||কনটেস্ট :-আমার জীবনের প্রথম ভালোবাসার কাহিনী ||

in STEEM FOR TRADITIONNlast year (edited)
আসসালামু আলাইকুম:-আদাব
আমার জীবনের প্রথম লাভ স্টরি।
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি"

Source

প্রিয় স্টিম ফর ট্রাডিশন কমিউনিটির ব্লগারবৃন্দরা সকলে কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ তায়ালার অশেষ কৃপায় আপনারা সকলে ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।আজকে আপনাদের মাঝে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হলাম।আমাদের প্রিয় স্টিম ফর ট্রাডিশন এর পক্ষ থেকে সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।আমি সেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। সর্বপ্রথম আমি @toufiq777 ভাইকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।যে তিনি এতো সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করছেন।

প্রথম দেখাতে ভালোলাগা:-

সোর্স

Source

আমার নাম:সাকিব আল মাহমুদ, আমার বাসার সবাই সাকিব বলে ডাকে।তবে পলাশ ও আমার নাম।আমি ওইদিকে আর না বলি।তো বন্ধুরা আমার প্রেমের কাহিনির সাল টা ছিল ২০২১-২০২৩ আমি ২১ সালে ক্লাস ৮ এ পড়া শুনা করি।তার আগে আমি মাদ্রাসায় পড়া লেখা করছি।করোনার কারনে মাদ্রাসা থেকে বাসায় চলে আসি।তবে আলহামদুলিল্লাহ,,মাদ্রাসার পড়া শুনা অনেক টায় শেষ করছি।তার পর ২০২১ সালে দাখিল মাদ্রাসায় ভর্তি হয়।আমি তখন মাদ্রাসা যেতে খুব লজ্জা পেতাম। কিন্তু তখন কিছু করার ছিল না। বাসা থেকে বলতেছে এখন তোকে এখানেই পড়তে হবে।আমি তখন সপ্তাহে ১-২ দিন করে স্কুলে যেতাম।তবে যেতে যেতে তখন আর স্কুল কিছু মনে হত না।আমি আমার ক্লাসের কোন মেয়ের দিকে তাকাইতাম না।এবং তাদের নাম পর্যন্ত জানতাম না। হটাৎ করে একদিন ক্লাস ৭ এর মেয়ের সঙ্গে দেখা।আমি তখন কিছুই মনে করতাম না।এমন কি মনে মনে ভেবে রাখছিলাম কোনদিন প্রেম করবো না।এইরকম ভাবে তার সাথে কম বেশি প্রতিদিন দেখা হয়।সে আমাকে দেখে সুন্দর একটা হাসি দিয়ে চলে যায়।তার পর আমি আমার এক বন্ধুকে এই বিষয়টি জানিয়ে দিলাম। তখন এইরকম দেখতে তার প্রতি আমার একটা মায়া সৃষ্টি হয়।এমন কি তাকে না দেখলে কিছুই ভালো লাগে না।আস্তে আস্তে সে আমার মনের ভিতর জায়গা করে নিয়ে নিলো।

আমি তাকে কি ভাবে ইমপ্রেস করি:-

Source

আমি সব সময় তার দিকে তাকাই থাকতাম কিন্তু কখনো তাকে বলতে পারি নাই।যে আমি তাকে ভালোবাসি।সেও আমাকে ভালোবাসে বাট বুঝতে দেয় না। আমি আমার সেই বন্ধুকে সব কিছু বুঝিয়ে বলি।সে বলতেছে তুই চিন্তা করিস না। কিছু দিন পর আমার বন্ধু একটা আইডিয়া দিলো।বলতেছে তুই তাকে চিঠিতে লিখে সব বলে দে।আমি ভাবতেছি এগুলো যদি ওর বাসায় জানে তাহলে অনেক সমস্যা হবে।আমার বন্ধু বলতেছে এগুলো বিষয় নিয়ে ভাবিস না।যা হবার সেটা পরে দেখা যাবে।আমি তার কথা অনুযায়ী চিঠি লেখা শুরু করলাম। তবে চিঠি তো লেখলাম কিন্তু এটা কার হাত দিয়ে পাঠাবো।অনেক সমস্যার মধ্যে পরে গেলাম। তার পর তার ক্লাসের একটা বান্ধবীর দ্বারা চিঠিটা পাঠিয়ে দেই।এইরকম ভাবে কম বেশি প্রতিদিন চিঠি দিতাম।এমন কি তার বাসা পর্যন্ত গেছিলাম।মেয়েটার বাসা বেশি দূরে না।আমি বিকাল বেলা করে তার এলাকায় যেতাম।কিন্তু তাকে যত গুলো চিঠি দিছি তার কোন রিপ্লাই আসে নাই। এইদিক দিয়ে আমি একটু শক্ত ছিলাম। মনে মনে ভাবি সে রিপ্লাই দেওক বা না দেওক আমি চিঠি দিয়েই যাবো।আমার প্রথম ইম্প্রেস হচ্ছে এই চিঠির মাধ্যম।

