Steem Bangladesh Contest || Sports :- My Favourite Football Player Neymar ||
Hello guys.Assalamualaikum.How are you all?I hope everyone is well by the grace of almighty Allah.I am also good.
তাই আজ আমি একটি স্পোর্টস সম্পর্কীয় নিজস্ব তৈরিকৃত পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের।
▪️যার নামঃ নেইমার দা সিলভা সান্টোস জুনিয়র
তবে সবার কাছে নেইমার নামেই পরিচিত।
▪️নেইমারঃ ইনি একজন ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার এবং পাশাপাশি বিশ্বসেরা ফুটবলারদের একজন বলা চলে।নেইমার শুধু একজন সাধারণ ফুটবলার নয় অনেক অনেক মানুষের ভালোবাসার অপর নাম ও বলা চলে।
⚽ নেইমার এর ব্যাক্তিগত তথ্য ⚽
- জন্মঃ ০৫-০২-১৯৯২
- জন্মস্থানঃ মোগি দাস ক্রুজেস, ব্রাজিল
- বয়সঃ ২৯ বছর
- ডাকনামঃ নেইমার
- হাইটঃ ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি
- পজিসনঃ ফরওয়ার্ড
- ধর্মঃ খ্রিস্টান
- সন্তানঃ ডেভি লুক্কা
শুরুর ক্যারিয়ার
পর্তুগিজ সেন্টিস্টা (১৯৯৯-২০০৩)
সান্টোস (২০০৩-২০০৯)
▪️সান্টোসে মোট গোল ১৩৬ টি।
সিনিয়র ক্যারিয়ার
সান্টোস ( ২০০৯-২০১৩)
বার্সেলোনা ( ২০১৩-২০১৭)
প্যারিস সেইন্ট জার্মান(২০১৭-বর্তমানে চলমান)
▪️বার্সেলোনাতে মোট গোল ১০৫ টি।
▪️পিএসজিতে মোট গোল ৩২৯ টি
জাতীয় দল
ব্রাজিল জাতীয় অনূর্ধ্ব - ১৭ ফুটবল টিম- ২০০৯
ব্রাজিল জাতীয় অনূর্ধ্ব - ২০ ফুটবল টিম- ২০১১
ব্রাজিল অলিম্পিক (২০১২-২০১৬)
ব্রাজিল জাতীয় দল ( ২০১০ - বর্তমানে চলমান)
▪️জাতীয় দলে মোট গোল ৬৪টি।
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান ক্লাবঃ পেরিস সেইন্ট জার্মান
নাম্বারঃ ১০
⚽ নেইমারের ক্লাব ক্যারিয়ার ⚽
▪️এই খেলোয়াড় সান্টোসের হয়ে খুব অল্প বয়স থেকেই ফুটবল খেলা শুরু করে।২০০৯ সালে যখন তার বয়স ১৭ তখন সে ১ম মৌসুমেই ৪৮ টি খেলায় ১৪টি গোল করে।এরপরে ২০১০ সালের দিকে নেইমার চ্যাম্পিয়ানোটো পাওলিস্তার সাফল্য লাভ করে।এরপরে ২০১১ সালে কোপা লিবার্টাডোরেস ফাইনালে ৬টি গোল করে ও সেই ম্যাচে ৩য় শীর্ষ গোলদাতা হিসেবে চিহ্নিত হয়।এরপর ২০১২ সালে নেইমার দক্ষিণ আমেরিকার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিত হয় কারণ ২০১২ সালে সে আরমান্ডো নোগুয়েরা ট্রফি পুরষ্কার পায়। এরপরে ২০১৩ সালের ফাইনাল সিজনের ১৯ জানুয়ারি তে সাও বার্নার্ডোকে ১ গোলে হারায় এর ৪ দিন পর ৩-০ গোলে হারায় বোটাফোগোরকে।এরপর ২০১৩ এর ২৫এপ্রিল নেইমারের বাবা প্রকাশ করে যে সে ২০১৪ এর ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ খেলবে তাই সে ইউরোপের উদ্দেশ্যে রওনা হয় সান্তোসের জন্য শেষ ম্যাচের আগে নেইমার শে মে ফ্লেমেঙ্গার বিপক্কজস খেলার আগের জাতীয় সংগীত এ কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিলো।
