ঘুমের প্রয়োজনীয়তা

🎨 🎨 🎨হ্যালো বন্ধুরা🎨 🎨 🎨

প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ ভালোই লাগে।আমি অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি বেশি শেয়ার করি, কারন ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে আজ একটা জেনারেল রাইটিং আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

Source

আজকের এই ব্লগে যে টপিকসটি নিয়ে আমি আলোচনা করতে যাচ্ছি আশা করি তোমাদের সবারই অনেক পছন্দ হবে। ঘুমাতে আমরা সবাই অনেক ভালবাসি। বেশি ঘুম প্রিয় মানুষদের অনেকে হয়তো পছন্দ করে না তবে যারা ঘুম প্রিয় মানুষ তারাই আসলে জানে ঘুমানোর মজা। জীবনে যে কয়টা ইম্পরট্যান্ট জিনিস রয়েছে তার মধ্যে ঘুম ব্যাপারটা অনেকটাই উপরে অবস্থান করছে। দিনে ২৪ ঘন্টা হয় আর এই ২৪ ঘন্টার এক চতুর্থাংশ আমরা ঘুমের জন্য দিয়ে থাকি। বিভিন্ন হিসেবে দেখা গেছে, যারা সঠিকভাবে ঘুমায় তাদের শরীর ভালো থাকে, মন ভালো থাকে, নীরোগ থাকে। অন্যদিকে যারা কম ঘুমায় তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভোগে। মানসিক সমস্যা তাছাড়া শারীরিক অনেক সমস্যাও দেখা যায়। পরিপূর্ণ ঘুম হওয়ার পরে আমরা কোন কাজ করার জন্য এনার্জিও খুঁজে পাই, এই ঘুমকে এনার্জি বুস্টারও বলা যেতে পারে তাই। যদিও প্রয়োজনের অধিক ঘুম হয়ে গেলে শরীরে আলসেমি চলে আসে। সে ক্ষেত্রে যদিও খুব বেশি লাভ হয় না। সব জিনিসে ব্যালেন্স ব্যাপারটা ইম্পোর্টেন্ট। তাছাড়া সব থেকে একটা ইম্পোর্টেন্ট ব্যাপার হচ্ছে ঘুমানোর টাইমটা। অনেকে আছে যারা দিনে ঘুমায় , সেটা কিন্তু শরীরের পক্ষে ভালো না। যারা রাতে ঘুমায় , সেটাই উচিত কাজ এবং সেটা শরীরের জন্য অনেক ভালো। আমাদের লাইফস্টাইল এখন এরকম হয়ে গেছে যে, আমরা রাতে ঘুমাতে পারি না, দিনে গিয়ে ঘুমাতে হয়। অনেক মানুষই রাত জেগে কাজ করে তার ইফেক্ট কিন্তু শরীরের উপর অবশ্যই পড়ে থাকে। কোনদিন অল্প ঘুম হয়ে গেলে বা না ঘুমালে শরীর একেবারেই ভেঙে পড়ে , কোন কাজই করা যায় না , অসুস্থ হয়ে পড়তে হয়। ব্যক্তিগতভাবে আমি ঘুম জিনিসটাকে অনেক ভালোবাসি। যারা জীবনের সাকসেসে পৌঁছে গেছে, তাদেরও যখন এই প্রশ্নটা করা হয় ঘুমের ব্যাপারে, তারাও একই উত্তর দেয় সাকসেসের থেকে বড় ইম্পরট্যান্ট হচ্ছে ঘুমানো। কারণ এটা না হলে সব কিছুই মূল্যহীন। আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত ঘুমাতে হবে তবে অতিরিক্ত ঘুমালে চলবে না। নিজেদের খেয়াল নিজে না রাখলে অন্য কেউ রেখে দেবে না।