😍দ্বিতীয় বার ইমপ্রেস করার চেষ্টা:-😍

আমি যখন চিঠি দিতে থাকতাম কিন্তু সে রিপ্লাই দিতো না। আমি তার বান্ধবীকে বলি। আচ্ছা আমি যে এতো গুলো চিঠি দেই। সে একটারো কেনো রিপ্লাই দেয় না।তার বান্ধবী আমাকে কিছু বলে না।এবং তার জন্য ছোট খাটো কলম দিতাম।এইরকম কলম দিতে দিতে তখন আমি মনে মনে সাহস নিয়ে তার চোখের দিকে তাকাই থাকি।তবে যখন ও আমার চোখের দিকে তাকাই তখন কেন যানি হাকাও আমার চোখ টা বন্ধ হয়ে যায়। আমি বারবার চেষ্টা করি যে তার দিকে তাকাই থাকবো।কিন্তু আমি পারি না।তার চোখের দিকে তাকাইলে আমি উলট পালট হয়ে যাই।আর এমনিতেই জীবনের প্রথম লাভ।যাকে প্রথম দেখাতেই ভালো লেগেছে। এইরকম কিছু দিন যাওয়ার পর তার বান্ধবীর কাছ থেকে নাম্বার চাই।তার বান্ধবী তাকে সব বলে দেয়। একদিন হটাৎ করে সে আমার সামনে হাজির হয়।আমি তাকে দেখে পুরাই আগুন।আমার শরীরের পষম সব গুলো দাড় হয়ে গেছে। এমন কি খুব ভয়ে ছিলাম। সে আমার কাছে আসলো এবং আমার পাশে আমার বন্ধুটা ছিল।এসে বলতেছে কে আমার নাম্বার চেয়েছে,,? আমি তখন ভয়ে কিছু বলি নাই। তখন পাশ থেকে আমার বন্ধু উত্তরে বলে আমি নাম্বার চাইছি।কিন্তু সে কোনো ভাবেই বিশ্বাস করে না যে আমার বন্ধু নাম্বার চেয়েছে। কারন সে তো জানে নাম্বার টা আমি চাইছি।তখন মেয়েটা বলতেছে যে আমার নাম্বার চেয়েছে এবং এতো দিন ধরে যা যা করছে, এবং চিঠি দিয়েছে। এগুলো সব যেনো আমার সামনে এসে বলে।এই কথা শুনে আমি অনেক খুশি।মনে হচ্ছিল আমার মত এই পৃথিবীতে কেউ সুখি নাই।

আমার ভালোবাসার কথা যখন আমার ভালোবাসার মানুষকে সামনা-সামনি বলি তার অনুভূতি:-

Source

আপনারা হয়তো বুঝতেই পারছেন আমি কতটা ওই সময় আনন্দিত ছিলাম। আমি তাকে ৪ মাস ধরে ইম্প্রেস করছি।৪ মাস পর যখন সে আমাকে ভালোবাসার কথা সামনা-সামনি বলতে বলে তখন আমি কতটা আনন্দিত ছিলাম আপনাদেরকে বলে বুঝাতে পারবো না।আমি কিন্তু রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়াতে যাবো।তখন ভাবলাম তাকে নামাজ পড়াতে যাওয়ার আগেই তার সামনা-সামনি ভালোবাসার কথা বলে দিবো।আমি যেই দিন যাবো তার একদিন আগে তার সামনে উপস্থিত হলাম। তবে ওইদিন আমি স্কুল যাইনি।ঠিক যখন টিফিন দিতো ওই সময় মাদ্রাসায় উপস্থিত হয়েছি।আমার সাথে আমার সেই বন্ধুটা ছিল। আমি তাকে বললাম তাকে ডাক দিয়ে বাইরে নিয়ে আয়।তাকে কিছুক্ষণ পর বাইরে নিয়ে আসলো।আমি তার সামনে যেতেই না পারি।আমি এতটা নাড়বাজ ছিলাম যে আমার পা কাঁপনি শুরু হয়ে গেছিলো।ও যখন আমার সামনে চলে আসলো আমার বন্ধু বলতেছে এবার তুই তাকে সব বলে দে। আমি কোনভাবেই বলতে না পারি যে " তোমাকে আমি ভালোবাসি" অনেক সময় নেওয়ার পর দুই চোখ বন্ধ করে তাকে প্রপোজ করি।কিন্তু প্রপোজ যে করবো ওই সময় নাহলেও আমার হার্টবিট ১০০% ছিল। প্রপোজ যখন করি মুখ দিয়ে পুরো কথা বের হচ্ছে না।তখন আল্লাহর নাম নিয়ে চোখ বন্ধ করে তাকে প্রপোজ করি।কিন্তু সে আমার প্রপোজালের রিপ্লাই দিলো না।শুধু একটা কথা বলে দিলো যে সময় মতো সব বলে দিবো।তবে আমি তাকে সত্যি অনেক ভালো বাসি। যার কারনে তার প্রতিটা সময় এবং তার না দেওয়া চিঠির রিপ্লাই অপেক্ষা করে যাচ্ছি।তবে ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয় এটা সবাই জানে।আমি সেই আশা নিয়ে ধৈর্য ধারন করে আছি।

