My diary game 23-09-2021
২৩-০৯-২১
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি । আমি আমার ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর একটি সকাল পেয়েছি। প্রতিদিনের মত অফিসে যাওয়ার জন্য সকালে উঠে ওয়াশরুমে গিয়ে ব্রাশ হাতে নিয়ে ফ্রেশ হয়ে আমার রুমে এসে ড্রেসটা পড়ে নিয়েছিলাম। বাবার ডায়াবেটিক কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ হচ্ছিল না ডাক্তার সুকুমার মজুমদার রেফারেন্স করেছিল তাই স্যারের ফোন নাম্বারে কন্টাক করে বাবার সিরিয়াল নিয়েছিলাম। তারপর বাসায় আম্মা খিচুড়ি রান্না করেছিল একটু খিচুড়ি খেয়ে অফিসে চলে গিয়েছিলাম।
গতকাল রাতে রাতুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আমাদের মুরগি দিয়ে খিচুড়ি রান্না করা হবে আর মাছের বারবিকিউ তারপর বিপ্লব বলে উঠল-আমার পুকুরের মাছ ধরে বারবিকিউ করব। তাই অফিসে কাজ খুব কম ছিল তাড়াতাড়ি আমি আর শাওন বের হয়ে ওর বাসায় গিয়ে পুকুরে বসে বসে বরশী দিয়ে মাছ ধরতে ছিলাম।
মাচ ধরতে প্রায় দুটো বেজে গিয়েছিলো প্রচুর খিদা লেগে ছিল তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে, আজকে কিছু মাছ কলাপাতায় মুড়িয়ে আগুনের তাপ দিয়ে সিদ্ধ করে খাব দেখি কেমন লাগে।
যেই কথা সেই কাজ আমার যেটা ইচ্ছা হয় আমি সেটা করেই ছাড়ি অবশেষে আমরা দুটো মাছ এভাবে প্রসেস করে খেয়ে ছিলাম।
আমি কলাপাতা একটু অল্প মুড়িয়ে দিয়েছিলাম তাই আগুনের তাপে একটু সাইট গুলো পুড়ে গিয়েছিল কিন্তুু খেতে বেশ ভালই লাগতেছিলো। মাছের সাদটি আমার কাছে অন্যরকম লেগেছিল।
মাছের পিছনপ সময় দিতে দিতে ৩ টা বেজে গিয়েছিল। তারপর আমি সাওন অফিসে এসে সিগনেচার দিয়ে একটু দেখা করে বাসায় ফিরে গিয়েছিলাম তারপরে গোসল দিয়েছিলাম গোসল দিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
সন্ধ্যার একটু আগে সবাই আমাকে ফোন দিচ্ছিল যে আজকে খিচুড়ি রান্না হবে কিভাবে কি করবে তারপর আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে সন্ধ্যার দিকে বিপ্লবের বাগানে গেলাম তারপর সেখানে রান্নার পরিবেশ ছিল না অনেক দূর ছিল তাই মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এ মোস্তাকিম ভাইয়ের ওখানে নিয়ে গিয়েছিলাম খিচুড়ি রান্না করার জন্য।
আমি ভেবেছিলাম বিপ্লবের পুকুরে মাছ গুলো বড় বড় হবে কিন্তু আসলে বারবিকিউ করার জন্য আমরা প্রপার সাইজের একটা মাছ ও পাইনি। কিছুই করার নাই যেহেতু ভেবেছি বারবিকিউ করব তাই যে সাইজের এ মাছগুলো বড়শিতে উঠেছিল সেই সাইজের ই মাছগুলো নিয়ে ম্যারিনেট করে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
বারবিকিউ এর সময়
শুভ তার কাকার বাসা থেকে কয়লা নিয়ে এসেছিল তারপর প্রসেস করে আমাকে শেষমেশ বারবিকিউ গুলো করতে হয়েছিল।
নীজ হাতে ধরা মাছ গুলো
ওইদিকে জামিল স্বপন নাঈম আমাদের ভুনাখিচুরি গুলো রান্না করতে ছিল আমাদের এদিকে বারবিকিউ হয়ে যাওয়ার পর আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে বসে খিচুড়ি বারবিকিউ রাতে খেয়ে নিয়েছিলাম।
এইছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।
অনেক সুন্দর একটি দিন কাটিয়েছেন।
cmnt korar jonno tnk u via