Steem Bangladesh Contest-Science
Greeting
বিজ্ঞান বিশ্বসভ্যতায় অনেক বিস্ময়কর উপহার দিয়েছে।
এর অন্যতম হল আধুনিক চিকিৎসাক্ষেত্র-হেনরি ডেভিড
বিজ্ঞানের সহায়তায় নানান বিষয় নিয়ে গড়ে উঠেছে বিজ্ঞান জগৎ।এর জগৎ ক্রমবিবর্তনের মাধ্যমে মানুষকে পৌঁছে দিয়েছে আধুনিক সভ্য ইতিহাসের মণিকোঠায়।মানুষ তার সভ্যতাকে অন্ধকার থেকে এনেছে আলোর পথে।বিজ্ঞান আজ আমাদের চলার পথের সঙ্গী।সভ্যতার ক্রমবিকাশে বিজ্ঞানের অবদান অনস্মীকার্য।এ অবদান চিকিৎসাক্ষেত্র পর্যন্ত বিদ্যমান।মানুষ দূরারোগ্য সব রোগ থেকে নতুন ভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখছে বিজ্ঞানের অবদানে।
আমরা চিকিৎসাব্যবস্থাকে পূর্বের এবং বর্তমানের সাথে তুলনা করলেই বুঝতে পারবো বিজ্ঞান কিভাবে আমাদের সর্বদা সাহায্য করছে।তো চলুন জেনে নেই পূর্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পর্কে-
আদিম চিকিৎসাক্ষেত্র
আদিম চিকিৎসার কথা বলতে গেলে আমাদের ফিরে যেতে হবে আজ থেকে কয়েক হাজার বছর আগে।াদিম মানুষ রোগ বালাইকে স্রষ্টার অভিশাপ হিসেবে দেখতো।তাঁরা মনে করতো সরীরে ভূতপ্রেতের আছর পরেছে।সে সময় মানুষ রোগমুক্তির জন্য কবিরাজের স্মরনাপন্ন হতো।গাছ-গাছালি, কিংবা তাবিজে বিশ্বাস করতো।বস্তুত সে সময়ে রোগ নির্ণয় করতে পারাই ছিলো দুষ্কর বেপার। ফলে রোগ নির্নয় না করতে পেরে বিজ্ঞাণ সম্মত চিকিৎসার অভাবে অকালে প্রাণ দিতে হতো অনেক মানুষকে।
সনাতন চিকিৎসাক্ষেত্র
আদিমকাল থেকে ক্রমান্ময়ে কিছুটা আলোর আভা মিলে সনাতন ক্ষেত্রে।সনাতন চিকিৎসা বলতে আমরা বুঝি -যে চিকিতসা ব্যবস্থা লিখিত /অলিখিতভাবে বংশ পরম্পরায় মানুষের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মানুষকে শারীরিক এবং মানষিকভাবে শনাক্ত করে প্রতিরোধ/নিরাময় করাকেই বুঝি।পরবর্তীতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ ব্যবস্থাকে গুরুত্বের সাথে লক্ষ করেছে এবং বর্তমানে এশিয়া আফ্রিকার অনেক দেশ ই এ পদ্ধতিকে সিকৃতি দিয়েছে।কিন্তু পরবর্তীতে আমরা সাফল্যের আরো বহুধাপ এগিয়ে।বিজ্ঞানের ছোঁয়ায় আমরা পেলাম আধুনিক চিকিৎসা ব্যস্থাকে।
আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থায় বিজ্ঞান
সপ্তম শতাব্দীতে বিভিন্ন বিজ্ঞাণীরা তাঁদের নিরলস প্রচেষ্টায় নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের ফলে এ ব্যবস্থার অগ্রগতি মিলে।সকলের প্রচেস্টায় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার সূচনা হয় এবং মুসলিমরা জ্ঞানচর্চায় পিছিয়ে পরলে এ পদ্দতিও পিছিয়ে পরে এবং শুরু হয় আধুনিক যুগের হোমিওপ্যাথিক এবং এলোপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা।মানুষ অনেক সফলতা পেতে থাকে ক্রমান্বয়ে।অতীতের গুটিবসন্ত এবং প্লেগ রোগ থেকে মুক্তি মেলে মানুষের।
চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞান
বিজ্ঞান সবচেয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে চিকিতসাক্ষেত্রে।দূরারোগ্য ব্যাধিতে মৃত্যুর হার হ্রাস পেয়েছে।পূর্বে চিকিৎসায় উন্নতি কম থাকায় মানুষের আয়ু ও কম ছিলো।কিন্তু চিকিৎসায় উন্নতির ফলে মানুষের গড় আয়ু এখন বেড়ে ৭১-৭৪ বছর হয়েছে।এসবকিছু বিজ্ঞানের অবদ্নের ফলেই সম্ভব।যেকানে ঊনবিংশ সতাব্দীতেও মানুষ কলেরা,টাইফয়েড,বসন্ত,নিউমোনিয়া থেকে রেহাই পায়নি সেখানে বিংশ শতাব্দীতে এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন।এবং অনেক জটিল রোগ থেকে মুক্তি মিলছে খুব সহজে।
স্ট্রেপটোমাইসিন,এক্সরে প্রভূতি আজ মৃত্যপথযাত্রীকে দান করছে নতুন জীবন।বৃক্ক,অস্থিমজ্জা,হৃদপিন্ড, ফুসফুস এসব প্রতিস্থাপন বিজ্ঞানের অভাবনীয় সাফল্য।বলতে গেলে বিংশ শতাব্দী বিজ্ঞানের সাফল্যের শতক।অনেক দূরারোগ্য ব্যাধিকে সনাক্ত করা এবং তার চিকিৎসা বিজ্ঞাণের পরিশ্রমের ফসল।বিজ্ঞানের অবদানে মানুষ আজ আধিপত্য বিস্তারে সক্ষম হয়েছে।চিকিৎসাবিজ্ঞান াম আমাদের মাঝে বাঁচার আশা জাগিয়েছে।
I would like to mention @avibauza & @maulidar for participate this contest.
Wow! Kerja bagus kawan 👍
It's my pleasure dear.
Selamat bersenang-senang @arjinarahman
very good, you have experience after reading
কয়েকদিন থেকেই বেশ ভালো লেখছেন ব্রো। এর পেছনের বিজ্ঞান কি 😄?
পড়াশুনা করে লিখি যাতে তুমি ভুল না ধরতে পারো
😑
অনেক তথ্যবহুল পোষ্ট ছিল।
Quality post from you. You can subscribe to our community and share health and science content with us. Thank you.
Steem Health Style
চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান অভাবনীয়। ভালো লিখেছেন।
Thanks a bunch vaia.Take 💜