আমার ভালোবাসার মানুষ যখন তার নিজের মুখে আমার ভালোবাসার কথা বলে তার অনুভূতি:-

Source

আমি তাকে রমজানের আগে প্রপোজ করে নামাজ পড়াতে যাই। তার সাথে আমি আর দেখাও করি নাই। কিন্তু সে জানতো আমি বাইরে নামাজ পড়াতে যাবো।আমি নামাজ পড়ে এসে আমাদের যখন স্কুল খুললো।আমি স্কুল আর যাই না। মনটা কেন যানি খারাপ লাগছিল ওই সময়। একদিন হটাৎ করে আমি আমার বন্ধুকে ফোন দেই। আর বলি যে বাইরে আয় বাজারে যাবো।তবে ওই দিন বাজার গেছিলাম মাদ্রাসার পাশ দিয়ে। মাদ্রাসার পাশ দিয়ে যেতে না যেতে আমার বন্ধু বলে তোর পাখি আসতেছে।আমি কিন্তু তখন আর দেখি নাই। তার সামনে দিয়ে যাচ্ছি বাট তখন কোন কথা বলি নাই। আমি অন্য একটা ভাব ছিলাম তখন।একটু দূরে গিয়ে সে আমাকে সাকিব বলে ডাক দিলো।আমি তার পরেও তার কাছে আসি নাই। পরে সে রাগ করে আমার কাছে এসে রাস্তার এক সাইডে নিয়ে গেলো।তখন আমাকে বলতেছে সাকিব তোমার নাম্বার টা দেও।আমি কিন্তু তাকে নাম্বার দেই নাই। পরে সে বলতেছে তোমার সাথে ফোনে কথা বলবো।তখন আমি বললাম দেখো যা বলার আমার সামনে বলো।সে বলতেছে আমি তোমার সামনে বলতে পারবো না। আমি তখন বললাম,আমি যখন তোমাকে প্রপোজ করি তখন আমিও একটু নাড়বাজ ছিলাম। তুমি চেষ্টা করো সব বলতে পারবা। সে আমার মত পায়ের কাঁপনি শুরু হয়ে গেছিলো।তার পর সে আমার মত করে চোখ বন্ধ করে প্রপোজ করে।কিন্তু সেটা আমি এক্সেপ্ট করি না।কারণ আমি তাকে I love you বলছি সে আমাকে I love you বলছে। আমি তখন তাকে বললাম আচ্ছা আমি যখন তোমাকে প্রপোজ করি তখন কি বলছি আমি।সে সাথে সাথে তার ভুল ধরে সুন্দর ভাবে আমাকে প্রপোজালের রিপ্লাই দিলো।আমি তখন অনেক খুশি ছিলাম। তার পিছনে কম পক্ষে ৫ মাস ঘুরছি।৫ মাস ঘুরার পর সে আমার হয়।অনেক স্বাধণার পর সে আমার মনের মানুষ হয়ে যায়।আমার প্রপোজালের রিপ্লাই পেয়ে আমি নিজেকে তখন অনেক ধন্য মনে করি।সাথে সাথে আমি আমার বন্ধুকে ট্রেড দেই।

