অবশ্য ওই লোক আমাদের একজন আত্মীয়র ভেতর পড়েন।তবে সেটা দূর সম্পর্কের। তো যথারীতিতে বিয়ের দিন ঠিক হলো বিয়ের দিন আমরা চলে গেলাম কনের বাড়িতে অবশ্য সেটি অনেক দূরে নয় মাত্র হাফ কিলোমিটার। এই পাড়া আর ওই পাড়া এরকম একটা দূরত্ব। আমি খাওয়া-দাওয়া করলাম খাওয়া-দাওয়া করে উঠে আমার চাচির বাবার বাড়িতে ঢুকলাম ঢুকে দেখি যে কাঁঠাল গাছের নিচে দুইটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। অবশ্য আমি তাদেরকে তেমনভাবে চিনি না শুধু দেখেছিলাম সেই প্রথম দিনই। তারপর অবশ্য তাদের চেহারা আমার ঠিক মনে ছিল না।ঠিক এক বছর পর চাচির বোন অর্থাৎ আমার খালা অবশ্য আমার থেকে বয়সে ছোট সে,আমাকে হঠাৎ করে নক দিয়ে বলে কেমন আছো? আমিও তার সঙ্গে বেশ ভালোভাবে কথা বলি। কথা বলতে বলতে কথার একপর্যায়ে তিনি আমাকে বললেন যে জামাই হবেন নাকি। আমি তখন তাকে বললাম যে আপনাদের তো অনেক মেয়ে আমাকে একটা মেয়ে দেন।তখন তিনি আমাকে মজার ছলে দুইটি মেয়ের আইডি দিলেন আর সেই দুটি মেয়ে ছিল তার আরো দুই বোনের দুইটি মেয়ে। আমার চাচিরা তারা চার বোন।
তারপর আমি সেই দুইটি আইডিতে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালাম। পাঠানোর পর নক দিলাম হাই হ্যালো করলাম।কিন্তু একজন বেশি বেশি ভাইয়া বলতেছিল তাই তার কথায় আর কোন পাত্তা দিলাম না। আরেকজনের সঙ্গে কথা বলতাম একটু আর পরবর্তীতে সে হয়ে উঠেছিল আমার মনের মানুষ। অবশ্য আইডিতে তার কোন ছবি ছিল না তাই আমি কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছিলাম যে হয়তো ওই মেয়েটি হবে।তাকে আমি প্রথমে তার নাম জিজ্ঞেস করলাম সে আমাকে তার নাম বলল। বাসা কোথায় জিজ্ঞেস করেছিলাম সে তার বাসার কথা বলল। তখন আমি বুঝতে পারলাম।তারপর আমিও তাকে আমার পরিচয় দিলাম এভাবে শুধু হাই হ্যালো কি করেন খাওয়া দাওয়া হয়েছে এভাবেই আমাদের প্রায় একটি মাস কেটে গেল।
তারপর ২০২১ সালের শেষের দিকে, শেষের দিকে বললে ভুল হবে সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকের কথা। আমি তখন এইচএসসি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতেছি করোনার সময় অনেক গ্যাপ গিয়েছিল আমার। যার কারণে তেমন ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেনি। তাই আমি আমার আব্বুকে বললাম যে আমি চিরিরবন্দরে ম্যাচে থাকব সেখানে গিয়ে পড়ালেখা করব। আব্বু রাজি হয়ে গেলেন তাই আমি আমার ব্যাগ ট্রাঙ্ক নিয়ে চলে গেলাম চিরিরবন্দর। সেখানে গিয়ে ম্যাচে উঠলাম ম্যাচের প্রথম দিন রাতে দেখলাম যে সে আমাকে নক দিয়েছে কেমন আছি আমি জিজ্ঞেস করছিল আমাকে।