বাড়িতে বসে ডোমিনো'স পিৎজা খাওয়া
বন্ধুরা ,
সবাই তোমরা কেমন আছো ? আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছো। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে আমিও অনেক অনেক ভালো আছি। |
---|
গতকাল সন্ধ্যার সময় বাড়িতে একা একা বোর হয়ে যাচ্ছিলাম। কি করবো কিছু খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তার মধ্যে গতকালও প্রচন্ড গরম পড়েছিল। গরমের কারণে কিছু সময় ছাদে গিয়ে হাঁটাহাঁটি করি। পরে সেখানে হাওয়ার কোন প্রভাব না বুঝতে পেরে আবার রুমে চলে আসি। রুমে এসে ইউটিউবে ভিডিও দেখা শুরু করি। ভিডিও দেখার সময় হঠাৎ করে "ডোমিনো'স পিৎজা" এর একটি বিজ্ঞাপন সামনে চলে আসে কোন একটি ভিডিওর মাঝে । তাই দেখেই আমার পিৎজা খাওয়ার শখ জাগে। তখন কোন কিছু না ভেবেই ইনস্ট্যান্ট তিনটি পিৎজার অর্ডার করে দেই। আমি পিৎজা খেতে সব সময় অনেক ভালোবাসি। অধিকাংশ সময় পিৎজা খাওয়ার জন্য আমি ডোমিনো'স পিৎজা -এর যে আউটলেট গুলো রয়েছে সেখানে গিয়ে খেয়ে আসি। আর মাঝে মাঝে বাড়িতে অর্ডার করে খাই। যাই হোক পিৎজা অর্ডার করার পর ২৮ মিনিটের মত সময় অপেক্ষা করতে হয়। ২৮ মিনিট পরে ডোমিনো'স এর ডেলিভারি বয় হাজির হয়ে যায় পিৎজা নিয়ে। গরম গরম পিৎজা পেয়ে আমি তো সেই মহা খুশি। তিনটি পিৎজা নিয়ে চলে আসি আমি আমার রুমে এবং এক এক করে খাওয়া শুরু করি। গতকালকে দুটি অনিয়ন এবং একটি টমেটো পিৎজা অর্ডার করেছিলাম আমি। এই পিৎজা গুলো আমার কাছে যথেষ্ট ভালো লাগে ।তাছাড়াও যথেষ্ট কম দামে পাওয়া যায় এই জন্যই বেশি ফেভারিট এইগুলো আমার কাছে। তিনটি পিৎজা একসাথে খেয়ে পেট পুরোপুরি ভরে গেছিল আমার গতকাল সন্ধ্যায়।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
বাড়িতে বসে ডোমিনো'স পিৎজা খাওয়া নিয়ে শেয়ার করা আজকের ব্লগ এখানেই শেষ করছি । সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।