⚽ নেইমারের বার্সা ক্লাবে ফুটবল জীবন ⚽
▪️২০১৩ সালে ২৫ মে নেইমার ঘোষণা দেয় যে সে ২৭ মে ত্ব বার্সেলোনার সাথে সই করবে ও ২০১৩ ফিফা ফেডারেশন ক্লাবে খেলবে।ওই বছরের আগস্টে সে বার্সার হয়ে ১ম গোলটি করে ১টি থাইল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে।এর অনেক পরে নেইমার তার ১ম রেকর্ড করে হেটট্রিক এর মাধ্যমে থ্রি চ্যাম্পিয়নস লিগ গোলে।এরপর মরশুমের সমাপ্তিতে নেইমার অনেক সফলতা অর্জন করে।
⚽ নেইমারের পিএসজি ক্লাবের ফুটবল জীবন ⚽
২০১৭ সালে নেইমার প্যারিস সেন্ট জার্মেইন এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়।তিনি ১ম মৌসুমে ৩০ ম্যাচে ২৮ টা গোল করে।এরপর অনেক ম্যাচেই হারা-জেতার উত্থান-পতন হয় এবং এই ৪মে তিনি পিএসজির সাথে চুক্তি আরো বাড়িয়ে ২০২৫ সাল পর্যন্ত আনে।
⚽ নেইমারের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার ⚽
২০১০ কোপা দো ব্রাজিল এ নেইমার শীর্ষ গোলদাতা ছিলো।এরপর ২০১০ এ চ্যাম্পিয়ানোটা পাওলিস্তার এ ১৪টি গোল করেছিলো।২০১০ এর ২জুলাই কোচ মানো মেনেজেস ১ম বারের মতো নেইমার কে ব্রাজিলের সিনিয়র দলের জন্য নির্বাচিত করে।এরপর সে ১১ নাম্বার জার্সি পায়।তার অভিষেকের পদ সে ব্রাজিলের হয়ে ২-০ গোলে একটি ম্যাচ জিতে। ২০১১ সালে দক্ষিণ আমেরিকা যুব চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষস্থানীয় গোলদাতা হয় নেইমার।এরপরে ২০১২ সালের ১০ সেপ্টেম্বর এ তার ১ম পূর্ণ আন্তর্জাতিক হ্যাট্রিক করে।২০১৩ সালের ঘরের মাটিতে কনফেডারেশন কাপের জন্য ১০ নাম্বার জার্সি পায় ও এক ম্যাচে ম্যাচ অফ দ্যা ম্যাচ পুরষ্কার পায়।এরপর ২০১৪ তে ফিফা বিশ্বকাপে ব্রাজিল সেমিফাইনালে জার্মানির কাছে ১ গোলে হারে ও ৩য় শীর্ষ গোলদাতা হিসেবে ব্রোঞ্জ বুট জিতে ও বিশ্বকাপ অল স্টার একাদশে স্থান পায়।এরপর ২০১৮ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল বেলজিয়ামের বিপক্ষে ২-১ গোলে হারে।কিন্তু এর আগ পর্যন্ত প্রত্যেকটি ম্যাচে নেইমার দুর্দান্ত খেলে।
⚽ নেইমার এর তুলনা ⚽
মিডিয়া জগৎ এ প্রায় দেখা যায় নেইমারকে তুলনা করা হয় ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি প্লেয়ার পেলের সাথে।এক আলোচনা সভায় রোনালদো বলেন," নেইমার খুব দুর্দান্ত, ব্রাজিলের মধ্যে সেরা ও মেসির মতোই " এবং আরেক আলোচনা সভায় নেইমার বলেন যে, " মেসি সবার চেয়ে বেশি,তার সাথে আমার তুলনা হয়না। " আসলে এই কথাতেই বুঝা যায় সে নিজের উপর কতটা আস্থাশীল কারণ আসলে কারো সাথে কারোর তুলনা চলেনা।আমরা অনেক সময় হাসিঠাট্টায় যেটা সবচেয়ে বেশি করি তা হলো মেসি ও নেইমারের তুলনা।সত্যিকার অর্থে মেসির তুলনা মেসি আর নেইমারের তুলনা নেইমার ই।যা নেইমার স্পষ্ট ভাবেই নিজেই বলেছেন।তিনি চ্যাম্পিয়নস লিগে মেসির বিপক্ষে ৩-১ গোলে জিতে ও আলোচনা সভায় বলেন যে," আমি একজন মেসির ভক্ত এবং আমি তাকে অনুসরণ করার চেষ্টা করি। " এর মাঝেই বুঝা যায় আসলেই আমরা কতটা ভুল কাজ করি যখন দুটি সেরা প্লেয়ারের মধ্যে তুলনা করা শুরু করে দেই।
⚽ নেইমার সম্পর্কে নিজস্ব কিছু মতামত ⚽
▪️১ম এই বলবো আমি একজন ব্রাজিল সাপোর্টার ও নেইমার প্রেমী মানুষ।এখন কিন্তু কেও হামলে পড়বেন না কারণ আমি মেসি র ও ভক্ত।তার বেশিরভাগ ক্লাবে খেলা ম্যাচ গুলোই আমি দেখি।কিন্তু মানুষের হয়না,প্রিয়দের মাঝেও একজন প্রিয় থাকে আর সে হলো এই নেইমার।এই খেলোয়াড় কোনো ম্যাচে হারলে আর তাকেই সমর্থন করি আর জিতলেও করি।তাই হয়তো বুঝতে পারছেন আমি আসলেই তাকে কতটা ভালোবাসি। কারণ আমি তার বেশিরভাগ ম্যাচ ই দেখেছি।খুব অল্প বয়স থেকেই এই খেলোয়াড় প্রত্যেকটি বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষের ই মন জয় করে নিয়েছে।
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকে এখানেই শেষ করলাম।
ধন্যবাদান্তে @sahadathossen
নেইমারের ক্যারিয়ার সম্পর্কে ভালো একটি পোস্ট করেছেন। সে বর্তমান সময়ের অন্যতম ট্যালেন্টেড একজন প্লেয়ার
♥♥♥
ফুটবল জগতের অন্যতম একজন খেলোয়ার হলো নেইমার। নেইমার কে নিয়ে খুব সুন্দর একটি পোস্ট করেছে।
আমার খুব প্রিয় নেইমার ♥♥
Amr favourite Footballer,,, asha kori 11 tarikhe valo khelbe......
Apni post ti sundor hoyece vai..
ধন্যবাদ, আমার ও খুব প্রিয়
😑আমি যদিও কোন দল সাপোর্ট করি না তবে নেইমারের খেলা ভালোই লাগে । 😴😴🤟🤟ব্রাজিল নাকি ব্রো 🤣জিতলে ট্রিট দিয়েন
আচ্ছা ট্রিট দিবো সমস্যা নাই 😊
😴🔥আশায় রইলাম
আচ্ছা 👍
ভালো লিখেছেন । জেনে ভালো লাগল নেইমারও মেসির ভক্ত, এটাই উদারতা মনের পরিচয়। কারণ মেসি নিঃসন্দেহে একজন প্রতিভাবান প্লেয়ার তার সাথে অন্যদের তুলনা হয় না। মেসি মেসির যায়গাতেই সেরা।
ধন্যবাদ ভাই। আপনার কথার সাথে আমি সহমত ♥
১১ তারিখ ফাইনাল খেলা আছে, আসা করি ভালো খেলবে নেইমার ও মেসি ♥♥♥
অনেক সুন্দর করে লিখছেন। ভালো ছিলো আপনার পোস্ট টা।
ধন্যবাদ ♥
আমার খুব পছন্দের নাট্যকার,,
আচ্ছা তাই 👏👈 ধন্যবাদ আপনাকে
Valo hoeace vae
ধন্যবাদ ভাই
ইচ্ছা করেই কমায়া বললেন? 🤨
দেখতে দেখতে নেইমারের বয়স যে ২৯ হয়ে গেছে খেয়ালি ছিলো না। আগামি ওয়ার্ল্ড কাপই সবচেয়ে বড় সুযোগ হতে যাচ্ছে। শুভকামনা তার জন্য।
♥♥♥