আমার জীবনের প্রথম ভালোবাসার অনুভূতি:-

আপনারা হয়তো পুরো বিষয় টা বুঝতে পারছেন।আমি তার পিছনে কম পক্ষে ৫ মাসের মত ঘুরাঘুরি করছি। তবে আমার মতে রিয়েল প্রেম একটু দেরি করে হয়।কারন মেয়েরা প্রথমে দেখে ছেলেটা তাকে সত্যি ভালোবাসে কিনা।এই জন্য তারা একটু সময় নিয়ে ছেলেদের কে ঘুরায়।আসলে আমি কোনদিন বুঝতে পারি নাই যে তার সাথে আমার প্রেম হবে।তবে জীবনের প্রথম প্রেম হুট করেই শুরু এবং হুট করেই মায়া লাগা শুরু হয়।আমি বলছিলাম যে কোনো মেয়ের সঙ্গে প্রেম করবো না।কিন্তু শেষ মেছে ওই মেয়ের উপর ক্রাস খাই।তার দুটো চোখ দেখলেই মন জুড়ে যায়। তার মুখের নরম ভাষায় কথা শুনে প্রাণটা যেনো উড়ে যায়। তাকে দেখার জন্য অন্য একটা অনুভূতি ছিল আমার। তাকে না দেখলে ওইদিন টা কেমন যেনো লাগত।তার নিজের মুখে ভালোবাসার কথা শুনে আমি অনেক অনেক আনন্দিত।আমি আপনাদের বুঝাতে পারবো না এতোটা খুশি ছিলাম।

আমাদের প্রেম শুরু হয়:-

সে আমাকে প্রপোজালের রিপ্লাই দেওয়ার পর। তাকে আমি আমার নাম্বার দিয়েছিলাম।সে কম বেশি সব সময় তার বাবার ফোন দিয়ে মেসেজ করতো বা মাঝে মাঝে ফোন দিতো।তবে বাসার ফোন দিয়ে প্রেম করা অনেক রিক্স।কখন কি হয়ে যায় কিছু বলা যায় না। আমি পরে সিদ্ধান্ত নেই তাকে একটা ফোন দিবো।আমি তারাবির নামাজ পড়ে এসে সেই টাকা এবং কিছু টাকা দিয়ে নতুন একটা 4G ফোন কিনি।এর আগে আমার একটা বাটন ফোন ছিল। আমি এটাই সিদ্ধান্ত নিছিলাম যে আমার বাটন ফোন টা তাকে দিবো।কিছু দিন পর তাকে আমার বাটন ফোনটা দিয়ে দিলাম।কারন জীবনের প্রথম ভালোবাসা হচ্ছে এই মেয়ে এবং তাকে সারাজীবন পাওয়ার জন্য নিয়ত করে রাখছি।তাকে দিকে আমার সামান্য পরিমান ভয় ছিল না।সে আমার ফোন নেওয়ার পর বাসায় অনেক ভয়ে ছিল।কেউ যদি দেখতে পায় তাহলে তার খবর আছে।আমার প্রিয় মানুষের একটা কথা সব সময় মনে পড়ে এবং সেখানেই আমি তার মায়ায় আঁটকে যাই।সে অনেক সুন্দর ভাবে আমার নাম ধরে ডাকে।যদি কোনদিন ফোন দেয় তখন অনেক মিষ্টি করে বলে "সাকিব কেমন আছো তুমি" এই ভাবে আমাদের প্রথম ভালোবাসা চলতে থাকে।এবং প্রতিটা দিন অনেক সুন্দর ভাবে কাটতো।সব মিলিয়ে বলতে পারি যে প্রথম ভালোবাসার শুরুটা অনেক সুন্দর ছিল।

❤️প্রিয় মানুষটির জন্য প্রথম Give❤️

যে যখন একজনের মায়ায় জড়িয়ে যাবে তখন তাকে কিছুই ভালো লাগবে না।তখন তার মনে সব সময় তার প্রিয় মানুষটার কথা মনে পড়বে।আমি এই ভাবে তার পিছনে ৫ মাস ঘুরার পর তাকে নিজের করে পেয়েছি।এটা আমার কাছে অন্য শুকরিয়া। তো প্রতিটা স্কুলের নিয়ম থাকে যে ক্লাস ১০ কে বিদায় দেওয়া। আমাদের ২০২১ সালের যখন ছাত্র ছাত্রীদের বিদায় অনুষ্ঠান হয়।তখন তার দুইদিন আগে আমার প্রিয় মানুষটার জন্য গিভ কিনে নিয়ে আসি।ভাবলাম তাকে সুন্দর একটা সারপ্রাইজ দিবো।জানিনা তার এগুলো পছন্দ হবে কিনা।আমি বিদায় অনুষ্ঠানের দিন মাদ্রাসায় গেলাম। এবং অনেক কষ্ট করে তাকে এই গিভ গুলো দেই। গিভ গুলো ছিল পায়ের নুপুর আর হাতের ব্যাসলাইট।সেগুলো অনেক কষ্ট করে তার কাছে পৌঁছে দেই।কিছুক্ষণ পর সে আমাকে তার বান্ধবীর দ্বারায় বলে পাঠে দিলো যে তোমার গিভ গুলো সুন্দর হয়েছে। শুধু আমার পছন্দ না আমার সব বান্ধবীদের পছন্দ হয়েছে।এই কথা শুনে তখন আমি অনেক শান্তি পেলাম। তখন মনে হয়েছিল যে যাক আমার প্রিয় মানুষটি গিভ গুলো পছন্দ করছে।তার সাথে আমার অনেক সুন্দর ভাবে রিলেশন চলতে লাগলো।আমাদের তখন কোন সমস্যা ছিল না।

