আমার কাছে কাচ্চি আরেক নাম ভালোবাসা । সময় পেলেই ছুটে চলে যাই, কোথায় ভালো কাচ্চি পাওয়া যায়। পছন্দের তালিকায় রয়েছে কাচ্চি ভাই এর বাসমতি, এবং খাদক কাচ্চি।

ঠিক তাই, ভার্সিটির কাজ শেষ করে , দুপুরে লাঞ্চ করার জন্য চলে গেলাম আমার পছন্দের কাচ্চি ভাই রেস্তোঁরাতে।

খাদক কাচ্চি

অর্ডার করার পর বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় আমাদের পছন্দের কাচ্চির জন্য।

কাচ্চি ভাই Review

কাচ্চির জগতে একটি বিশেষ নাম হল কাচ্চি ভাই। কাচ্চি ভাইয়ের কাচ্চি গুলো যখন সামনে আসে, তার ঘ্রাণ , এবং মাংসের কালার দেখেই, বোঝা যায় খাবারটি কতটুক সুস্বাদু।

কাচ্চি ভাইয়ের, খাদক কাচ্চির মধ্যে থাকবে, বড় বড় চারটি খাসির মাংসের পিস, একটি বড় আলু 2 টি পিস , এবং রাইস এর পরিমাণ হবে, প্রাপ্তবয়স্ক দুটি মানুষের খাবারের সমান।

এখানে পরিমান বৃদ্ধি করা যাবে , পরিমাণ অনুযায়ী প্রাইস বৃদ্ধি পাবে।

খাদক কাচ্চি বৈশিষ্ট্য

মাংসগুলো হবে একদম সলিড, হাড়গোড় খুব কমই থাকে।
খাসির মাংস গুলো একদম নরম হয়ে যাবে, যা সহজে হাত দিয়ে ছেড়া যাবে। সবথেকে বেশি ভালো লাগে, আলু গুলো হাত দিয়ে ধরলে, একদম মোমের মতো গলে যায়।

অনুভূতি

কাচ্চি অনুভব করার মত একটি জিনিস। কাচ্চি মুখে দিলেই, আপনি ভুলে যাবেন আশেপাশের সবকিছু। মাংসের তেলের পরিমাণ কম হওয়ার জন্য, সব সময় আমার পছন্দ কাচ্চি ভাই।
আমার সামনে যখন কাচ্চি থাকে , আমি আর অন্য কিছু দেখিনা, শুধু কাচ্চি আর আমি ।

সালাদ

পানি

source

এটি হলো কাচ্চি ভাইয়ের মেনু কার্ড।

রেস্তোরাঁতে যাওয়ার পর, খাওয়া-দাওয়া শেষ হবার সময় যেই জিনিসটি দেয়, তার নাম আমি জানিনা। তবে আমার খুব ভালো লাগে এই জিনিসগুলো খেতে।

এর ভিতরে থাকা চকলেট গুলো এবং মিষ্টি যে উপাদান গুলো থাকে আমি শুধু এগুলোই খাই। খাবার শেষে গল্প করতে করতে ভালোই ইনজয় করা যায়।

Facebook page

Location

বসুন্ধারা, উত্তরা, মিরপুর ,ধানমন্ডি সহ তাদের আরও বেশ কয়েকটি শাখা রয়েছে।

ব্যক্তিগত মতামত

যদি কাচ্চি খেতে ভালোবাসেন, তাহলে একবার কাচ্চি ভাই এর কাচ্চি খেতে পারেন। আমার অসম্ভব রকম ভালো লাগে, তাদের পরিবেশ গুলো খুব সুন্দর হয়, পরিবারের সাথে , বন্ধু-বান্ধবের সাথে যেকোনো সময় ইনজয় করা যায়।

এখনতো ফুডপান্ডা থাকাতে খুব সহজেই অনলাইনে অর্ডার করা যায়। ঢাকার যেকোনো প্রান্তে পৌঁছে যাবে আপনার খাবার।

Personal rating: 9/10

𝕋𝕙𝕒𝕟𝕜 𝕪𝕠𝕦 𝕖𝕧𝕖𝕣𝕪𝕠𝕟𝕖