Boc // কুমড়ো ফুলের রেনডম ফটোগ্রাফি

আসসালামু আলাইকুম আমার স্টিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001 আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি কুমড়ো ফুলের রেনডম ফটোগ্রাফি। আজকে সকাল বেলায় ঘুম থেকে ওঠার পরে বাড়িতেই রয়েছে।বাইরে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে এই কারণে বাইরে কোথাও যাওয়া হয়নি। ঘুম থেকে ওঠার পরে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে বেশ কিছু সময় লেখাপড়া করেছিলাম। লেখাপড়া শেষ করে সকালের নাস্তা খেয়েছি। তারপরে বাড়ির পাশে দেখতে পেলাম চাল কুমড়ো ফুল ফুটেছে। বাড়ি থেকে মোবাইল নিয়ে গিয়ে আমি ফুলের ফটোগ্রাফি আমার মোবাইলের ক্যামেরা বন্দী করেছিলাম। তারপরে বাড়িতে এসে পোস্ট লেখার জন্য আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে গেলাম। তবে চলুন আজকের পোস্টটি বর্ণনা আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক........

আপনারা নিচের ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি অনেক সুন্দর ভাবে আপনাদের মাঝে বেশ কয়েকটি চাল কুমড়ো ফুলের ফটোগ্রাফি আমার মোবাইলে সংগ্রহ করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে আমি সব সময় যে কোন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখলেই আমার মোবাইলের ক্যামেরাবন্দি করে রাখি পরবর্তীতে আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো বলে। বেশ কয়েকদিন ধরে আমি লক্ষ্য করছিলাম ফুলগুলো হালকায়ে কলি থেকে বের হয়েছে। তাই আজকে সকালবেলায় আমি ফটোগ্রাফি ধারণ করেছিলাম। আসলে এই চাল কুমড়ো যখন আসে তখন ভাজি করে খেতে বেশ ভালো লাগে। চাল কুমড়া ভাজি যদি রুটি দিয়ে সকালবেলায় নাস্তা করা যায় বেশ সুস্বাদু। পরবর্তীতে যখন চাল কুমড়ো বড় হয়ে যায় তখন আবার আমরা চাল কুমড়ো মাছ দিয়ে রান্না করে খেতে পারি। আমরা যদি তখনো চাল কুমড়ো না খায় তবে শেষ মুহূর্তে এসে আমরা চাল কুমড়ার বড়ি দিয়ে থাকি। আসলে সেই বড়ি গুলো যে কোন সবজি তরকারির মধ্যে দিয়ে রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। আশা করি আপনারা সকলে এই চাল কুমড়ার বড়ি খেয়েছেন। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে বেশ মনোমুগ্ধকর ছিল আমার কাছে। আসলে ফুলগুলো ফোটার পরে বাড়ির পাশে মৌমাছি অনেক ঘোরাফেরা করছে। কারণ প্রত্যেকটি ফুল থেকে মৌমাছি মধু সংগ্রহ করতেছিল।

এবার আপনারা উপরের ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আমি আবারও অনেক সুন্দর ভাবে দুটি ছবির ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে চাল কুমড়ো ফুলের ফটোগ্রাফি যখন প্রথম দিকে ছিল তখন দেখতে ঠিক এরকম। কলি থেকে বের হওয়ার একদিন আগ মুহূর্তে এই ফটোগ্রাফি গুলো আমি সংগ্রহ করেছিলাম। এই ফুলগুলো কলি থেকে বের হওয়ার পরে দেখতে বেশ ভালো লাগবে।এই ফুল আবার যদি এখন ছড়ি আটা দিয়ে ভাজি করে খাওয়া যায় তাহলে বেশ মজা লাগে। আশা করি আজকের লেখা পোস্টটি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগবে। সকলের মতামত নিচে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন। সকলের জন্য শুভকামনা রইল।

আমি মোঃ কিবরিয়া হোসেন। আমি বাংলাদেশ খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানা কামারখালী গ্রামে বসবাস করি। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমানে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি। সব থেকে আমি বেশি পছন্দ করি ফটোগ্রাফি করতে। আমি বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন জায়গা ঘোরাঘুরি করে থাকি। কয়েকটি শখের মধ্যে আমার প্রধান শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করা। সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।