গঙ্গার ঘাটের পাপড়ি চাট।।

কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন । প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন।সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমিও অনেক অনেক ভালো আছি।

প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ ভালোই লাগে।আমি অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি বেশি শেয়ার করি, কারন ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। সামনে ভালো ফটোগ্রাফি করার মত কিছু পেলে তা ক্যামেরাবন্দি করতে একদমই ভুল হয়না। আজ আপনার সামনে কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

স্থান: প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

কলকাতার প্রিন্সেপ ঘাট হলো এমন একটা জায়গা যেখানে মানুষ প্রশান্তির সন্ধানে যায়। বিশেষ করে বিকেল টাইমে কাপলদের আনাগোনা এখানে অনেক বেশি। এবং বলতে গেলে কলকাতার অধিকাংশ প্রপোজাল এই গঙ্গার ঘাটে বসেই হয়। আমি মোটামুটি যখনই সময় পাই তখনই গঙ্গার ঘাট দিয়ে একবার ঘুরে আসি। বেশ কিছুদিন আগে সেই উদ্দেশ্য নিয়ে আসলে গিয়েছিলাম গঙ্গার ঘাটে ঘোরাঘুরি করার জন্য। আসলে গঙ্গার ঘাটে দুটো জিনিস খুব বিখ্যাত। প্রথমত গঙ্গার ঘাটে বসে বাতাস খাওয়া এবং নৌকায় করে ঘুরাঘুরি করা এবং দ্বিতীয়ত হল এখানকার পাপড়ি চাট যেটা অনেক বেশি বিখ্যাত। আমরা সাধারণত অন্যান্য জায়গায় যে পাপড়ি চাট গুলো খাই এখানকার পাপরি চাট গুলো সেখান থেকে সম্পূর্ণটাই আলাদা। এবং একবার খেলে মুখে লেগে থাকার মত অবস্থা। তবে আমি যেদিন গেছিলাম ঐদিন বিকাল চারটা বেজে গেছিল।

স্থান: প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

স্থান: প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

তখনও দেখলাম এখানকার দোকানপাট গুলো খোলেনি। ওরা সাধারণত সন্ধ্যার আগে আগে দোকানপাট গুলো খোলে। এজন্য পাপরি চাট খেতে পারিনি। তবে সেখানকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম যেগুলো আপনাদের সাথে তুলে ধরেছি। মোটামুটি বাইরে আমরা পাপড়ি চাট ৩০ থেকে ৪০ টাকা করে কিনে খাই। এখানে তার থেকে সামান্য একটু বেশি টাকা নেয়। তবে গঙ্গার ধারে বসে এই ধরনের খাবার খাওয়ার কোন বিকল্প হয় না।

স্থান: প্রিন্সেপ ঘাট, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

🕉️ধন্যবাদ সবাইকে🕉️