My diary game 09-03-2022
০৮-০৩-২২
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি । আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
বাগানে রাতে আলোর ব্যবস্হা
সকাল
গতকাল রাতে আমার ডিউটি থাকাতে আমি প্রচুর টায়ার্ড হয়ে পড়েছিলাম তাই আমি তাড়াতাড়ি এসে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম রাতে প্রচন্ড ঘুম পেয়েছিল আর বেশ ঘুমটা অনেক ভালো হয়েছিল সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে আমি ব্রাশটা হাতে নিয়ে মাছের জন্য ফিট নিয়ে আমি বাগানবাড়ি চলে গিয়েছিলাম। আগে প্রতিটা গাছ আমি ভালোভাবে দেখে নিয়েছিলাম যে শুষ্ক মৌসুমে পানি আছে কিনা তো দেখলাম বেশ মোটামুটি কিছু গাছে পানি প্রয়োজন রয়েছে তাই আমি আরও কিছু গাছ ভালোভাবে দেখে নিয়েছিলাম।
মাছের খাদ্য
এখন সকাল বেলায় বেশ প্রচন্ড রোদ উঠে তাপটাও প্রচুর লাগতেছিল শরীরে গাছ গুলো দেখার পর আমি পুকুরের ধারে চলে গিয়েছিলাম পুকুরের ধারে গিয়ে দেখি যে তিনটি মাছ মারা গেছে পাশের জমিতে কীটনাশক সেটার কারণে বিষাক্ত পানি দিয়ে আসার ফলে আমার এই তিনটি মাছ মারা গিয়েছে তো দেখে আমার খুবই খারাপ লেগেছিল।
পাশের জমির বিষাক্ত পানির জন্য ৩ টি মাছের এই অবস্থা
মাছগুলো আমি একটা লাঠির সাহায্যে পুকুর থেকে পারে
তুলেছিলাম। তুলার পর একটা ছবি তুলে রেখেছিলাম আপনাদের সকলের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য কিছু সময় পর আমি ফিট গুলো মাছ কে খেতে দিয়ে ছিলাম তো বেশ ভালোভাবেই খাচ্ছিল আমি টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম যে সব মাছ মারা যাবে নাকি তারপরে দেখি যেন ভালোভাবে ফিট গুলো খাচ্ছে সব মাছগুলো।
তারপর আমি বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা খেয়ে নিয়েছিলাম।
দুপুর
আমার বাগানের চার-পাঁশটা ফাঁকা থাকার কারণে অনেকগুলো বাসের প্রয়োজন হচ্ছে গত দুদিন আগে বেশকিছু বেড়া তৈরি করেছিলাম আজকে যেহেতু হাটের দিন তাই আমি বাজার থেকে চারটা বাস কিনে নিয়ে এসেছিলাম তারপর আমার দুটো ছোট ভাইসহ আমি মিলে আমরা সবগুলো বাঁশের বেড়া বানানো শুরু করে দিয়েছিলাম।
বাগানের চারপাশ ঘেড়ারজন্য দ্বিতীয় দিন বাশের বেরা তৈরী
আমরা গল্প করতে করতে আমাদের কাজগুলো আমরা সুন্দরভাবে গুছিয়ে নিচ্ছিলাম তারপর দেখলাম যে আমরা সবাই ঘেমে গেছি তারপর কিছুটা সময় আবার বাগানের দিকে গিয়ে ঠান্ডা হয়ে আবার বাসার দিকে চলে এসেছিলাম আসার পর আমরা হালকা কিছু খাবার খেয়ে নিয়েছিলাম নিয়ে আবার কাজে লেগে পরেছিলাম।
আজ আর পারতেছিলাম না তাই দ্বিতীয় দিনের কাজের জন্য কিছু কাজ রেখে দিয়েছিলাম তারপর আমরা সবাই ওখান থেকে চলে গিয়েছিলাম আমি বাসায় ফিরে এসে গোসল করে দুপুরের খাবার বিকেলের দিকে আমি খেয়ে নিয়েছিলাম।
সন্ধ্যা
আগামীকালকে আমার দিনের বেলা ডিউটি না থাকার কারণে আমি ভাবতেছিলাম যে রাতেই গাছগুলোতে পানি দেব তারপর ছোট ভাই গুলোকে আবার ডেকে নিয়ে রাতে তার টেনে নিয়ে আলোর ব্যবস্থা করেছিলাম আমার বাগানে। তারপর মোটরের ব্যবস্থা করেছিলাম একটা কোদাল নিয়ে ছোট ভাইটাকে দিয়ে গাছের গুড়ির মাটিগুলো সুন্দরভাবে আমি আলগা করে নিয়েছিলাম।
গাছের গোড়ার মাটি আলগা করার কাজ
প্রতিটা গাছের মাটি আলগা করতে অনেক সময় লেগেছিল।
তারপর আমরা কিছু সময় বিস্কুট চানাচুর চইংগাম খেয়ে আবার কাজে লেগে পরেছিলাম।
আল-আমীন নামের এক ছোট ভাই আছে সে প্রচুর ভয়পায়।আর ওকে আর এক ছোট ভাই বার বার ভয় দেখাচ্ছিল।
আর আমার হাসতে হাসতে অবস্থাই শেষ হয়ে গিয়েছিল।
রাত
আমাদের বাগানেই রাত হয়ে গিয়েছিল। রাতের কাজ করতে ভালোই লেগেছিল কারন দিনের বেলা প্রচুর রোদের তাপ হয় এখন।
ছোট ভাইটি যখন হাঁপিয়ে উঠছিল আবার তখন আমি কাজ শুরু করেছিলাম।
প্রায় ১৫৪ টি গাছের মাটি আলগা করতে আমাদের ২ ঘন্টার বেশি লেগেছিল।
গাছের গোড়ায় পানি দেওয়ার পদ্ধতি
আগে থেকেই বেশ কিছু গাছে পানি দেওয়া হয়েগিয়েছিল তারপর আমি পানির পাইপটা ধরে প্রতিটা গাছে পরিমানমত পানি দিয়েছিলাম।
গাছের গোড়ায় কিছু আগাছা ছিল আমরা দুজন মিলে একটি একটি করে তুলে নিয়েছিলাম।
সব গাছে পানি দিতে ১০.২৫ বেজে গিয়েছিল তারপর আমরা সব কিছু গুছিয়ে নিয়ে বাসায় ফিরে এসেছিলাম।
আমি ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খেয়ে তাড়াতাড়ি বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
আমার সারাদিনের ডায়েরি
আমার ডায়েরি পড়ার জন্য
ধন্যবাদ সবাইকে।
Thank you for sharing such an interesting content with us. Stay active – write posts, comment, interact with others and enjoy .
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER:
তিনটি মাছ মারা গিয়েছে,এটি দুঃখজনক।
পুকুরের পাড় ভালো ভাবে বেঁধে দিয়েন ভাইয়া।যাতে বিষাক্ত পানি প্রবেশ করতে না পারে।
Badha ase bt pahar e pipe dea ase sedik fiyei eshese pani gulo😢😢