পটকা ফলের কিছু ফটোগ্রাফি।।

কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন । প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন।সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমিও অনেক অনেক ভালো আছি।

প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ ভালোই লাগে।আমি অধিকাংশ সময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি বেশি শেয়ার করি, কারন ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। সামনে ভালো ফটোগ্রাফি করার মত কিছু পেলে তা ক্যামেরাবন্দি করতে একদমই ভুল হয়না। আজ আপনার সামনে কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

পটকা ফলের কথা হয়তো আপনারা অনেকে শুনেছেন। অঞ্চল ভেদে হয়তো এই ফলের নাম আলাদা আলাদা হতে পারে। সাধারণত বনে জঙ্গলে এবং ঝোপঝাড়ের ভিতর এই গাছ গুলো দেখতে পাওয়া যায়। সত্যি কথা বলতে গেলে অনেকটাই অবহেলায় বেড়ে ওঠে এই গাছ। তবে আপনারা কি কেউ জানেন যে এই গাছের কত প্রকার ঔষধি গুন রয়েছে...? আমাদের ভিতরে অধিকাংশ লোকই রয়েছে যারা এই গাছ সম্পর্কে অনেকটাই অবগত নয় আমি নিজেও বেশ কিছুদিন আগে এই গাছ সম্পর্কে অবগত ছিলাম না। তবে রিসেন্টলি জানতে পেরেছি এই গাছের ঔষধি গুন। সব থেকে বেশি কার্যকরী হল এই গাছের শিকড় এবং এটা ডায়াবেটিস রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যারা ডায়াবেটিস রোগী রয়েছে তারা যদি এই গাছের শিকড়ের রস খেতে পারে তাহলে তাদের ডায়াবেটিস অনেকটাই কন্ট্রোলে থাকে। অন্যদিকে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান এই গাছের শিকড় থেকে হয়।

গতকাল আমি বিকাল বেলা বেরিয়েছিলাম ঘুরতে এবং আমি যেখানে ঘুরতে গেছিলাম সেটা ছিল একটা বিল। আর এই বিলের ভিতর এই গাছগুলো আমি দেখতে পেয়েছিলাম। এই গাছের উচ্চতা খুব বেশি একটা হয় না এক থেকে দুই ফুট পর্যন্ত হতে পারে সর্বোচ্চ এবং এই গাছের কান্ড অত্যাধিক মাত্রায় নরম আর ফুলগুলো দেখতে অনেকটা ফটকার মতো হয় অর্থাৎ হাতে নিয়ে ফাটানো যায়। আর এইজন্য এটাকে পটকা ফল গাছ বলে। এই ফলগুলো পেকে গেলে অনেকটা হলদে বর্ণ হয়ে যায়। যাইহোক এটাই ছিল এই গাছ সম্পর্কে টুকটাক কথা বলা। এখন দেখে নেওয়া যাক ফটোগ্রাফি গুলো। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

স্থান: বারাসাত, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.

🕉️ধন্যবাদ সবাইকে🕉️