🥰আমার প্রথম দেখা করার অনুভূতি🥰

আমাদের রিলেশন আল্লাহর রহমতে সুন্দর চলতেছে।আমি তাকে হটাৎ করে একদিন বাইরে যাওয়ার কথা বলি। কারণ আমাদের রিলেশন এমন এক জায়গায় পৌঁছে গেছে।না লাগে ভালো আর না লাগে খারাপ। সব সময় তার স্মৃতি মনে পরে।তাকে অনেক কয়দিন বললাম যে চলো বাইরে কোথাও যাই। তবে সে বাসা থেকে বের হতে খুব ভয় পাচ্ছিল। যার কারনে সে বাইরে যেতে না পারে।সে আমাকে বলিতেছে আমরা না হয় অন্য দিন দেখা করি।আমি তার এই কথা শুনে আরো বেশি করে চাপ দিলাম। এবং বলছি যে তোমাকে আমার সাথে দেখা করতেই হবে।আমি এটা কোন ভাবেই মানতে না পারি।সে অনেক চেষ্টা করার পর স্কুলে একটি অনুষ্ঠান ছিল।এই সুুযুগেই আমরা বাইরে যাই।তাকে আমার একটা ফোন দিছিলাম সেটা দিয়ে তার সাথে যোগাযোগ করি।কোথায় যেতে হবে না হবে সব কিছু তাকে বলে দেই।আমরা সেই অনুযায়ী আমাদের জায়গায় পৌঁছে যাই।জীবনের প্রথম প্রেম প্রথম দেখা।আপনারা বুঝতেই পারছেন আমার অনুভূতি কেমন হয়েছিল।তাকে সর্বপ্রথম একটা ক্যাফে নিয়ে যাই।আমাদের হাতে তেমন কোন সময় নাই। কারন কেউ জানতে পারলে অনেক সমস্যা হয়ে যাবে।আমরা সেখানে কিছু সময় কেটে বাসায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। তার পর তাকে সময় মত তার জায়গায় পৌঁছে দেই।আমি তার সাথে প্রথম দেখা করলাম। প্রথম প্রথম তার সাথে কোনো কথায় বলতে না পারি।আস্তে আস্তে তার সাথে কথা বলা শুরু করি।প্রথম দেখা করার যে অনুভূতি এই অনুভব শুধু প্রেমিকরা বুঝবে।তার সাতে ৫-১০ মিনিট কাটানো মানে ১-২ দিন কাটানো সমান।কারন তার প্রতিটা স্মৃতি মাথায় ঘুরপাক করে।তার সাথে যতটুকু সময় কাটিয়েছি বেশ সুন্দর সময় কাটিয়েছি।আমার ওই দিনটা দারুণ ছিল।

🥰আমার প্রিয় মানুষ যখন Give দেয় তার অনুভূতি🥰

আমরা প্রথম দেখা করার পর আমাদের প্রেম অনেক সুন্দর চলতেছে।এই ভাবে ২০২২ সালে পৌঁছে গেলাম। ২২ সালের আগষ্ট মাসে সে তার জমানো টাকা দিয়ে একটা গিভ কিনে।সে আশা করছে এই গিভ আমাকে দিবে।তবে একটা কথা কি জানের সত্যি কারের ভালোবাসা একটু বেশি রোমান্টিক।আমি যদি এখানে ফেক হই তাহলে আমাদের রিলেশন বেশি দূরে যেত না।আমি তাকে সারাজীবন পাওয়ার জন্য তাকে ভালো বেসেছি।মেয়েটি একটু সাদাসিধা ছিল। ও একটু বুঝতো কম।তবে তার প্রতি আমার মায়া সারাজীবন শেষ হবে না।ও যখন আমার জন্য গিভ নিয়ে আসে তখন তার নিজের হাত দিয়ে ঘড়িটা হাতে পরিয়ে দিলো।কিন্তু আমার কাছে একটা ঘড়ি ছিল। আমি আমার ব্যবহার করা ঘড়ি তাকে দিয়ে দিলাম।তার দেওয়া গিভ সারাজীবন স্মৃতি হয়ে থাকবে।তার গিভ পেয়ে আমি অনেক আনন্দিত।

