My diary game 02-01-2022
০২-০১-২২
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি । আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
আমি সুন্দর একটি সকাল পেয়েছি। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে সোজা বাথরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আমি সকালের নাস্তা খেয়ে নিয়েছিলাম তারপর বছরের প্রথম দিন অফিসে যাওয়ার জন্য আমি রেডি হয়ে নিয়েছিলাম।
অফিস যাওয়ার পথে ভ্যান নিয়ে যেতে হবে তাই একটু চিন্তা করতেছিলাম যে বছরের প্রথম দিন আমার লেট হয়ে যাচ্ছিল নাকি আর ইচ্ছে করতে ছিল আমার স্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুদেরকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাতে তাই আজ আমি আপনাদের সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
অফিসে আসার পর দেখি আমাদের সকল স্টাফদের উপস্থিত হয়ে আছে তারপর আমি আসার পর সিগনেচার করলাম করার পর তেমন কোন কাজ ছিল না অফিসে সবাই মিলে বসে ছিলাম আমাদের অফিসের ইনচার্জ আমাদেরকে সকলকেই দোকানে নিয়ে গিয়ে আমাদের বছরের প্রথম দিনে নাস্তা করিয়ে ছিল যাইহোক সকাল টি মোটামুটি অনেক ভালোভাবে শুরু হয়ে গেল।
১.৩০ মিনিটে অফিসের কাজ সবকিছু গুছাই নিয়ে বাসায় ফিরে চলে গিয়েছিলাম তারপর বেশ অনেক ঠাণ্ডা লাগতেছিল আমি একটু পানি গরম করে গোসল করে নিয়েছিলাম তারপর পুরো শরীরে সামান্য একটু সরিষার তেল মেখে নিয়েছিলাম কিছু সময় পর রোদে বসে ছিলাম তারপর আমি দুপুরে খাবার খেয়ে বিছানায় গিয়ে কিছুটা সময় রেস্ট নিয়ে নিয়েছিলাম।
আজ দুপুরের খাবারটা আনন্দের সঙ্গে খেয়েছি তার কারণ বুটের ডাল খাসির মাংস ইলিশ মাছ আরো বেশ কয়েক পদের ভর্তা ছিল দারুণ ছিল আমার দুপুরবেলাটা। মোটামুটি রেস্ট নেওয়ার পর আবারও আমি রেডি হয়ে একটা ভ্যান ধরে আবার অফিসে চলে এসেছিলাম তারপর অফিসে এসে দেখি দুই-একটা গাড়ীর প্রবলেম থাকায় সে গাড়িগুলোর কাজে সোজাসুজি চলে গিয়েছিলাম।
সেই দুপুর বেলা থেকে আমাদের কাজ করতে করতে কখন যে সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে আমরা কেউ কখনো বুঝতেই পারিনি আমাদের ২২০৭ ২৪০৪ সিরিজের ইঞ্জিনগুলো মোটামুটি ভালো ভাবে দেখতে হয়েছিল। প্রতিটা ইঞ্জিনের ছোটখাটো ত্রুটি থাকার কারণে আমাদের প্রায় ঘাম বের করে দিয়ে দিচ্ছিল কোনভাবে আমাদের গাড়িটা ঠিক হচ্ছিল না ধৈর্যের সঙ্গে প্রতিটা সাইডে আমরা এক এক করে চেক করতেছিলাম বিভিন্নভাবে গ্রাউন্ড থাকাতে আমাদের গাড়িটা ছেড়ে দেওয়ার ভয় পাচ্ছিলাম তারপর আস্তে ধৈর্যের সঙ্গে কাজ করতে করতে এমন একটা সময় আমাদের গাড়িটা রেডি হয়ে গিয়েছিল।
অফিসের কাজ শেষ করে শাওন আমার আগেই চলে গিয়েছে তার কারণ ও আমাদের এক কলিগ শামীমের বোনকে প্রাইভেট পড়ায় তারপর আমি কাকার সঙ্গে ফ্রেশ হয়ে একাই বাজারের দিকে চলে গিয়েছিলাম। তারপর বাজারে বেশ কিছু ছোট ভাই আমার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয়েছিল সেখানে বসে থাকতে থাকতে আর দিচ্ছিলাম চা খাচ্ছিলাম কিন্তু অনেক বাতাস ছিল ভেবেছিলাম যে ব্যাডমিন্টন খেলব কিন্তু তা খেলার সুযোগ আর হলো না আবার কিছু সময় পর আমার কলিগ শাওন প্রাইভেট পড়া শেষ করে বাজারে চলে এসেছিল। নতুন বছরে আমার কলিক শাওন বিরানী রান্না করেছিল খাওয়ার জন্য কিন্তু আমার সময় না হওয়াতে আমি খেতে পারিনি তাই সে আমাকে বারবার বলতেছিল ভাই আপনার জন্য কি বিরানি নিয়ে আসবো পরে অফিস থেকে গিয়েছি বাজারে বেশ অনেকটা খিদে লেগেছিলো তাই আমি মুস্তাকিম ভাই এর দোকান থেকে একটা পর তাকে দিলাম সে বাসায় গিয়ে আমার জন্য এই বিরিয়ানি টা নিয়ে এসেছিল। অজয় এত সুন্দর এত টেস্ট ফুল বিরিয়ানি রান্না করে আমার তো কখনো ধারণাই ছিল না প্রাণীটা অনেক অস্থির মজার ছিল আনন্দের সঙ্গে খেয়েছিলাম পুরোটাই কিন্তু তেলের পরিমাণটা অনেক বেশি ছিল তারপর আমরা কিছু সময় সেখানে আড্ডা দিয়ে যে যার মতো বাসায় ফিরে গিয়েছিলাম আমি বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে সোজা সুজি বিছানায় শুয়ে পড়েছিলাম।
এই হচ্ছে আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।
আশা রাখি আপনাদের ও দিন গুলো ভালো কেটেছে।
হাতিগুলো মনে হয় সিটি পার্কের।
Hhhmmm. Dada ai to chincis
হাতির ছবিটা দারুণ লাগছে। বছরের প্রথম দিন অনেক ব্যস্ত কাটিয়েছেন। বিরানি কি শুধু আপনি একা খাবেন না কি আমি ও পাবো? নাইস ডাইরি
বিরিয়ানি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করতেছে ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে
Insha allah kono akdin khaowabo apu
অনেক সুন্দর দিন পার করিয়েছেন ভাই।বিশেষ করে হাতি ও হাতির ছানারটির ছবি অনেক সুন্দর ছিল।
ডাইরিটা পড়ে ভালো লাগল ভাই।ছবিগুলো তো অসাধারণ হয়েছে।
Tnk u viaa...diary ta porar jonno
হাতিসহ সন্তানের ছবি কোনো পার্ক থেকে তুলেছেন নাকি? ছবিটা সুন্দর। বছরের প্রথম দিন অনেক ব্যস্ততার সহিত পার করেছেন। বিরিয়ানি কেমন ছিল?
Dinajpur city park via..onk bestota silo via...r biriyani ta osthir silo...daowat roilo via ashiyen
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER: