আসসালামু আলাইকুম
আমি @jahidshikder
আমার প্রান প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?
আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালোই আছেন
এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে আমিও খুব ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।

আজকে দ্বিতীয় বারের মত আমি "আমার ডায়েরি "নিয়ে পোস্ট করছি।আশা করি আমার পোস্ট টি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।ভালো লাগলে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন।তাহলে শুরু করা যাক,

সকালবেলা

সকাল ৮ টা বাজে ঘুম থেকে উঠে গেলাম সকালে নাস্তা কিনতে। নাস্তা কিনে বাসায় আসলাম এবং নাস্তা সম্পন্ন করলাম।আজ আমার মাকে নিয়ে হাসপাতালে জাবো কারন আজ আমার মার করোনা ভ্যক্সিন দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার তারিখা।তাই বাহিরে গেলাম সিএনজি ঠিক করতে।সিএনজি ঠিক করে বাসা থেকে সিএনজিতে উঠলাম।

সিএনজি ঠিক করে রাজধানীর পরিচিত একটি হাসপাতাল,

" কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল"

এর উদ্দেশ্য রওনা দিলাম।

সিএনজি তে যেতে যেতে দেখলাম বাংলাদেশের রাজধানী শহরের চিরচেনা সেই ট্রাফিক জ্যাম।

যা আমাকে ধীরে ধীরে অস্থির কিরে তুলছিলো। কেননা দীর্ঘ সময় পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আজ খুলে দেওয়ার কারনে ছাত্র-ছাত্রীদের উপচে পড়া ভীড় রাজধানীর বুকে আরো বেশী জ্যম তৈরি করতে সক্ষম।

দুপুরবেলা

দুপুরের খাওয়া -দাওয়ার পর নিশ্চিন্ত ভাবে শুয়ে পড়ে একটি মুভি দেখলাম তাও আবার ফেসবুক এর পোস্ট থেকে।ফেসবুক ব্যবহার এর সময় ভিডিও দেখতে দেখতে ভারতের হিন্দি ডাবিং এর একটা মুভি সামনে আসে এবং পুরো মুভিটি আমি দীর্ঘ সময় ধরে প্রথম থেকে শেষ অবধি দেখি।

Picture Download link-Source

Video link- Source

বিকেলবেলা

বিকেলবেলা কিছু সময় একাকী সময় কাটানোর জন্য ঘর থেকে বের হওয়া।

ঘর থেকে বের হওয়ার কিছু সময় পর এই দালান টি চোখে পড়ে এবং মোবাইলের কেমেরা দিয়ে ধারন করে রাখি।

সন্ধ্যাবেলা

বিকেলে আর সন্ধ্যার মাঝে খুব বেশী সময় থাকে না।বিকেলে বের হলে কিছু খাওয়ার জন্য দোকানে যেতে সন্ধ্যা ই হয়ে যায়।

আজ সন্ধ্যায় তাই এই মামার কাছে থেকে ছোলা-বুট কিনে খায়।

মসলা আর ঝালের কম্বিনেশন এ মামার ছোলা-বুট খেতে দারুন লাগলো।

রাতেরবেলা

পড়ালেখার উপর জদি মন ভালোভাবে না বসে তখন আর বেশী সময় টেবিলে বসে থাকি না।তাই পড়ার টেবিল টি গুছিয়ে রাতের খাবার খেয়ে শান্তির ঘুম দিলাম