My diary game ||01-10-2021||
০১-১০-২১
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি। আমি আমার ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা আমাকে আরো একটি সুন্দর সকাল দিয়েছে , বাট আজ অনেক টা লেটে ঘুম থেকে উঠেছিলাম। কারন আজ শুক্রবার অফিস ছুটির দিন আর সপ্তাহে একটি মাত্র দিন ছুটি পায়। এই দিনে যদি ইচ্ছা মতো না ঘুমায় তাহলে কি হয় আপনারাই বলুন তো। যায় হোক ঘুম থেকে উঠে দেখি ১১ টা ১৫ মিনিট সময় হয়ে গেছে। আর ঘুমটা ভেঙে যাওয়ার কারন হলো কারেন্ট চলে যাওয়া। যায় হোক ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে কিছু সময় ফোনটা নিয়ে একটু গান শুনলাম।
সকালের নাস্তা করলাম দুপুরের দিকে। নাস্তা করে সোজা ওয়াস রুমে গিয়ে গোসল করে নিলাম কারন আজ পবিত্র জুম্মার দিন নামাজ পড়তে যেতে হবে। গোসল করে রুমে এসে রেডি হয়ে নামাজ পড়তে মসজিদে চলে গেলাম। নামাজ পড়ে সোজা বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে ফ্রেস হয়ে আমি আমার রুমে চলে আসলাম। কিছু সময় পর আম্মু দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য আমাকে ডাক দিলো। দুপুরের খাবার খেয়ে আমি আমার রুমে এসে ইউটিউবে কিছু বাংলা নাটক দেখতে লাগলাম। তারপর আবার ও ঘুমিয়ে গেলাম।
ঘুম থেকে উঠে দেখি বিকাল হয়ে গেছে। আম্মু সবার জন্য চা বানিয়েছে। আমি ওয়াস রুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে এসে চা খেলাম। তারপর বাসা থেকে বের হলাম একটু হাঁটার জন্য। হাঁটতে এসে দেখি কিছু ছোট ভাইরা বসে আড্ডা দিচ্ছে। তাদের সাথে একটু গল্প করে আমি আবার ও একটু হাঁটতে লাগলাম। হাঁটতে হাঁটতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেছে মাগরিবের আজান দিচ্ছে আর দেরি না করে বাসায় চলে আসলাম।
তারপর আমি সন্ধ্যার দিকে ফ্রেশ হয়ে নিয়েছিলাম। আম্মুকে বললাম খুদা লেগেছে কিছু খেতে দিতে আম্মু আমাকে আপেল,টোস্ট ও চানাচুর খেতে দিলো আমি সেগুলো খেয়ে রেডি হলাম বাইরে বের হওয়ার জন্য।
বাইরে তো আমরা প্রতিদিন মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এ এসে আড্ডা দিই। বাট আজ লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালে আসলাম এক বড় ভাইয়ের সাথে। তার কি যেন একটা ইনফরমেশন লাগবে তাই। ভাইয়ের কাজ শেষ করে দুইজন দু'জনার বাসায় চলে গেলাম। আজ আর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া হলো না। তারপর বাসায় ফিরে আসি ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খেয়ে আমার বিছানায় এসে স্টিম বাংলাদেশের সকল পোস্ট গুলো দেখে তারপর আমি ঘুমিয়ে পড়ি।
এইছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।