জংলি ফলের কিছু ফটোগ্রাফি।।

rupaie22 (72)memberCURATION OFF [No Promotion on X]in Beauty of Creativity • 7 months ago

🎨 🎨 🎨হ্যালো বন্ধুরা🎨 🎨 🎨

কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন । প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন।সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমিও অনেক অনেক ভালো আছি।

প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ ভালোই লাগে।আমি অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি বেশি শেয়ার করি, কারন ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। সামনে ভালো ফটোগ্রাফি করার মত কিছু পেলে তা ক্যামেরাবন্দি করতে একদমই ভুল হয়না। আজ আপনার সামনে কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

অনেকে এই ফল গাছটাকে তিত বেগুন গাছ বলে থাকে। তবে অঞ্চল ভেদে এই গুলোর বিভিন্ন নাম হয়। আসলে এই গাছটা দেখতে অনেকটা বেগুন গাছের মতো এবং আকৃতিতে বেগুনের মতো না হলেও ছোট আকৃতির এই ফলটি দেখতে অনেকটা বেগুনের মত। অনেককে শুনেছি যেই গাছের ফল নাকি ভাজি করে খায়। কিন্তু আমি কখনো খাইনি। কিন্তু সব থেকে যেটা ইম্পরট্যান্ট কথা সেটা হলো এই গাছের শিকড় খুব উপকারী। বিশেষ করে যাদের সান্নিকের দোষ আছে তারা এই গাছের শেকর যদি বেটে রস খায় তাহলে অনেক কাজে দিতে পারে। তবে আমরা যারা শহর অঞ্চলে থাকি তারা এই জংলি গাছটা কিন্তু একেবারেই চিনি না। হয়তো আপনাদের কাছে এটা প্রথমবার দেখা গাছ হতে পারে। তবে এই গাছটা অনেকটা লঙ্কা গাছের মতো বড় হয় এর থেকে বড় হয় না। তবে একসাথে অনেক গাছ দেখা যায় অনেকটা ঝোপ ঝাড়ের মত।

গতকাল আমাদের পাশের গলি দিয়ে হাঁটাহাঁটি করার সময় একটা পরিত্যক্ত বাড়ির ভিতরে এই গাছটা দেখতে পাই। যদিও দূর থেকে দেখে বোঝার উপায় ছিল না তবে কাছে গিয়ে দেখতে পেরেছিলাম যেই গাছের কিছু কিছু ফল যেগুলো এখনো পাকেনি সবুজ রঙের হয়েছিল এবং যেগুলো পেকেছিল সেগুলো গাড়ো বেগুনি রঙের হয়েছিল। দেখতে এতটাই সুন্দর লাগছিল যে ফটোগ্রাফি করে নিলাম বেশ কয়েকটা। সেগুলোই এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

যাইহোক আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ আপনাদের একটি কমেন্ট আমাকে নতুন এবং ভালো কিছু করার উৎসাহ যোগায়। ভালো থাকবেন সবাই।