দ্বিতীয় বার দেখা করার অনুভূতি:-

২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসের এইদিকে সে নিজেই বলে আমার সাথে নাকি দেখা করবে।আমাদের রিলেশন অনেক গভীর পর্যন্ত চলে গেছে। আমরা প্রতিদিন ফোনে কথা বলি। নাহলে মেসেজে কথা বলি। আমাদের দুইজনের অন্য একটা অনুভব কাজ করে।সেও আমাকে খুব ভালো বাসে।হটাৎ করে ডিসেম্বর মাস এসে বলে যে বাইরে ঘুরতে যাবে।এর আগে তেমনটা কিছু করা হয়নি।আমি তার কথা মত দেখা করলাম। আমি আবার সেই ক্যাফে নিয়ে গেলাম।তার সাথে ফোনে কথা বলতে বলতে আমাদের রিলেশন অনেক টায় ফ্রি হয়ে যায়।কফি শপে আমরা দুইজনের কিছু ছবি তুলে নেই।এবং সেখানে কিছু সময় পার করাই।যত দিন যাচ্ছে তত তার প্রতি মায়া বেড়েই যাচ্ছে। এবং আমাদের ভালোবাসা গভীরের দিকে চলে যাচ্ছে। যাক ওইদিকে আর না যাই। তার সাথে দ্বিতীয়বার দেখা করে আমি অনেক আনন্দিত। তার সাথে কাটানো প্রতিটা সময় আমার স্মৃতি হয়ে থাকবে।

🥰আমার ভালোবাসা মানুষের সাথে সুন্দর কিছু দিন উপভোগ করা🥰

আমি প্রায় তার পিছনে ৫ মাস ঘুরে তার সাথে রিলেশন শিপে যাই।সে প্রথম দেখা করে আমার সাথে চুপ করে।প্রথম দেখা করার অনুভূতি অন্য ছিল। আবার কিছু দিন পর দ্বিতীয় বার দেখা করি।তবে দ্বিতীয় বার দেখা করাটা অসাধারণ একটা দিন ছিল। তার সাথে যতটুকু সময় অতিবাহিত করছি বেশ দারুণ সময় অতিবাহিত করছি। আমি তাকে সব সময় স্কুলে চোখে চোখে রাখি।তার সাথে কেউ কথা বললে আমার রাগ উঠতো।আমি যখন দ্বিতীয় বার দেখা করে তার সাথে হাত ধরাধরি করি তখন আমার ফিলিংস অন্য কাজ করতো।আমি কখনোই আশা করি নাই যে সে একদিন আমার হবে।তবে ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয় এটা প্রমাণ পেলাম। আমি তার পিছনে সব সময় লেগে থাকতাম। তার সাথে কাটানো দিন গুলো সারাজীবন মনে থাকবে।যদি তাকে না পাই তার প্রতিটা সেকেন্ড আমাকে কাঁদাবে।তো ওইদিকে না যাই।তার সাথে কাটানো দিন গুলো আমার কাছে চমৎকার লেগেছে। এবং সেগুলো স্বরণীয় হয়ে থাকবে।

😭হটাৎ করে ভালোবাসার মধ্যে ঝামেলা শুরু হলো😭

আমাদের রিলেশন ২০২১ সাল থেকে শুরু।২১.২২ দুই সাল সুন্দর ভাবে আমাদের রিলেশন চলছে।২৩ সালের রমজান মাসের আগে তার বাসায় কে জানি সব বলে দিছে।আমি এগুলো বিষয় জানতাম না। আমি দেখতেছি ও ৪-৫ দিন ধরে মেসেজ বা ফোন কিছু দিতেছে না।তার বান্ধবীর কাছ থেকে সব কিছু শুনে নিলাম। এবং তার বান্ধবীর কাছেই আমার ফোন টা রেখে দিছে।তার বাসায় সব কিছু জানাজানি হয়।আমি তাকে বললাম এতো কিছু হয়ে গেলো আমাকে বলো নাই কেনো,,?সে বলতেছে তোমাকে বলে কি করবো।আমার বাসার মানুষ যখন জানবে তুমি আমার সাথে প্রেম করো তখন তোমাকে অনেক বকাবকি করবে।এই ভয়ে সে আমাকে কিছু বলে নাই।আমরা তাও লুকাই লুকাই কথা বলছি। কিছু দিন পর আবার সব কিছু জানাজানি হয়ে গেলো এমনকি আমার পরিচয় পর্যন্ত যেনে গেছে। তার পর তার বাসার লোক আমাকে ফোন দিয়ে তার বাসায় আসতে বললো। আমি তার বাসায় গেলাম না।তার এক দুলাভাই আমার সাথে কথা বলছিল।আমি তাকে সব বিষয় জানিয়ে দিলাম। সে বললো আমি এইদিকে ঠিকঠাক করতেছি।২-৩ দিন চুপ হওয়ার পর সে আবার তার বাসার ফোন দিয়ে মেসেজ দিছে।আবার শুরু হয়ে গেলো ঝামেলা। আমি তার দুলাভাইয়ের বাসা গেলাম। সেখানে আমাকে অনেক কিছু বুঝাই বললো।তার পর আমি কোন কথা না বলে চলে আসি।এইভাবে আমাদের ভালোবাসা একটি সমাপ্তি ঘটায়। তার সাথে কোন ভাবেই যোগাযোগ করতে পারি না। একদিন হটাৎ করে তার বান্ধবী আমাকে ফোন দিলো।কিন্তু সেটা তার বান্ধবী ছিল না বরং আমার প্রেমিকা ছিল।তার কথা শুনে সঙ্গে সঙ্গে চোখ দিয়ে পানি চলে আসছিল।সে আমাকে তার শেষ একটি স্মৃতি দিয়ে চলে যায়।

