My Diary game 17 -01-2022
১ ৭-০১-২২
আসসালামু আলাইকুম।
আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
ওয়ালাইকুম স্টেম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমরা সকলেই আল্লাহর রহমতে একটি সুন্দর সকাল পেয়েছি আমিও তার ধারাবাহিকতায় একটা সুন্দর সকাল পেয়েছি। ঘুম থেকে উঠে সোজা ব্রাশটা হাতে নিয়ে আমি একটু বাগানবাড়ি হাঁটতে গিয়েছিলাম হাঁটতে-হাঁটতে বাস করে বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে আর্মি ড্রেস পড়ে নিয়েছিলাম তারপর আম্মা আমার জন্য ভাপা পিঠা নিয়ে এসেছিল সে ভাপা পিঠা খেয়ে একটু পানি খেয়ে আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকে একটা ভ্যান নিয়ে অফিসে রওনা দিয়ে দিয়েছিলাম।
অফিসে এসে দেখি তেমন কোন কাজ নাই অফিসে তারপরও ঘণ্টাদুয়েক বসেই ছিলাম তারপর আমাদের এক সিনিয়র ভাই জীবন ভাই বললো চলো একটু বাজারে যাব তারপর বাইকটা নিয়ে ভাইয়া সহ আমরা বাজারে চলে গেলাম তিনি ফুলকপি আলু টমেটো ও মাছ কিনতে ছিল সেই সুবাদে আমিও কিছু মাছ ভাসার জন্য কিনে নিয়েছিলাম।
অফিস থেকে দুপুর বেলা বাসায় ফিরে গিয়েছিলাম তারপর বেশ অনেকটা রোদ ছিল তারপর আমি কাপড় গুলো চেঞ্জ করে জমি বাড়িতে একটু গিয়েছিলাম লোক কাজ করতেছিল সেখানে দেখাশোনা করার পর বাসায় ফিরে এসে আমি গোসল করে নিয়েছিলাম তারপর দুপুরের খাবার খেয়েছিলাম আজকে বাসায় মাছ রান্না হয়েছে সে মাসটা বেশ মিষ্টি ছিল আর কি তারপর খেয়ে দেয়ে কিছুটা সময় রেস্ট নিয়ে আমি আবার কাপড় পড়ে অফিসের দিকে একটা ভ্যান নিয়ে রওনা দিয়ে দিয়েছিলাম।
আমাদের প্রতিমাসের হাজিরার লিস্ট সৈয়দপুরে পাঠাতে হয় থাই বড় বাবু আমাকে ডেকে বলল যে হাজির লিস্টা নিয়ে আসার জন্য তারপর আমি রুমে গিয়ে হাজিরা লিস্টা নিয়ে এসে একটা ছবি তুলে রেখেছিলাম তারপর সেই হাজিরার লিস্টে আমাদের ট্রেড এ্যাপ্রেন্টিস ফারুককে ডেকে দিয়েছিলাম কারন প্রতিমাসে একজন করে অ্যাপ্রেন্টিস এই লিস্টটা সৈয়দপুরে নিয়ে গিয়ে আমাদের কারখানায় জমা দেবে।
অফিস শেষ করে আমি বাসায় ফিরে এসেছিলাম কিছু টাকা নেওয়ার জন্য কারণ আজকে আমার বন্ধু বিপ্লবের জন্মদিন তার জন্য কিছু আয়োজন করবো সেজন্য টাকা নেওয়ার জন্য বাসায় এসেছিলাম তারপর আমি কিছু সময় পর বাজারের দিকে রওনা দেই আমি বিপ্লব কে দুবার ফোন দিয়েছিলাম কিন্তু তার সঙ্গে আমার কথা হয় নি তারপর সৌরভ এদিকে আমাকে ফোন দিচ্ছিল আমি গেলাম মুস্তাকিম ভাইয়ের ওখানে আমি সাউন্ড সৌরভ মুস্তাকিম ভাই আমরা ভেবেছিলাম যে বিপ্লবের জন্য আয়োজন করব তাই প্রায় আয়োজন করেই ফেলেছি কিন্তু বিপ্লবকে যখন আমরা সন্ধ্যার পরে ফোন দিলাম সে বলছিল নাকি বাজারে আসবে না তারপর আমাদের সবারই মনটা খারাপ হয়ে গেছিল আর কিছু না বলে আমাদের সেই আয়োজন টা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল তারপর আমরা কি করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না।তাই গুলশান নগরের ব্যাটমিন্টন খেলতে গিয়েছিলাম।
খেলতে খেলতে হঠাৎ ব্যাট হাতে লেগে রক্ত বের হয়েছিল।
রাতে ভালোভাবে খেলতে পারতেছিলাম না কারণ প্রচন্ড বাতাস ছিল হঠাৎ করে হাতে লেগে রক্ত বের হওয়ার পর থেকে আর ভালো লাগতেছিল না তারপর প্রচন্ড খিদে পেয়েছিল সারাদিন অফিস আর বাইরে কিছু সন্ধ্যায় না খাওয়ার জন্য তারপর আমি আর শাওন হাঁটতে-হাঁটতে মামা ভাগিনা হোটেলে চলে গিয়েছিলাম তারপর রাতে গরুর মাংস সবজি ও পেঁয়াজের ভর্তা দিয়ে ভাত খেয়ে কিছুটা সময় সেখানে বসে থেকে আমরা হাঁটতে হাঁটতে চলে এসেছিলাম
আমি বাসায় ফিরে এসেছিলাম কাপড় চেন্স করে আমি আমার রুমে শুয়ে পরেছিলাম।
এই ছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER:
ভাই ফলি মাছ গুলো দেখে মনে হচ্ছে অনেক তাজা। আমি একবার খেয়েছি অনেক মজাদার মাচটি। আংগুল থাকে তো অনেক রক্ত পরেছে। বেন্ডেজ লাগিয়েছেন?
শীতের দিনে ভাপা পিঠা খেতে ভালোয় লাগে। কিছুটা ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। সুন্দর লিখেছেন।
ভাই মাছের ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে। আপনার হাতের কি অবস্থা এখন? সুন্দর খাওয়া দাওয়া করেছেন ভাই। নাইস ডাইরি।
মাছের ছবিটা best