Diary game 05-09-21
০৫-০৯-২০২১
আসসালামু আলাইকুম স্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন। স্টিম বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত। ডায়েরি গেমে আমি অংশগ্রহণ করছি।
আজ সকাল ৭ টায় ঘুম থেকে উঠি। তারপর
সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে ব্রাশ হাতে নিয়ে পেস্ট সহ ফ্রেশ হয়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে সকালে নাস্তা করে নিয়েছিলাম। তারপর বাইক টা বের করে সোজা অফিসের দিকে রওনা দিয়েছিলাম। আজ আমি টাইম টু টাইম অফিসে ঢুকেছি। সকালবেলায় প্রচন্ড গরম ছিল আর অফিসের ভেতরে খুবই অস্থির লাগতেছিল। ঠিক এগারোটার সময় আমি ও আমার কয়েকটা কলিগ মিলে আলী কাকার দোকানে গিয়ে চা খেতে খেতে গল্প করতেছিলাম। সেখান থেকে আবার অফিসে চলে আসি। অফিসে আর তেমন কাজ না থাকায় আবার বাইকটা নিয়ে বাসায় ফিরে চলে আসি।
বাসায় ফিরে এসে দেখি আমার ফুফাতো বোন অসুস্থ বোনের মেয়ে এসেছে। আমি একটু ফ্রেশ হয়ে নিয়ে ফুপাতো বোনের মেয়েটাকে নিয়ে একটু সময় কাটিয়ে নিয়েছিলাম।তারা দীর্ঘ তিন বছর পর আমাদের বাসায় এসেছিল । আম্মু টা আমাকে চিনতেই পারতেছি লোনা সেই ছোট্টবেলা এসেছিল। অনেক কষ্টের পর তার সঙ্গে একটি সেলফি তুলতে পেরেছিলাম। তারপর আমি সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে গোসল করে নিয়েছিলাম। দুপুরের খাবারের জন্য সবাই রেডি হয়েছিল আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে বসে অনেকদিন পর দুপুরের খাবার খেতে পেরেছিলাম। আমি আমার রুমে চলে এসেছিলাম তারপর ফুফুতো বোন টা এসে অনেক গল্প করল আমার সঙ্গে। তারপর আমি একটু ঘুমিয়ে নিয়েছিলাম।
আজ আর আমি সেকেন্ড টাইম অফিসে গেলাম না আমার স্যারকে বলে দিয়েছিলাম যে আজকে বাসায় মেহমান এসেছিল। ঘুম থেকে উঠে দেখি বাহিরে আমার বোনটি ও তার মেয়ে নাস্তা করতেছিল।শুন লাম তারা নাকি চলে যাবে।অনেক বার বললাম একটা রাত থাকার জন্য কিন্তু তাদের ব্যস্ততার জন্য থাকতে পারলনা। তাই তারা চলে গিয়েছিল। আমাদের বাসায় আর একটা প্রবলেম কোন মেহমান আসলে চলে যাওয়ার সময়ে রাইসা রাফিয়া কান্নাকাটি শুরু করে দেয় তাদেরকে যেন থামানো যায় না। তাই তাদেরকে আমার বাইক টা বের করে একটু দূরে গ্রামে গিয়ে ঘুরিয়ে নিয়ে আসলাম।
রাইসা রাফিয়া কে যখন নিয়ে আসতে ছিলাম হঠাৎ করে দেখলাম একটি দোকান থেকে পেঁয়াজু বেগুনি কিছু সমুচা একটি মোগলাই বাসার জন্য নিয়ে এসেছিলাম তারপর আমরা সবাই মিলে সেগুলো খেয়ে নিয়েছিলাম। তখনোও রাইসা রাফিয়া একটু কান্নার রেস গুনগুন ছিল বারবার বলতে ছিল ছারা কেন চলে গেল ছারা কেন চলে গেলো আমি ওদের বাসায় যাব। তারপর আমি রেডি হয়ে বাজারে চলে গিয়েছিলাম।
সব বন্ধুরা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এ এসেছিল আমিও সেখানে বাইকটা নিয়ে পৌঁছে গিয়েছিলাম সেখানে কফি চা খেতে খেতে আড্ডা দিতে অনেক রাত হয়ে গিয়েছিল। তাই বাসায় ফিরে এসেছিলাম। তারপর ফ্রেশ হয়ে নিয়ে রাতের কিছুটা খাবার খেয়ে আমি আমার রুমে এসে ডাটাটা অন করে ইস্টিম বাংলাদেশে ঢুকে আজকের ডায়েরি গেম মাই টাউন ইন টেন পিক সবগুলো দেখতেছিলাম আর একটু একটু করে কমেন্ট করতেছিলাম।
এই ছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি।
ধন্যবাদ সবাইকে পড়ার জন্য।
Apnar lekha onek shundor hoise bhai
Tnk u viaa
প্রথম ছবিটা সেই হয়েছে ভাই👌
Tnk u via
অনেক সুন্দর একটা দিন ছিলো আপনার
ধন্যবাদ আপু
অনেক সুন্দর করে সব কিছু লিখেছেন।ভালো হয়েছে অনেক
Tnk u viaa
প্রথম ছবিটা অনেক সুন্দর হয়েছে
Tnk u viaa
আপনার সকালের ছবিটা অনেক সুন্দর হয়েছে
Tnk u via
রাইসা রফিয়াকে তো চিনি আর এক ছোট্ট মহাশয়ের নাম কি
Or nm muntaha