My diary game 22-10-2021
২২-১০-২১
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি । আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি এবং সুস্থ আছি ঘুম থেকে সকাল ৮ টায় উঠে ব্রাশ টা হাতে নিয়ে তাড়াহুড়ো করে ফ্রেশ হয়ে আমি নাস্তা খেয়ে আমার রুমে এসে রেডি হয়ে বাইক টা বের করে অফিসের দিকে রওনা দিয়েছিলাম। অফিসে একটু দেরি হয়ে গিয়েছিল তাই স্যার আমাকে ভালো এখন কটা বাজে এদিকে হারুন ভাই তার মেয়েকে স্কুলে পাঠাতে পারেনি তাই আমার বাইকটা নিয়ে স্কুলে রাখতে গিয়েছিল এজন্য অফিসে স্যারের বকা খেতে হয়েছিল। অবিশ্বাস অনেকগুলো কাজ একসঙ্গে পাঁচটা ইঞ্জিনের স্পেশাল কাজ রয়েছে কোনটার পর কোনটা যে করবো বুঝতে পারছিলাম না তারপর আমি আবার আলী কাকার দোকানে এসে চা খেয়ে কাজে চলে গিয়েছিলাম।
আজ অফিস থেকে অনেক দেরিতে ফিরতে হয়েছে দেরিতে গোসল হয়েছে তারপর দুপুরের খাবার খেয়ে আমি সোজা বিছানায় শুয়ে পড়েছিলাম কিছুই ভালো লাগতেছিল না ইচ্ছে করতে ছিল না সেকেন্ড টাইম অফিসে যাওয়ার জন্য। তারপরও বাধ্য হয়ে চাকরিতে কি আমি অফিসে ঢুকলাম শেষমেশ দেখা গেল আবারো একটি ইঞ্জিন এর সমস্যার কারণে আমাদের কাজে যেতে হয়েছিল।
সন্ধ্যার টাইমটা আমি একাই মুস্তাকিম ভাইয়ের দোকানে কাটিয়ে দিয়েছিলাম তারপর সাউন্ড ফোন দিয়েছিল সে প্রাইভেট শেষ করে মুছে জুতা কমপ্লেক্সে এসেছিল তারপর এক এক করে ফয়সাল রাকিব এসেছিল। তারপর সেখানে আমরা সবাই মিলে চাও পিয়াজু খেতে খেতে অনেকগুলো গল্প করতেছিলাম।
একটা জায়গায় দীর্ঘ সময় বসে থাকতে মোটেও ভালো লাগে না তারপর সবাই মিলে আমরা মামা ভাগিনা হোটেলে চলে গেলাম সেখানে গিয়ে আমরা পান খেলাম চা খেয়েছিলাম তার আগে তারপরে সৈয়দপুর থেকে ফয়সালের এক ফ্রেন্ড সাকিব এসেছিল তার সঙ্গে বাউসটের টিচার এসেছিল। ইলেকট্রিক্যাল ডিপার্টমেন্ট এর লেকচারার রাফসান আমার জুনিয়র তারপর আবার লেকচারার হয়ে গেছে তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করে বেশ ভালই লেগেছিল। তারপর আমরা সেখানে সবাই মিলে কিছুটা সময় আড্ডা দিয়েছিলাম আবারো চা খাওয়া হয়েছিল তারপর আমরা যে যার বাসায় ফিরে গিয়েছিলাম সাকিবরাও সৈয়দপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল।
এইছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।