তাই আমিও তার সঙ্গে কথা বললাম। কথা বলতে বলতে এক সময় হঠাৎ করে আমি তাকে বললাম যে তোমাকে আমার অনেক ভালো লাগে। প্রথমে সে কিছু উত্তর দিল না তারপর আমি তাকে আবার বললাম কিছু তো বলো। তারপর কিছুক্ষণ পর সে রাজি হয়ে গেল আমি তো খুশিতে আত্মহারা। আমি ভাবতেই পারতেছিলাম না যে কেউ আমার প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হবে সেটি ছিল আমার প্রথম প্রেমের প্রস্তাব এর আগে কোন মেয়েকে আমি তেমন ভাবে দেখিনি।
হয়তো আপনারা বুঝতে পারতেছেন সে আমার কে হচ্ছে। আসলে সে আমার খালাতো বোন হচ্ছে আমার চাচির বোনের মেয়ে। সে তখন এসএসসি পরীক্ষা দেবে ফুলবাড়িতে সে সময় আমি তাকে প্রস্তাব দেই। প্রথমত তার বাড়ি হল এমন একটি জায়গায় যেখানে আমি কল্পনা করতে পারিনি। তার গ্রামের বাড়ি হলো ঠিক ফুলবাড়ী বিরামপুর ভারত বর্ডার সংলগ্ন। সেখান থেকেই ফুলবাড়ীর শেষ এবং তাদের বাড়ির পাশে রয়েছে একটি বড় বিজেপি ক্যাম্প।কিন্তু সে থাকতো ফুল বাড়িতে, ফুলবাড়ীতেও তাদের বাসা রয়েছে।কথাবার্তা বলতে বলতে মাঝে মাঝে ঝগড়া লেগে যেত অনেক কাহিনী করতাম দুজনে। কিন্তু পরক্ষণে সবকিছু ঠিক হয়ে যেত এভাবেই চলতে থাকে আমাদের কাহিনী।
![6bhseHAdLtYRoe4mZ6fU3gFc8eKGc3JgYMfqGaKxkR3mYxaBkPSJ5LtfQXCmpShUpnnhJPeQhPUiv8wadzc5hMakZMFFHkrNBiP5xPBcCYPHEwd6g6nmi4RqDf7vKu...Tb5rr4QdQDBQHCFDVkyTe6K8bG7KkX1fSGazNXdsPmxTFCUbxGWafkjyKaJGqcDB3veKYgcnNh1uwpksppEcV6DsJvHM2LUSHouXTG7zUCYZtuivpsMLAae2qk.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmbxhWBw2ivgEy7kmhhCdnf7o18bkXnxmcvR1H2um3pcGT/6bhseHAdLtYRoe4mZ6fU3gFc8eKGc3JgYMfqGaKxkR3mYxaBkPSJ5LtfQXCmpShUpnnhJPeQhPUiv8wadzc5hMakZMFFHkrNBiP5xPBcCYPHEwd6g6nmi4RqDf7vKu...Tb5rr4QdQDBQHCFDVkyTe6K8bG7KkX1fSGazNXdsPmxTFCUbxGWafkjyKaJGqcDB3veKYgcnNh1uwpksppEcV6DsJvHM2LUSHouXTG7zUCYZtuivpsMLAae2qk.png)
২০২২ সালের জুন মাসের শেষের দিকে প্রচন্ড গরম পড়েছিল। তখন আমি বাড়িতে ছিলাম আমার চাচি আমাকে বলল যে যাবে নাকি আমার বোনের বাড়িতে চলো। আমি প্রথমে যেতে রাজি হইনি সবাইকে দেখাইতে ছিলাম যে আমি যাবনা। কিন্তু মনে মনে ঠিক যেতে চেয়েছিলাম তাই পরে চাচিকে বললাম যে আচ্ছা যাব সমস্যা নেই। একদিন সবাই মিলে চলে গেলাম তাদের বাড়িতে আমাদের পরিবারের প্রায় সবাই গিয়েছিল। আমাদের এলাকা থেকে অনেকটা রাস্তা যেতে হয় প্রায় ৩০ কিলোমিটার। আমরা অটোতে করে চলে গিয়েছিলাম। তাদের ওইদিকে রাস্তাগুলো অনেক সুন্দর এবং ধানের জমির ক্ষেতগুলো অনেক বিশাল বিশাল। যাইহোক আমরা তাদের বাড়িতে গেলাম আমাকে দেখে সে অনেক খুশি হয়েছিল। অবশ্য আগে থেকেই জানতো যে আমি তাদের বাড়িতে যাব। সেও ফুলবাড়ি থেকে তার গ্রামের বাড়িতে এসেছে বেশ কয়েকদিন হচ্ছে।