তার দেওয়া শেষ একটি স্মৃতি:-

সব কিছু ঝামেলা হওয়ার পর আমি তার সাথে তেমন যোগাযোগ করি নাই। ও যোগাযোগ করে নাই। রমজানের পর কুরবানীর ১ মাস আগে সে তার বান্ধবীর দ্বারা একটা ডাইরি পাঠিয়ে দেয়।এবং ডাইরের মধ্যে সব কিছু লেখা রয়েছে। ওর মনে যা যা ছিল সব ডাইরের মধ্যে বলে দিছে।আমি তার বান্ধবীর দ্বারায় আমার কিছু কথা পাঠিয়ে দেই।তাকে বলছিলাম বর্তমান আমাদের রিলেশন বিপদের মুখে।তার দুলাভাই আমাকে বলছিল যদি তোর কপালে এ থাকে তাহলে নিশ্চয় তাকে পাবি।এই কথা শুনে তখন আমি কিছু বলি নাই। কিন্তু মনের ব্যথা কে বুঝে।আমি অনেক শক্ত করে দিন গুলো পার করিয়েছি আমি তার বান্ধবীর দ্বারায় বললাম তাকে আমি জীবনের থেকে বেশি ভালো বাসি।সে যদি নিজে অটল থাকে তাহলে আমি তার জন্য অপেক্ষা করবো।সে বলছিল, ও নাকি শুধু আমাকে চায়। আমাদের এই পর্যন্ত কথা হয়েছিল। আমি ২৪ সালে,ssc exam দিয়ে তাকে আবার আমার করে নিবো।আমি তাকে বলছি তোমাকে আবার একদিন আমার করে নিবো।আল্লাহ তায়ালা যদি তােমাকে আমার রিজিকে রাখে তাহলে ইনশাআল্লাহ তােমাকে একদিন না একদিন পেয়ে যাবো।এই ভাবে আমাদের ভালোবাসা এখানেই সমাপ্তি দিলো।

তো বন্ধুরা আজকে এই ছিল আমার জীবনের প্রথম ভালোবাসার কাহিনী। আশা করি সবার ভালো লেগেছে। আমি যতটুকু পারছি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি।ছবি গুলো সব আমার প্রেমিকার বান্ধবীর কাছে ছিল। আমি তার কাছ থেকে ছবি গুলো নিয়ে রাখছিলাম।এবং কিছু ছবি আমার ফোন থেকে তোলা। তবে জানি না ছোট মানুষ হয়ে কোথায় কি ভুল করে ফেলছি আপনারা সবাই আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

আমি আমার তিনজন বন্ধুকে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

@saintkelvin17 @rahmat31 @josepha

💞আল্লাহ হাফেজ💞

1000002255.png


ছবি সংক্রান্ত তথ্যাবলিঃ
ডিভাইসRedmi 9A
ফটোগ্রাফার@polash123
লোকেশনযশাই হাট,পার্বতীপুর

1000001273.gif

4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

💥আমার পরিচয়💥
আসসালামুআলাইকুম,আমার নাম মোঃ পলাশ সরকার রাজু । আমার স্টিমিট ইউজার নেম @polash123 আমি দিনাজপুর জেলার, পার্বতীপুর উপজেলার একজন বাসিন্দা। আমি পড়া শুনা করি এবং পড়াশোনার পাশাপাশি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করি। আমি ক্রিকেট খেলতে অনেক ভালোবাসি।আর ক্রিকেট খেলা দেখতেও খুব ভালবাসি।মাঝে মাঝে সময় পেলে যে কোন ধরনের ফটোগ্রাফি করি। আর অংকন করতেও ভালবাসি।আপনারা সবাই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদে থাকবেন।


