My Diary Game 30-01-2022
আসসালামু আলাইকুম। স্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি।
আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
শুভ সকাল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুন্দর ঘুমিয়েছেন। আমি ঘুম থেকে উঠে সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে ব্রাশটা হাতে নিয়ে ফ্রেশ হয়ে তারপর আমি ড্রেসটা চেঞ্জ করে নিয়েছিলাম তারপর অফিসে যাওয়ার জন্য রেডী হয়েছিলাম আমার ডেকে খিচুড়ি দিয়েছিল তারপর আমি খিচুড়ি ডিম ভুনা খেয়ে একটা ভ্যান নিয়ে অফিসে চলে এসেছিলাম।
অফিসে আসার পর কাজের পজিশন দেখতে ছিলাম আজকে বেশ্যার কাজ নেই তেমন একটি তারপর কিছুটা ভাল লাগতে ছিল আজকে অনেক কুয়াশা ছিল কুয়াশার পর আমরা সবাই মিলে চা খেতে গিয়েছিলাম তারপর আবার অফিসে এসে বসে টুকটাক একটু কাজ করেছিলাম এভাবেই আমাদের সকালটা কেটে গিয়েছিল।
তারপর অফিসের কাজ শেষ করে একটা ভ্যান নিয়ে আমি বাসায় ফিরে এসেছিলাম কাপড় গুলো চেঞ্জ করে আমি একটু বাগানবাড়ি আমাদের পুকুর টা দেখতে গিয়েছিলাম সেখান থেকে দেখে এসে তাড়াতাড়ি গোসল করে আমি রেডি হয়ে নিয়েছিলাম আজকের দুপুর বেলা বাসায় খেলাম না কারণ আমার কলিগ ফয়সাল ও শাওন তাদের বাসায় দাওয়াত দিয়েছে আমাকে আর শুভকে। তারপর বাসা থেকে বের হওয়ার পর আমি শুভকে ফোন দিয়েছিলাম শুভ শাওনের সামনে এসে দাড়িয়ে ছিলো আমি যাওয়ার পর আমরা দুজন মিলে গুড়ের মিষ্টি রসমঞ্জুরী দই তারপর মিষ্টি কোকাকোলা নিয়ে তাদের বাসায় গিয়েছিলাম।
আমাদের জন্য এত কিছু আয়োজন করেছিল আমরা ভাবতেই পারিনি প্রথমে গিয়ে দেখি লেবু সালাত মাছের ডিম ভুনা খাসির মাংস তারপর স্পাইসি চিকেন মুরগি ভুনা ফ্রাইড রাইস।
খাওয়া দাওয়া করে আমরা সবাই সামনের রুমে শুয়ে ছিলাম তারপর সন্ধ্যা হয়ে গেল তারপর আমরা সবাই মিলে রেডি হয়ে আবার বাজারের দিকে রওনা দিয়েছিলাম তারপর চারজন মিলে আমরা হাঁটাহাঁটি করতে ছিলাম কিছু সময় পর সোহানুর রহমান আমাদের বন্ধু আমাদের সঙ্গে এড হয়ে গিয়েছিল তারপর মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স আমরা বসে চা খেয়েছিলাম অনেক গল্প করতেছিলাম অনেক মজা করতেছিলাম করতে করতে প্রায় রাত হয়ে গিয়েছিল।
মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে থাকতে থাকতে বেশ অনেকটা রাত ভারী হয়ে গেছিল তারপর হঠাৎ করেই মুস্তাকিম ভাই এসে আমাদেরকে সবাইকে বলতেছিল নীচের দোকানের মালিক ছোট ভাই ইমনের আজকে বার্থডে তারপর সবাই মিলে গিয়ে আমরা তাকে উইশ করলাম সবাই মিলে কিছুটা সময় ছবি তুললাম তারপর কেক কাটলাম কেককেটে খাওয়া-দাওয়া করে তার মাথার ডিম ফাটিয়ে ছিল কারন সামনের জন্মদিনে ইমন খানের মাথায় ডিম ফাটিয়ে ছিল তারপর শুভ একাধারে ভিডিও করতে ছিল বেশ আমরা অনেক মজা করেছিলাম কিছুটা সময় পর সে যখন জ্যাকেট খুলে ফেলেছিল তার ভিতরে সোয়েটারের পিঠের নিচে একটা ডিম ঢুকিয়ে দিয়ে আমি হাত দিয়ে বাড়ি মেরে তাকে অনেক একটা বিনোদন দিয়ে দিয়েছিলাম তারপর আমরা বেশ ওখানে আরো কিছুটা সময় কাটানোর পর যে যার মতো বাসায় ফিরে চলে এসেছিলাম।
এই ছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।
আপনার ছোট ভাইকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা জানাই। এবং শীতকালীন শ্যসা ও গাজরের সালাদ আসলেই খাইতে অনেক ভালো লাগে। ভালো একটি দিন কাটিয়েছেন আপনি।
সালাদের ছবিটা অসাধারণ হয়েছে। জন্মদিনে অনেক আনন্দ হয়েছে। নাইস ডায়েরি।
Tnk u via
আজ অনেক মজাদার খাবার খেয়েছেন। এই শীতে মাথায় ডিম ফাটানোর অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
Onk darun via....r amar oi soto vita to kapa kapi suru kore diyesiloo🤣🤣
সকাল বেলা খিচুড়ি কোনো কথাই না। বাড়িতে সকাল বেলা খিচুড়ি রান্না করলে আমি সর্ব প্রথম খাওয়ার জন্য হাজির হবো।অনেক সুন্দর একটি সকাল অতিবাহিত করেছেন।