My diary game 08-02-2022
০৩-০২-২২
আসসালামু আলাইকুম। স্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি
আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
প্রতিটা মানুষ প্রতিটা রাতে মৃত্যুবরণ করে এবং প্রতিটা সকাল বেলা আবার জীবিত উঠে যায় ঠিক তেমনি আমি সশরীরে সুন্দর একটি সকালের দেখা পেয়েছি ঘুম থেকে উঠে সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে ব্রাশটা হাতে নিয়ে আমি ফ্রেশ হয়ে নিয়েছিলাম। আজ আমার সকাল আটটার দিকে অফিস থাকায় তাড়াতাড়ি আমি নাস্তা করে নিয়েছিলাম নাস্তা করে আমি রেডি হয়ে বাহিরে এসে একটা ভ্যানযোগে আমি অফিসে চলে এসেছিলাম।
অফিসে আসার পর আমাদের অফিস ইনচার্জ এর মাধ্যমে হাজিরা খাতা টা বের করে আমি সিগনেচার করে নিয়েছিলাম তারপর অফিসে বেশ কিছুটা সময় বসেছিলাম একটু পর আমাদের গাড়ির পজিশন গুলো আমাদের মিস্ত্রি কাকা দিয়ে দিয়েছিল তারপর পজিশন গুলো নেওয়ার পর দেখলাম যে আমাদের সাতটি গাড়ি হাতে রয়েছে এগুলো চেক করে প্রতিটা বিভিন্ন রুটে ছাড়তে হবে তারপর এক এক করে আমি গাড়ি গুলো চেক করা শুরু করলাম প্রতিটা ইঞ্জিনিয়ার দিয়েছিলাম ভালোভাবে দেখে নিয়েছিলাম নেওয়ার পর আমি একটু ফ্রি হয়ে আলী কাকার দোকানে চা খেতে গিয়েছিলাম আমার সঙ্গে সাউন্ড ফয়সাল ও আমার আরেকটা কলিগ ছিল।
শিফটে ডিউটি করলে আমার সব থেকে বিরক্ত লাগে এই দিনে ডিউটি আটটা ঘন্টায় প্রতিনিয়ত সচেতন থাকতে হয় এবং গাড়িগুলো ভালোভাবে দেখতে হয় বিরক্ত লাগার পর কিছুটা সময় আবার ভাবলে বেশ অনেকটা ভালোই লাগে।
প্রায় দুপুর হয়ে এসেছিল তারপর আমি অফিস থেকে বাসার দিকে রওনা দিয়ে দিয়েছিলাম।
আমি অফিস থেকে বের হয়ে সোজা পুরাতন বাজারে গিয়ে একটা ভ্যান নিয়ে বাসায় ফিরে এসেছিলাম তারপর কাপড় গুলো চেঞ্জ করে সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে গোসল করে নিয়েছিলাম তারপর গোসল করে নেওয়ার পর কিছুটা সময় ঠাণ্ডা লাগতেছিল তাই রোদে একটু বসে ছিলাম তারপর আমি দুপুরের খাবার খেয়ে বিছানায় গিয়ে ১৫ মিনিট রেস্ট নিয়েছিলাম। তারপর রেডি হয়ে বাহিরে গিয়ে একটা ভ্যান নিয়ে আবার অফিসে চলে এসেছিলাম এসে দেখি তেমন কোনো কাজ ছিল না মাত্র দুইটা গাড়ি ছিল তো সেই মুহূর্তে জেনারেল অফিস থেকে ফুয়েল পাম্প মটর মেরামতের জন্য কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় পাঠাবে হারুন ভাইকে দিয়ে মোটর সাইকেলের পিছনে সুন্দরভাবে বেঁধে নিয়েছিল তাই একটি ছবি তুলে রেখে দিয়েছিলাম।
আজ আমার বন্ধু আরিফের বিয়ে তাই সন্ধ্যাবেলা বিয়ে বাড়িতে যেতে হবে আমি অফিস থেকে সোজা বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে গিয়েছিলাম তারপর আরিফের বাসায় গিয়েছিলাম যাওয়ার পর আমরা আরিফ সহ আরো বেশ কয়েকজন বন্ধু মিলে সবাই আরিফের শ্বশুর-বাড়ির দিকে রওনা দিয়েছিলাম তার বাসা থেকে তার শশুর বাসা কাছে হওয়ায় আমাদের মাত্র 5 মিনিট সময় লেগেছিল বিয়ে বাড়ি পৌঁছাতে বিয়ে বাড়ি যাওয়ার পর ভিতরে বেশ আয়োজন মোটামুটি ভালই লেগেছিল যখন আমরা বসলাম অনেকেই ছবি তুলতে এসেছিল তোলার সময় আরিফের শালী হাতে তৈরি একটা কলম নিয়ে এসেছিল কলমটিতে ময়ূরের পাখা লাগানো ছিল সেই কলমটি দিয়ে সে বিয়ের কাগজে সিগনেচার করবে।
আমার বন্ধুর মুখে বিয়ের শুরু থেকেই মিষ্টি মিষ্টি হাসি ছিল এবং বিয়ে বাড়ি আসার পরেও দেখলাম যে যখন অনেকে ছবি তুলতে ছিল সে অনেক আনন্দের সাথে সেটা গ্রহণ করে নিচ্ছিল তারপর আমাদের সকলকে পাশে নিয়ে বেশ অনেকগুলো ছবি তুলেছিল আমি অনেকগুলো ছবি তুলেছিলাম এক পর্যায়ে এসে আমাদের খাওয়া দাওয়ার আয়োজন শুরু হয়ে গেছিল আমরা সবাই মিলে একই জায়গায় একই ফ্ল্যাটে বেশ অনেকগুলো খাবার খেয়েছিলাম আমি খুব আস্তে আস্তে খাচ্ছিলাম আর বেশ অনেক মজা করতেছিলাম যে এখনো খাওয়া হয়নি আমার আরো লাগবে এটা নয় সেটা না বিরক্ত করে ছেড়ে দিয়েছিলাম আমার বন্ধুর সালে তাকে বেশ মজা করেছিলাম আমরা তারপর ছোট আগে থেকেই পরিচিত আর সেভাবে কোন রিয়াক্ট করেনি তারা মজার সঙ্গে নিয়েছিল আর বিশেষ করে মাইশা ছিল আমার পরিচিত একজন পার্বতীপুরে। বেশ মজা দিয়েছিল আনন্দ দিয়েছিলো যে আমার জন্য বেশ কিছু খাবার নিয়ে এসেছিল তারপর। সব কিছু শেষ করে আমরা বিদায় নিয়ে নিয়েছিলাম।
আমি আরিফের বাসায় গিয়ে কিছু ছবি তুলে দিয়ে এক সঙ্গে চা খেয়ে বাসায় ফিরে এসেছিলাম। তারপর আমি ফ্রেশ হয়ে বিছানায় চলে এসেছিলাম।
এই ছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।
Thank you for sharing such an interesting content with us. Stay active – write posts, comment, interact with others and enjoy .
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER: