---

---

I hope you are all well. I am going to participate in the Heaalth,Fitness,Sports, Leisure,Food, Gardening & Travel competition organized by @Steem-Bangladesh. Today I will post about Lionel Messi, the best player of all time playing football.

লিওনেল মেসি

Source

লিওনেল মেসি বর্তমানে সর্বকালের সেরা খেলো-য়াড়। তাকে চিনতে পারে নাহ এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কাব্যিক ভাষায় তিনি ভিন্ন গ্রহের একজন ফুটবলার। সিনেমার গল্পকে মানিয়ে তার উত্থান। ভারসাম্য কাজে লাগিয়ে খেলার ভারসাম্য ভাঙতে তিনি একেবারেই আগ্রহী। খেলা যখন ডি-বক্সে, তখন মেসি সবার থেকে আলাদা। গোলরক্ষকের সঙ্গে লড়াইয়ে এক নম্বরে রয়েছেন তিনি। মানুষটি ছোট হলেও শক্তির অভাব নেই। তার হাফপ্যান্ট ছিঁড়ে যাচ্ছে। শেষটা তার চোখে ভাঙ্গন। নিজের কথা রক্ষা করতে মরিয়া এই স্ট্রাইকার। কিন্তু তখন লিওনেল মেসি ফুটবল বিশ্বে এক রহস্য।

ব্যক্তিগত তথ্য ড্যামিয়েন-লিওনেল আন্দ্রেস মেসি ২৪ জুন, ১৯৮৬ সালে আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্মগ্রহণ করেন।

মেসির শৈশব

মেসির বয়স পাঁচ, তিনি স্থানীয় ক্লাব গ্র্যান্ডোলির হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেছিলেন, তার বাবা হোর্হে প্রশিক্ষক ছিলেন। যখন জীবন অন্ধকার, ফুটবল ছিল তার জীবন। ছোট্ট মেসির খেলায় মুগ্ধ হয়ে চুক্তিটি করা হয় টিস্যু পেপারে। বার্সেলোনা, স্পেনে আর্জেন্টিনার মানচিত্র। মাত্র 13 বছর বয়সে তাকে নিজের জমি ছাড়তে হয়েছিল। কিন্তু সেই বয়সে ওইটুকুর চোখ-ধাঁধানো দক্ষতা দেখে বার্সেলোনার নির্বাহী শার্লেরোই তাকে তার গন্তব্যে নিয়ে যান।

আর্জেন্টিনা দলে মেসির যাত্রা

Source

মেসি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ২০০৫ সালের আগস্টে আত্মপ্রকাশ করেন। আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসে তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা। ২০০৫ সালে কিশোর পর্যায়ে, যখন তিনি আর্জেন্টিনাকে ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশিপ জিততে সাহায্য করেছিলেন, তখন তিনি শীর্ষ স্কোরার এবং সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপে গোল করার জন্য তিনি সর্বকনিষ্ঠ আর্জেন্টাইন হন। ২০০৫ কোপা আমেরিকাতে, তিনি বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছিলেন। সেই আসরে দ্বিতীয় স্থানে ছিল আর্জেন্টিনা। ২০০৮ সালের অলিম্পিকেও আর্জেন্টিনা স্বর্ণপদক জিতেছিল। ফলস্বরূপ, তিনি ২০১১ সালের আগস্টে আর্জেন্টিনার অধিনায়কের দায়িত্ব নেন। তিনি আর্জেন্টিনার অধিনায়ক হিসেবে টানা তিনটি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেছেন।

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ

২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং

২০১৮ কোপা আমেরিকা।

মেসি ২০১৬ সালে জাতীয় দল থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনি হতাশ হয়েছিলেন যে তিনি একটি ফাইনাল ম্যাচ জিততে পারেননি। তবে কয়েক মাস ভক্তদের উল্লাস করার পর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে জাতীয় দলে ফিরেছেন তিনি।

বার্সেলোনার ক্লাবে মেসির যাত্রা

Source

লিওনেল মেসি বার্সেলোনার একজন তরুণ খেলোয়াড় যিনি ২০০০-২০০৩ সাল পর্যন্ত ইনফ্যান্টিল-বি, ক্যাডেট-বি এবং ক্যাডেট-এ-এর হয়ে খেলেছিলেন। ২০০৩ সালে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে মেসিকে ক্লাব থেকে বাদ দেওয়া হয় এবং ক্লাবের ব্যবস্থাপনা তাকে দলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়, সাথে একজোড়া যুব কোচ। একজন তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে তিনি সি দলে ১০টি ম্যাচ খেলে 5টি গোল করেছেন। ১৬ অক্টোবর ২০০৪-এ এসপানিওলের বিপক্ষে বার্সেলোনার হয়ে তার লা লিগায় অভিষেক হয়।, ৯মে ২০০৫, তিনি বলস্পিয়ানের বিপক্ষে সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা হিসেবে গোল করেন। সেই রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেনি। কিংবদন্তি সান্তোস ১৯ মৌসুমে ৬৪৩ গোল করেছেন, যেখানে মেসি বার্সেলোনার হয়ে ১৮ মৌসুমে ৬৪৩ গোল করেছেন। তিনি সব প্রতিযোগিতায় ৪৭ টি & লা লিগায় ৩৪ টি হ্যাটট্রিক করেছেন।

