My diary game 05-11-2021
০৫-১১-২১
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি । আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
আলহামদুলিল্লাহ আমি একটি সুন্দর সকাল পেয়েছি।ঘুম থেকে উঠে সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে ব্রাশটা হাতে নিয়ে আমি ফ্রেশ হয়ে নিয়ে ছিলাম তারপর আমার রুমে এসেছিলাম কিছু সময় পর সকালে নাস্তা করে নিয়েছিলাম। তারপর আমি রেডি হয়ে বাইক টা বের করে অফিসের দিকে রওনা দিয়েছিলাম। অফিসে গিয়ে কিছুটা সময় কাটানোর পর আমার কলেকশন বলতেছিল ভাই আমি এখনো নাস্তা করিনি চলে নাস্তা করি তারপর দেখি শামীম বাসার দিকে যাচ্ছিল শামীম বলল ভাই চলেন আজকে আমাদের বাসায় নাস্তা করেন। তারপর আমি শাওন ও শামীম তাদের বাসায় গিয়েছিলাম।
তাদের বাসায় ঢুকতে না ঢুকতেই দেখি যে পলিথিনে বাঁধানো ওষুধের অনেকগুলো মোড়ক আমি দেখে হতভম্ব হয়ে গেছিলাম বলছিলাম এতগুলো ওষুধ কি খেয়েছে শামীম বলছিল ভাই আমি নিজে খেয়েছি। তারপর আবার শামীমের বাসায় কিছু খাবার খেয়ে আমরা আবার অফিসের দিকে রওনা দিয়েছিলাম।
অফিস থেকে ফিরে এসে সরাসরি সেই বাসায় আমি ড্রেস গুলো চেঞ্জ করে ওয়াশরুমে গিয়ে গোসল করে নিয়েছিলাম তারপর হাঁটতে হাঁটতে বাগান বাড়িতে গিয়েছিলাম সেখানে কয়েকজন লোক কাজ করতে ছিল সেগুলো একটু দেখাশোনা করে বাসায় ফিরে এসে আমি দুপুরের খাবার খেয়ে আমার বিছানায় একটু শুয়ে পড়েছিলাম। তারপর কিছু সময় আমি রেস্ট নেওয়ার পর আবার রেডি হয়ে অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম তারপর অফিসে গিয়ে শাওন ও আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিলাম ভ্যাকসিন এর ব্যাপারে। তারপর সেখানে আমরা দুজন মিলে চা খেয়েছিলাম ওর খুব ইচ্ছে করতেছিল মিষ্টি পান খেতে তাই দুজন দুইটা মিষ্টি পান খেয়ে নিয়েছিলাম।
নয়ন ভাই ঢাকা থেকে সকালবেলা ফিরেছে তারপর আমাকে বিকেলের দিকে ফোন দিয়েছিল যে আমি কোথায় আছি তারপরে নয়ন ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করে নয়ন ভাই সহ ভাবীদের বাসায় একটু গিয়েছিলাম ভাবি কিছু কয়না কাটিছিল সেগুলো আমরা ফুলবাড়ীতে দিয়ে আবার পার্বতীপুরে চলে এসেছিলাম।
বাজারে ফিরে এসে আমাদের প্রায় রাত হয়ে গিয়েছিল তারপর সেখানে এসে আমরা একটা কফি খেয়ে নিয়েছিলাম তারপর মোস্তাকিম ভাইয়ের দোকানে গিয়েছিলাম যাওয়ার পর আমার কেন যেন প্রচুর খিদে পেয়েছিল কারণ সারাদিন আজকে মোটামুটি অনেক দৌড়াদৌড়ি করেছি তারপর ভাইয়াকে বলে চিকেন ফ্রাইড রাইস অর্ডার দিয়েছিলাম কিছু সময় পর সেগুলো দিয়েছিল তারপর আমি একাই সেগুলো খেয়ে নিয়েছিলাম। বাজারের ভিতরে তাপস পালের সঙ্গে দেখা হয়েছিল বেশ কিছুটা সময় আমরা ২জন কথা বলেছিলাম আমাদের একটা বিষয় নিয়ে তারপর আমি বাসার দিকে রওনা দিয়েছিলাম তারপর বাসায় এসে আমি খুব তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়েছিলাম।
এই হচ্ছে আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।
আশা রাখি আপনাদের ও দিন গুলো ভালো কেটেছে।
সুন্দর লিখেছেন। সুন্দর একটি দিন কেটেছে।
এতগুলো ওষুধ!!! কি অসুখ ছিল ওই ভাইয়ের? অনেক ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে দিন পার করেছেন। ডায়েরি লেখা সুন্দর হয়েছে।
অসাধারণ একটি দিন ছিল আপনার ভাই। সুন্দর ডাইরি লিখেছেন।