একজন ভ্রাম্যমাণ মনিহারী দোকান
আসসালামু আলাইকুম,
সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আমি আজকে একজন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি।
আমরা সকলেই জানি যে, আসলে ভ্রাম্যমাণ দোকান বলতে কি বুঝায়। যেসব দোকানপাট ভ্যান কিংবা অটোরিকশায় করে গ্রামে গ্রামে ঘুরে তাদের বলে থাকি ভ্রাম্যমাণ দোকান। এই দোকান গুলোতে স্বল্প পরিসরে জিনিসপত্র থাকে।এই দোকানটি মুলত একটি অটোভ্যানে ছিল কিন্তু তিনি সুন্দর করে লোহার দিয়ে চারকোনা ভাবে ঘরের মতো বানিয়েছেন। আর উপরে কাগজের মোড়ানো ছাউনি আছে।যাতে বৃষ্টি আসলে যেন এই পন্যসামগ্রী গুলো ভিজে না যায়। আবার অনেকেই দেখা হাট-বাজার দোকান থাকা সত্ত্বেও ভ্যানে কিংবা সাইকেলের দোকান করছে।
এই দোকান গুলো মুলত খুচরা ব্যবসায়ী। আমাদের গ্রামে প্রায় আসে বলতে সপ্তাহে একদিন করে এই ভ্রাম্যমাণ মনিহারী দোকান আসে। তার বাড়ি হলো আমাদের পার্বতীপুর উপজেলার ৬নং মোমিনেুর ইউনিয়নে চন্দ্রাপুর গ্রামে তার বসবাস। তিনি ছোটবেলা থেকো এই কাজে নিয়োজিত। তবে আগে তিনি কটকটির দোকান করতো কিন্তু পর্যায়ক্রমে এই দোকান পরিমানে বেশি হওয়ায় তিনি ওই পেশা ছেড়ে দেন। তারপর তিনি এই ভ্রাম্যমাণ মনিহারী দোকান নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেচাকেনা করেন। তিনি একজন সৎ লোক তার কোন প্রকার অংকার নেই বললেই চলে। অনেক সাদা মনের মানুষ। তবে অনেক চালাক আর মনে রাখতে পারেন খুব।আসলে যারা এই মনিহারী দোকান দিয়ে থাকেন তাদের কিন্তু ধৈর্যের সাথে ব্যবসা করতে হয়। তিনি বাড়ি থেকে সকাল ৯ টায় বের হন এরপর সন্ধ্যা পর্যন্ত কেনাবেচা করে বাড়িতে ফেরেন।
তার এই ভ্রাম্যমাণ মনিহারী দোকানে মেয়ে এবং ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের পন্য সামগ্রী রয়েছে। তার এই দোকান পুরুষের কোন ধরনের পন্য সামগ্রিই নেই। আসলে এই মনিহারী দোকান মুলত ছোট বাচ্চা এবং মেয়েদের হয়ে থাকে। আর এই দোকান হাতের চুড়ি,কানের দুল,মাথার ব্যান্ট,তেল,নাকের ফুল, মেয়েদের ভ্যান্টি ব্যাগ, কাপড়ের ব্যাগ,ছোট ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন রকমের খেলনা সামগ্রী বিশেষ করে প্লাস্টিকের তৈরি খেলনায় রয়েছে।প্লাস্টিকের খেলনার মধ্যে রয়েছে, মাইক্রো, ট্রাক, বাস, চশমা, বল, ইত্যাদি যাবতীয় খেলনা জাতীয় পন্যসামগ্রিই। তার দৈনন্দিন বেচাকেনা হয় ১০০০/১৫০০ টাকা। আসলেই এই ভ্রাম্যমাণ যে দোকান আমাদের গ্রামে গ্রামে ঘুরে তারা তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। সারাদিনের পরিশ্রম আর হালাল উপার্জন তাদের জীবিকার একমাত্র মাধ্যম হলো ভ্রাম্যমাণ মনিহারী দোকান। আমার লেখায় কোন রকম ভূলুণ্ঠিত হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এসব দোকানগুলো সাধারণত গ্রামবাংলায় ঘুরে ঘুরে বেড়ায় এবং তাদের পণ্যগুলো বিক্রি করে থাকে। এসব মনিহরির দোকানগুলোতে বিভিন্ন রকম জিনিস পাওয়া যায়।যেমন দুল চুরি ফিতা আরো অনেক কিছুই।দোকানদারেরা তারা ভ্যান নিয়ে অথবা অটো নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়ায়। বিশেষ করে মেয়ে মানুষের জিনিস সব থেকে বেশি থাকে তাদের দোকানগুলোতে।ভ্রাম্যমাণের এসব দোকান সম্পর্কে দারুণ লিখেছেন আপনি ভাই শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
https://twitter.com/Rahul989132/status/1703719472132177969?t=zHz6x2lfS3lkFYPlRfoq3g&s=19
এই ভ্রাম্যমান মনিহারির দোকানে সবকিছু জিনিস দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। এখানে কি নেই সেটাই আমি খুঁজে পেলাম না। এখানে মেয়ে মানুষের জিনিস অনেক রয়েছে। মেয়ে মানুষেরা এসব দোকান দেখতে পেলে খুশি হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রকম জিনিস কেনার জন্য এই দোকানগুলোর কাছে ভিড় জমায়। ছোট ছেলে মেয়েরাও এই দোকানগুলো থেকে চুরি ফিতা দুল ইত্যাদি জিনিস কিনে থাকে। আপনি বেশ সুন্দর তুলেছেন ছবিগুলো এবং বেশ চমৎকার একটি বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই।
মনিহারী দোকান সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন আপনি। আসলে আমাদের গ্রামাঞ্চলে এখন প্রায় এইসব দোকানগুলো দেখা যায় এবং তারা হাতে অথবা ভ্যানে অথবা সাইকেলে করে জিনিসপত্র নিয়ে এসে হেঁটে হেঁটে বিক্রি করতেছে। এবং তাদের কাছে মানুষের এসব কিনেও থাকে এবং তাদের এগুলো সব প্রায় বিক্রি হয়ে যায় এবং তারা আবার নতুন করে মাল করে আবার বিক্রি করা শুরু করে। এবং তাদের কাছে সবচেয়ে বেশি জিনিসপত্র নিয়ে থাকে গ্রাম অঞ্চলের মহিলা মানুষগুলো। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
একজন ভ্রাম্যমান মনিহারী দোকান সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া। এরকম ভ্রাম্যমান মনিহারী দোকান গুলো আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। সেই যুগ যুগ ধরে এরকম মনিহারী দোকান গ্রাম অঞ্চলে দেখা যায়। এসব ভ্রাম্যমান দোকান গুলো গ্রাম অঞ্চলে আসার কারণে আগের কালে গ্রামের মহিলাদের বাজারে যাওয়ার খুব একটা দরকার হতো না। তবে এখন যুগ পরিবর্তন হওয়ার কারণে এসব ভ্রাম্যমান মনিহারী দোকান গুলো গ্রামে খুবই কম দেখা যায়। এখন মহিলারাও সবকিছুই বাজার থেকে ক্রয় করে থাকেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
ভ্রাম্যমান মনিহারী দোকান নিয়ে দারুন উপস্থাপন করেছেন ভাই। এই দোকানগুলো ভ্যানের উপর স্থাপন করা হয়েছে, যার ফলে দূর দূরান্তে যাওয়া যায়। এরা প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে মাল বিক্রি করে। দোকানে তো বেশ সুন্দর সুন্দর মালামাল দেখা যাচ্ছে ভাই। এদের কাস্টমার মূলত গ্রামের মা বোনেরা। কারণ এরাই, নিজের হাতে দেখে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে, মেয়েরা তাদের সাজসজ্জা করার জিনিসপত্র কিনে থাকে। আপনি অনেক সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করছেন ভাই, ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে, অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
এসব দোকানগুলো সাধারণত গ্রামবাংলায় ঘুরে ঘুরে বেড়ায় এবং তাদের পণ্যগুলো বিক্রি করে থাকে। এসব মনিহরির দোকানগুলোতে বিভিন্ন রকম জিনিস পাওয়া যায়।যেমন দুল চুরি ফিতা আরো অনেক কিছুই।দোকানদারেরা তারা ভ্যান নিয়ে অথবা অটো নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়ায়। বিশেষ করে মেয়ে মানুষের জিনিস সব থেকে বেশি থাকে তাদের দোকানগুলোতে।ভ্রাম্যমাণের এসব দোকান সম্পর্কে দারুণ লিখেছেন আপনি ভাই শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ।
আপনি ভ্রাম্যমান দোকানের সংজ্ঞা অনেক সুন্দর করে দিয়েছেন।এ খুচরা ব্যাবসায়ীকে নিয়ে অনেক কিছু লিখেছেন।তিনি আগে অন্য ব্যবসা করতেন তাও উল্লেখ করেছেন।যে কোনো কাজ করতেই ধৈর্য্যের প্রয়োজন।তার দৈনন্দিন বেচাকেনার হিসাব উল্লেখ করেছেন।এমন মনিহারী দোকানদার শহরে দেখা যায়না।তবে গ্রামে প্রায় দেখা যায়। আপনাকে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ
ধন্যবাদ।
একটি ভ্রাম্যমান মনিহারি দোকান সম্পর্কে আপনি দারুণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। এখন এই ধরনের দোকান প্রায় প্রত্যেক এলাকাতেই দেখা যায়। তারা নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের পাশাপাশি সাজ সজ্জা বিভিন্ন জিনিসপত্র এনে থাকেন। এতে করে গ্রামের লোকেরা সুবিধা পান। কারণ তারা সবসময় শহরে যেতে পারেন না এসব জিনিস কেনার জন্য। আমার জানামতে মনিহারি দোকানে ভালোই লাভ হয়। তারা মূলত প্রতিদিন এসব দোকান বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে ঘুরে বেড়ান। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
একজন ভ্রাম্যমান মনিহারী দোকানদারকে নিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই। খুবই সুন্দরভাবে ভ্রাম্যমাণ মনিহারী দোকানের সঙ্গা দিয়েছেন। এইসব ভ্রাম্যমান মনিহারী দোকানদাররা ফেরিওয়ালা নামেই বেশী পরিচিত। তারা সকালে বাড়ি থেকে বের হয় জিনিসপত্র নিয়ে। তারপর সারাদিন সেগুলো বিক্রি করে আবার সন্ধায় যায় মহাজন এর কাছে জিনিসপত্র কেনার জন্য।
ধন্যবাদ।