How to cook ( duck meat ) ! Made with my own hands🍲🍳
আসসালামু আলাইকুম
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন
I am @selimreza1
আজকে আমি আপনাদের দেখাবো হাঁসের গোশত রান্না । এই রেসিপিটি খেতে খুব সুস্বাদু।এই রান্নার পুরো প্রক্রিয়াটি আমি নিচে বিস্তারিত ভাবে দেখাবো।
আপনার প্রথমে যে জিনিসগুলি প্রয়োজন:
রান্নার উপকরণ
- হাঁস
- পেঁয়াজ
- রসুন
- আদা
- জিরা গুঁড়া
- ধনিয়া গুঁড়া
- হলুদ গুঁড়া
- শুকনা মরিচের গুঁড়া
- লবণ
- সয়াবিন তেল
- সরিষার তেল
- সাদা এলাচ
- লবঙ্গ
- তেজপাতা
- দারুচিনি
- গোলমরিচ
- লবণ
রান্না প্রক্রিয়া :
এখানে প্রথমে একটি হাঁস নিয়েছি। এখন এটি পরিষ্কার করতেছি।
হাঁসটি সম্পূর্ণ পরিষ্কার করার পর ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিয়েছি। তারপর পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
এখানে দারুচিনি, সাদা এলাচ,লবঙ্গ,তেজপাতা ভেজে নিতে হবে। এগুলো ভাজার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে পুড়ে না যায়।তারপর এগুলো গুঁড়ো করে নিতে হবে। রান্না শেষ পর্যায় গুঁড়োগুলো তরকারির মধ্যে দিয়ে দেবো।
এবার হলুদ গুঁড়ো, মরিচের গুঁড়া, আদা বাটা, রসুন বাটা, ধনিয়া গুঁড়া, জিরা গুড়া, লবণ এবং সয়াবিন তেল দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিতে হবে। যেহেতু আমি রান্নার সময় সরিষার তেল ব্যবহার করব।তাই এখন সয়াবিন তেল দিয়ে মেখে নিচ্ছি।
মাশলাগুলো হাঁসের গোশতের সাথে ভালোভাবে মেখে নেওয়ার পর,এভাবে 30 মিনিট রেখে দিবো।
এবার করার মধ্যে পরিমাণমতো সরষের তেল দিয়ে দিলাম।
তেল গরম হওয়ার পর তেজপাতা, সাদা এলাচ,দারুচিনি, লবঙ্গ ও গোলমরিচ দিয়ে দিব। তারপর তেলের মধ্যে অল্প কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নেব।
এবার পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দেবো।তারপর পেয়াজ কুচি গুলো কিছুক্ষণ ভাজতে হবে।
প্রেস কুচিগুলো মোটামুটি ভাজা হয়ে গেলে। তার মধ্যে পেঁয়াজ বাটা দিয়ে দিব। এবার চুলার জ্বাল কমিয়ে দিয়ে এগুলো কষাতে হবে। কষানোর সময় একটু পানি দিতে হবে।
কষানোর সময় একটু পানি দিতে হবে। যাতে মসলা কড়াইয়ের তলায় না লেগে যায়।
এবার মেখে রাখা গোশত কড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে দিলাম। তারপর ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে দিতে হবে। এখন কোন পানি দেওয়া যাবে না কারণ কিছুক্ষণ পর গোশত থেকেই একটু পানি বের হবে। তার পর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চুলার জ্বাল কমিয়ে কষাতে হবে।
কিছুক্ষণ পরপর নেড়ে দিতে হবে। তা না হলে গোশত কড়াইয়ের তলায় লেগে যেতে পারে। এভাবে অনেক্ষণ কষাতে হবে। যেহেতু হাঁসের গোশত সিদ্ধ হতে একটু বেশি সময় লাগে। গোস্ত যত বেশি কষানো হবে তত বেশি তরকারির স্বাদ বাড়বে।
ভালোভাবে কষানো পর এবার পানি দিয়ে দেবো। গরম পানি দিতে হবে ঠান্ডা পানি দেওয়া যাবে না।
এবার চুলার জ্বাল বাড়িয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর চেখে দেখতে হবে ঝাল, লবণ ঠিকমতো হয়েছে কিনা।
এবার তরকারির মধ্যে ভেজে রাখা মসলার গুঁড়ো গুলো দিয়ে দেব। তারপর আরো কিছুক্ষণ রান্না করবো। আমি যদি তরকারিতে ঝোল রাখব না তাই আরো অনেকক্ষণ রান্না করবো।
এবার আমার রান্না প্রায় শেষ। এখন চুলা বন্ধ করে দেবো।
তৈরি হয়ে গেল আমার হাঁসের গোশত রেসিপি। রেসিপিটি আমি নিজ হাতে তৈরি করেছি। হাঁসের গোশত আমাদের কমবেশি সবারই প্রিয়। বিশেষ করে শীতকালে হাঁসের গোশত চাহিদা থাকে অনেক বেশি। গ্রামে প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে হাঁস পালন করা হয়।
সুন্দর হইসে ভাই।
Thanks bro
Sundor hoice
রেসিপিটা ভালো হয়েছে। হাঁসের মাংস আমার পছন্দের।
Thanks.