স্বতন্ত্র কৃতিত্ব পুরস্কারের সংখ্যা ফিফা ব্যালন ডি'অর ৭ ইউরোপীয় গোল্ডেন বুট ৮ বার্সেলোনা উয়েফা ইউরোপের সেরা খেলোয়াড় 2 আর্জেন্টিনা সেরা ফুটবলার ১২, লা-লিগার সেরা খেলোয়াড় ৮,লা-লিগার সেরা ফরোয়ার্ড ৮ বার

আর্জেন্টিনার জার্সি'তে মেসির প্রথম শিরোপা

Source

রেকর্ড অনুযায়ী দীর্ঘ ২৮ বছর পর ঘরের মাঠে শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। যা ছিল মেসির প্রথম জাতীয় দলের শিরোপা। এই জয়ের মধ্য দিয়েই শেষ হয়ে গেল মেসির জীবন। আর্জেন্টিনার জার্সিতে ১৮ বছরের ক্যারিয়ারে এই প্রথম লিওন মেসি ট্রফি জিতে ভালো সময় কাটিয়েছেন। সেই সঙ্গে ব্রাজিলের হাত থেকে লাতিন ফুটবলের মুকুট ছিনিয়ে নিতে পারার প্রতিটি মুহূর্ত তাকে প্রাপ্তির আনন্দে ভরিয়ে দিয়েছে। এক ফাঁকে পরিষ্কার চোখে নেইমার এসে জড়িয়ে ধরেন সাবেক ব্রাজিল সতীর্থকে। ফুলটাইম স্কোর:

ব্রাজিল ০-১ আর্জেন্টিনা

শিরোপা জয়ের জন্য আর্জেন্টাইনরা সবকিছু উপেক্ষা করে তৃষ্ণার্ত পাখির মতো অপেক্ষা করে। অবশেষে সমস্ত অপেক্ষার অবসান ঘটল এবং সেই স্বস্তি এলো মারাকানে। ডি মারিয়ার একমাত্র গোলে আর্জেন্টিনা 26 বছর পর ঘরের মাঠে ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা জিততে সাহায্য করেছিল। টানা চারবার ফাইনালে হেরে অধরা আন্তর্জাতিক ট্রফির স্বাদ পেলেন মেসি। আসলে, ডি মারিয়া এবং মার্টিনেজ মনে করেননি আর্জেন্টিনা ২৬ বছর পর কোপা আমেরিকা জিতেছে। মনে হচ্ছিল সবাই ট্রফিটা মেসিকে দিয়েছে।

পারিবারিক এবং ব্যক্তি-গত জীবন

Source

পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত জীবন মেসির স্ত্রী, আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো, তার নিজের শহর রোজারিওর একজন স্থায়ী বাসিন্দা। এর আগে, মাকারিনা লেমোস এবং লুইসিয়ানা সালজার নামে একজন আর্জেন্টিনার মডেলের সাথে তার সম্পর্ক ছিল। তিনি ফুটবল খেলতে আগ্রহী নন, যে কারণে ঘরের মাঠে মেসির ফুটবল পারফরম্যান্স নিয়ে আলোচনা হয় না। মেসির তিন ছেলে। তাদের নাম

থিয়াগো মেসি

মাতিও মেসি

সিরো মেসি

মেসির দুই চাচাতো ভাইয়ের একজন, মেক্সিকো থেকে বিয়ানকুচি, প্যারাগুয়ের ক্লাব, অলিম্পিয়া স্ট্রাইকারের হয়ে খেলেন। আরেকজন, ইমানুয়েল বিয়ানকুচি, অন্য প্যারাগুয়ের ক্লাব, ইন্ডিপেনডেন্টের হয়ে মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন।

আমি মেসির ভক্ত

লিখতে গেলে আজ লেখা শেষ হবে না। আমি ক্লাস টু থেকে আর্জেন্টিনার সমর্থক, তখন থেকেই মেসির ভক্ত। কিন্তু তখন খেলা সম্পর্কে কোনো ধারণা ছিল না। কিন্তু খেলা দেখে একটা ধারণা হয়। 2014 ফিফা বিশ্বকাপে জার্মানির বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচে হারার পর আমি সেই মুহূর্তে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। পরবর্তীতে কোপা আমেরিকার ফাইনালে চিলির কাছে হেরে যায়। মেসির কান্না, আমার চোখে পানি এসে গেছে। আর্জেন্টিনার জার্সিতে ফাইনাল ম্যাচে হার ছিল অগ্রহণযোগ্য।ক্লাবের খেলা দেখে আমি মেসির বড় ভক্ত হয়ে গেছি। কোপা আমেরিকার সাম্প্রতিক সূচনা নিয়ে মেসি একটি স্কেচ আঁকতে চেয়েছিলেন। সেই সঙ্গে ব্রাজিলের হাত থেকে লাতিন ফুটবলের মুকুট ছিনিয়ে নেওয়ার প্রতিটি মুহূর্ত মেসিকে প্রাপ্তির আনন্দে ভরিয়ে তুলেছে, তাই আমার মতো ভক্তরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন।

---

---

ধন্যবাদ সবাই' কে ভুলত্রুটি থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য বিনয়ের সাথে অনুরোধ করছি @ibr456 & @shariar07

আবারো, ধন্যবাদ

@mki111