তাদের বাড়িতে আমরা প্রায় দুইটি দিন থাকি। অনেক আনন্দ মজা করি সেখানে। তাদের এলাকা এবং তার পরিবারের মানুষজন অনেক ভাল ছিল। এরপর আমি রংপুরে চলে যাই রংপুরে চলে যাওয়ার পর তার সঙ্গে ফোনে তেমন আর কথা হতো না।তাকে অনেক মিস করতাম ফোনে কথা না হওয়ার বিষয়টি হচ্ছে তার ফোন নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। যার কারণে সে চেয়েছিল যে এইচএসসি পরীক্ষা দেবে তারপর সে নতুন ফোন কিনবে। এভাবেই চলতে লাগল একদিন হঠাৎ করে সে আমাকে এসএমএস দিল তার আব্বুর ফোন থেকে। আমিও সেই এসএমএসের রিপ্লাই দিলাম এবং তাকে বললাম যে একটি নির্দিষ্ট দিনে ফুলবাড়ীতে আমি যাব সেদিন যেন সে আমার সঙ্গে দেখা করে। কথামতো আমি বেশ কয়েকদিন পর ফুলবাড়ীতে চলে যাই সেও টাইম অনুযায়ী চলে আসে। তারপর আমরা দুজনে দেখা করি দেখা করার অনুভূতিটা আসলে কথা দিয়ে প্রকাশ করা অনেক কঠিন হয়ে যায়।কারণ এগুলো হলো মনের একটা অনুভূতি যা কখনোই প্রকাশ করা সম্ভব নয়।তারপর আমরা বেশ কয়েকবার দেখা করেছিলাম ফুলবাড়ীতে। একটা রেস্টুরেন্ট রয়েছে সেই রেস্টুরেন্টে চলে যাইতাম প্রতিবারই এবং সেখানে খাওয়া-দাওয়া করতাম।
সে যেন আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে গিয়েছিল। আমাদের দুজনের এই সম্পর্কটা আমাদের চাচি হয়তো জানতেন তিনি তার বোনকে বলে দিয়েছিলেন আমাদের সম্পর্কের কথা। যার কারণে সে আমাকে একদিন মেসেজ করে বলে যে আমাদের আর হয়তো কথা হবে না। একবারে আমি পরীক্ষা দেবো তারপর আমাদের কথা হবে তার আগে হয়তো কথা হবে না। সে আমাকে জানায় যে তার মায়ের সঙ্গে তার অনেক কথা কাটাকাটি হয়েছে এই সম্পর্কে। কিন্তু আমি হাল ছাড়িনি। আমি জানতাম একবার যদি কথা বলা শেষ হয় তাহলে আর হয়তো ফিরে পাবো না তাকে।কথা তো এমনিতেও হচ্ছিল না কারণ তার ফোন নষ্ট ছিল। যখন বাড়িতে আসতো তখন তার বাবার ফোন দিয়ে আমাকে এসএমএস করতো। তাই আমি কি করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না আমি তার বান্ধবী কে এসএমএস দিতে শুরু করলাম যে ওকে একটু বলিও আমার সঙ্গে কথা বলতে। কিন্তু কোন কাজ হয়নি আর একদিন হঠাৎ করেই দেখলাম যে মেসেঞ্জারে তার আইডি একটিভ দেখাচ্ছে।
আমি তাকে এসএমএস দিলাম সে আমার এসএমএস দেখল তারপর আমাদের দুজনের মধ্যে অনেক কথা হলো কিন্তু সেই কথা শুনে এক তরফা আমার কথায় সে তেমন গুরুত্ব দিত না ইগনোর করত সব সময়। সে প্রতি দুই মাস, এক মাস পর বাড়িতে আসে এবং এভাবেই শুধুমাত্র এমনিতেই কথা হয়। সে আমার সঙ্গে অনেক খারাপ আচরণ করেছিল। তখন আমার অনেক খারাপ লাগতো সে এমন কেন করতেছে ভালবাসার কি এই প্রতিদান মন অনেক ভেঙ্গে গিয়েছিল।
এভাবে চলতে চলতে তাকে মেসেঞ্জারে একটিভ দেখালেও আমি তাকে আর কোন এসএমএস দিইনি। এটা আমি সিওর ছিলাম যে সে অন্য ছেলের পাল্লায় পড়েনি হয়তো তার মায়ের জন্য সে আমার সঙ্গে এমন ব্যবহার করতেছে। সে আমার সঙ্গে এখন আর কথা বলতে চায় না আর ঠিক এটাই হয়েছিল। তারপর কয়েকটি মাস কেটে যায় তাকে একটিভ দেখলেও আমি কোন এসএমএস দেই না। সেও আমাকে কোন এসএমএস দেয় না। একদিন হঠাৎ করে সে আমাকে ফোন দিল ফোন দিয়ে বলল যে আমি ব্রেকআপ করতে চাই। আমাদের রিলেশনশিপে আমি কখনো বলতে শুনি নাই ব্রেকআপের কথা। অথবা আমি কখনো তাকে বলিনি ব্রেকআপের কথা।
সেদিন মন অনেক ভেঙ্গে গিয়েছিল তার কথায় অনেক খারাপ লেগেছিল। কি করবো ভেবে উঠতে পারতেছিলাম না পৃথিবীটা যেন অন্যরকম হয়ে গিয়েছিল আমার দু চোখের সামনে। তাই আমি তাকে আর কিছু বোঝালাম না শুধুমাত্র কয়েকটি কথা বললাম। তাকে আমি বলেছিলাম সমস্যা নেই চলে যাবে যাও কিন্তু একটা কথা মনে রাখিও যে আমি সব সময় তোমার পাশে আছি।ফোন কেটে দেওয়ার আগে পর্যন্ত আমি তাকে কোন খারাপ ভাষা বা এমন কিছু বলিনি। আমি শুধু তার ভালোই চেয়েছিলাম। কথা বলে ফোনটা কেটে দিলাম কিন্তু কিছুক্ষণ পর সে আমাকে আবার ফোন দিল।আমি ফোন রিসিভ করলাম এবার সে একটু নরম গলায় আমাকে সেই তিনটি শব্দ শুনিয়ে দিল যা আমি তাকে প্রপোজ করার দিন প্রথম শুনেছিলাম।
তখন মনটা যেন অনেক হালকা হয়ে গেল অনেক। খুশি লাগতেছিল মনের ভিতরে। এরপর মাঝে মাঝে আবারো ফুল বাড়িতে যাওয়ার শুরু করলাম।এখন বর্তমানে অনেক ভালো আছি এভাবে যেন চিরদিন থাকতে পারি এটাই আশা করি বাকিটা এখন সামনের দিকে দেখা যাক কি হয়।
![]() | ![]() | ![]() |
---|
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYwEgdHkm2osQsZBMXkEwkKpvqxJau8pVd4GTERAp5Hed/20230817_151249.jpg)
You can also vote for @bangla.witness witnesses
![]() |
---|
X social media share link
https://twitter.com/kazirahul25804/status/1704114460988944866?t=my6qq5rZ1uYAZDGnwVYC1g&s=19
এর আগে মেয়েদের কি ভাবতা?
চলেন হারা একদিন ফুলবাড়ি যাই৷ ঐদিক দিয়ে ইন্ডিয়া যামো৷ তোমার জিএফের বাড়িতে দাওয়াত খাবার যামো এলা৷
এর আগে মেয়েদের বউ ভাবতাম 😁বাইক রেডি কর চলো একদিন যাই।
আপনি বেশ অসাধারণ একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।আপনি এখন পর্যন্ত সফল।আশা করি জীবনে সার্থক হবেন।আপনাদের প্রেম বিয়েতে রূপ নিবে আশা করি।আপনার জীবনে মেয়েটি যেভাবে এসেছে তা জেনে বেশ ভালো লাগলো। আপনি আপনার প্রেমের বিশেষ বিশেষ কিছু তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার একটা বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
নিজের জীবনের ভালোবাসার গল্প নিয়ে বেশ সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করলেন। আমার কাছে কিন্তু বিষণ ভালো লাগলো আপনার গল্পটি। আশা করবো আপনাদের ভালোবাসা অবশ্যই মিলনে রূপ নিবে। আর প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করায় আপনার জন্য রইল শুভ কামনা।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো।আশা করি বিয়ে করে সারাজীবন ভালো থাকবেন।আপনি অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখা গুলো লিখেছেন।কবিতা গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।শুভকামনা রইলো।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
প্রথমে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। আপনার জীবনের প্রথম ভালবাসার গল্পটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনি এত কিছুর পরেও তার সাথে সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছেন এবং এভাবেই অনেক ভালো আছেন যা সত্যিই অনেক ভালো লাগার মতো একটি বিষয়। আপনার ভালবাসার গল্পটি পূর্ণতা লাভ করুক এই দোয়া করি। আপনি তার প্রতি অটুট বিশ্বাস করে রয়েছেন এটা সত্যি তারিফ করার মতো। ভালোবাসায় বিশ্বাস টাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যা আপনাদের ভালোবাসার গল্পে ভরপুর 🙂। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার ভবিষ্যতের জন্য। আপনার জীবনের ভালোবাসার এই গল্পটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
Thank you.
কাজি দ্যা প্লে বয় 😀। এই গল্পটি আসলে আমি বিশ্বাস করতে পারলাম না ভাই। আমি জানি এখনো আপনার ৩-৪ টা গালফ্রেন্ড আছে। ব্রেকআপের কথা বলার পরে না আপনি ফুলবাড়ির গালফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করেছিলেন সেটা উল্লেখ করেন নি। পূর্ববর্তী সময়ে কি আপনার সাথে তার বান্ধুবির কোনো রিলেশন হয়েছিলো? আরেকটি পার্ট আপনার থেকে চাই ভাই।
😂😂 মারবেন নাকি আমাকে।
গল্পে অনেক অনেক গোপন খবর জানলাম, এমন চাঁচি পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। তবে এটাই কি প্রথম তাতে আমার সন্দেহ আছে, যাই হোক প্রেম করাটা বড় কথা না, প্রেমকে টিকিয়ে রেখে সফলতা পর্যন্ত এগিয়ে নিতে হবে। চাইলেই অনেকেই পাশে রাখতে পারে না, আপনি তাকে পেয়ে যাবেন, না পাওয়া পযন্ত হাল ছাইরেন না। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য
দোয়া করবেন ভাই।ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
ভালবাস এমনি হয় কেউ পায় কেউ বা হারায়। তবে ভালবাসার কোন ভিন্ন রুপ হয় না। ভালবাসা এমন যাকে কেউ স্পর্শ করতে পারে ঠিকি কিন্তু অন্তর বা মন থেকে অনুভব করে। আপনার ভালবাসার কোন কমতি নাই অতএব ভালবাসার মানুষটিকে শক্ত হাতে ধরে রাখতে শিখ। তোমার প্রেম কাহিনীর সাথে আমার বন্ধুর কিছুটা মিল আছে। তবে আমার মতে ভালবাসা যদি এমন কেউ পায় কেউ না এমন না সকলেই যদি পেত তাহলে সকলের প্রেমে সার্থকতা অর্জন করতো।কিন্তু তখন হয়ে অনেক কিছুই। বাকিটা বুঝে নেও।