4i88GgaV8qiFU89taP2MgKXzwntUGAvkoQiKU7VxyD37q94i8e38qvF9HBknYTWLbKs3wg1cbtfZvU44CUYbBqLEEX6YDgQznQURMvBExn7FCAPjAUKLwJ1kpe.png

You can also vote for @bangla.witness witnesses

3zpz8WQe4SNGWd7TzozjPgq3rggennavDx3XPY35pEAVnpvDGTmz6yM4BdeUwpQ8vMxtR3sQse9kG46R2Lk4NBaGfzPmL5tiA85DdFd7TDvbMGaNMAY2RBgSWfNp5kM1Qjr3515gWKvjxzADBcu4.png
Vote for @bangla.witness

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 last year 

৭০% পড়ছি। অনেক ছোট সময় থেকে প্রেম। ৭ম এবং ৮ম শ্রেনীতে আমি মারবেল আর বাটুল মারি বেড়াইলাম। আর এইগুলোর ফাকে সময় পেলে বরশি দিয়ে অন্যের পুকুরে মাছ ধরতাম। আশা করি আপনার প্রেন বিয়ে অবধি গড়াবে। কেউ যদি এমন শাড়ি পরে আমার সামনে আসতো তাহলে হয়ত পৃথিবীর চাঁদটা আমি হাতে পেতাম ভাই। বিয়ে করলে আমারে দাওয়াত দিয়েন ভাই আমি অবশ্যই আসবো।

 last year 

ও যদি আমার রিজিকে থাকে তাহলে দাওয়াত পাবেন ইনশাআল্লাহ।

 last year 

ইনশাআল্লাহ।

This is a well detailed post bro, I really love it alot. Thanks for the invite.

 last year 

thank you so much

 last year 
DescriptionInformation
plagiarism-free
#steemexclusive
Ai Content - free

We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.

 last year 

আপনার প্রেম এর গল্প টি বেশ চমৎকার লাগলো।প্রেম ভালোবাসায় সব কিছু ঘটে। কখন যে কি হয় বলা মুসকিল।আপনি অনেক কম বয়সে প্রেম শুরু করেছেন।আমি এ সময় কিছু বুঝতাম না।তবে আপনার পোস্ট পড়ে আমার যা মনে হলো আপনাদের ভালোবাসা বেশ চমৎকার ছিল। আশা করি আপনি তাকে পেয়ে যাবেন।ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 last year 

অবাক হয়ে গেলাম, পড়লাম গল্পটা তবে এই বয়সেই এতো কাছাকাছি যাওয়াটা মনে হয় ভালো হয় নাই, যাই হোক সে ফিরে আসুক আপনার জীবনে। আশাকরি জীবনের শেষ মুহুর্ত পযন্ত একসাথে কাটান। ভলো লাগলো, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে

 last year 

আপনার রিলেশন এর গল্পটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আসলে এই বয়সে প্রেমগুলো এমন এ হয়। তবে তোমার রিলেশনটা অন্য রকম ছিল ভাই। একটায় দোয়া করি যেন এইভাবে সারাজীবন থাকতে পারেন।

 last year 

ভালোবাসা সুন্দর যদি তা মন থেকে আসে তাহলে।আপনি অনেক সুন্দর করে বিস্তারিত উপস্থাপন করেছেন আপনার প্রেম কাহিনী।আপনাদের সুন্দর মুহুর্তের কথাও শেয়ার করেছেন।আপনার প্রিয় মানুষের দেয়া উপহার আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।বিয়ে পর্যন্ত এ সম্পর্ক গড়াক এই কামনা রইলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

আগেকার সময়ে দেখা যেত চিঠির মাধ্যমে প্রেম আলাপন করতো কিন্তু সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হতো। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে আর হাতের লেখা চিঠির কোন মূল্য নেই মামু।সম্পর্ক টিকে রাখতে হলে একটু দূরত্ব বজায় রাখবেন তাহলে সম্পর্ক আরো গভীর হতো। আসলে ভালবাসা এমন যেটা কিনা নিজোর অজান্তেই হয়েই যায়। আপনাদের জন্য আমার দোয়া রইল যাতে আপনারা জীবন সফলতার মুখ দেখতে পান। এি সফলতা কিন্তু একজনের দ্বারা সম্ভব না দুজনের ইচ্ছে থাকলে হবে।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 55128.91
ETH 2303.77
USDT 1.00
SBD 2.31