My Favorite Movie Review!!.. Matir thikana (2011) 💟 by-@ahosan01,19-03-2021.
HELLO..
My Dear steemians,
How are you Everyone ?
Hope you all are fine and having a good day
I am @ahosan came from Bangladesh.
meherpur, gangni, jugirgopa village
- Today is the contest that has been given to you from my favorite stream Bangladesh community !! Movie Review !! I am going to participate in this contest. I hope you like my favorite movie review. My movie name is Matir thikana is a popular movie in Bengal.
- I will share with you in detail all my thoughts and feelings about the movie at the address of the soil, a very beautiful movie. This movie is a religious movie. Anyway, below I am discussing my movie review in full. I hope you will like the post very much. I would like to review a Bengali movie. Having a movie.
মাটির ঠিকানা( বাংলা- মাটির ঠিকানা) একটি বাংলাদেশী বাংলা ভাষায় ধর্মীয় চলচ্চিত্র, যা 2011 সালের 10 জুনে মুক্তি পায়। শাহ আলম কিরণ পরিচালিত। গোলাম মোর্শাদ প্রযোজিত এবং সহ প্রযোজনা করেছেন মৃণজয়জয় দেব নাথও বিতরণ করেছেন শোডাহানি কোথাটিথ্রো। ছবিতে শাকিব খান, পূর্ণিমা, আলমগীর, দিতি প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এবং ভিলেনের অভিনয় করেছেন শিবা শানু এবং তার অন্যান্য সঙ্গীরা। এই ছবিতে অভিনেতা এবং অভিনেত্রী গুলা আমার খুবই প্রিয় কারণ তারা দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন ছবিতে আমার খুবই ভালো লেগেছে আশা করি আপনাদেরও অনেক ভালো লাগবে।ছবিটি একটি ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে ছবি আপনারা সহজেই বুঝতে পারবেন।
🚶মানুষের অসৎ পথ থেকে সৎ পথে পরিণত হওয়া।👳
ছবির বিস্তারিত কাহিনী :🔛
- একটি বাড়িতে জামাল চৌধুরি নামে একজন ব্যবসায়িক এবং তার স্ত্রী ইয়াসমিন এবং কয়েকজন কাজের বুয়া আর জামাল চৌধুরী একমাত্র অত্যন্ত আদরের ছোট ভাই কল্লোল তাকে নিয়ে সংসারটি চলছিল। জামাল চৌধুরী ছিলেন একজন খুবই ন্যায় পরায়ন এবং ধর্মভীরু লোক তার স্ত্রী ইয়াসমিন সেও তার মত ধর্মভীরু মহিলা ছিলেন। এদিকে জামাল চৌধুরি ছোট ভাই কল্লোল চৌধুরী তিনি তাদের দুজনের চোখের মনি ছিলেন কারণ এ জামাল চৌধুরী এবং কল্লোল চৌধুরী দুজনার মা-বাবা খুবই ছোটকালে মারা গিয়েছে কল্লোল চৌধুরীকে তার ভাই এবং ভাবি দুজনে ছবি যত্নসহকারে তাকে আদর স্নেহের মাঝে মানুষ করে। তাই সে এক টু উৎশৃংখল কাজকর্ম করে বেড়ালেও তারা তাকে খুব একটা কড়া নজরে দেখতো না। জামাল চৌধুরি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কালাম পড়তেন এবং তার ভাইকে পড়ার আদেশ করতেন কিন্তু তার ভাই ছোট কল্লোল চৌধুরী তাঁর কথা এড়িয়ে চলতেন তারপরও হয় একটু শাসন করতে গেলে তার ভাবি একটু তাকে আগলে রাখতেন। তবে আমি আপনাদেরকে বলতে চাই যে এই ছবি মূল কাহিনী তাই হচ্ছে কল্লোল কে কুপথ থেকে সুপথে নিয়ে আসা এবং বোঝানো এ সম্পর্কে তাকে বর্তমান পৃথিবী এবং ভবিষ্যতে পরকাল সম্পর্কে সব কিছু বোঝানো হয়ে থাকে কিন্তু সে সেগুলো কোন সময় বুঝতে চেষ্টা করত না। আর এই কাহিনী নিয়ে ছবিটি সম্পূর্ণরূপে সাজানো হয়েছে। জামাল চৌধুরি ছোট ভাই কল্লোল চৌধুরী তার বন্ধুদের সাথে প্রতিনিয়ত ডিস্কোতে বিভিন্ন নেশাগ্রস্ত পানি পান করত এবং নাচ গান করত
- এগুলো করে অনেক রাত্রে মাতাল হয়ে বাড়িতে ফিরতে কিন্তু তার ভাই এবং ভাবী বাড়িতে অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে তার অপেক্ষায় সে না আসা পর্যন্ত তাঁরা উন্মাদনা। অন্যদিকে কল্লোল তার বন্ধুদের সাথে বেপরোয়া অর্থ খরচ করতেন প্রেম ভালোবাসা করতে কিন্তু তিনি জানতেন না যে এগুলো একটি মারাত্মক খারাপ অভ্যাস যদিও তার বড় ভাই জামাল চৌধুরী তাকে অনেকটা পরকালের কথা মনে করে দিতেন বুঝাতে চাইতেন সেগুলো তিনি এড়িয়ে চলত। জামাল চৌধুরি ছোটভাই কল্লোল চৌধুরী তার বন্ধুদের সাথে যখন ডিসকোতে আড্ডা দিত তাদের সাথে তার একজন বন্ধু তাকে কুপরামর্শ দিতেন কারণ তিনি তার অর্থ সম্পত্তি উপরে কিছুটা লোভী ছিল এবং সিনেমাতে তিনি ভিলেনের অভিনয় করছেন। এদিকে প্রতিদিনের ন্যায় জামাল চৌধুরি তার ব্যবসা-বাণিজ্যে জন্য অফিসে যে তো অফিসে বের হওয়ার সময় জামাল চৌধুরীর স্ত্রী ইয়াসমিন তাকে গাড়িতে ওঠা পর্যন্ত বিদায় জানাতে জামাল চৌধুরী তার কর্পোরেশনের ব্যবসা জন্য অফিসে নিয়মিত সভা করত।
- একদিন তার ভাই তাকে বোঝায় যে তুই এমনটা করিস না কারণ পরো জনমে সৃষ্টিকর্তা বিশাল শাস্তির ব্যবস্থা করে রেখেছে উত্তরে কল্লল বল্লো ভাই সৃষ্টি কর্তা শাস্তি দিবে না তার ভাই বলে কেন সে বলে আমি এত খারাপ কাজ করি তার পরেও তুমি আমাকে কোন শাস্তি দাও না অল্প কিছু কথা ছেড়ে দাও তাই সৃষ্টিকর্তা এত যত্ন সহকারে আমাদেরকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে সে আমাদেরকে অনেক ভালোবাসে আমাদের কেউ তিনি শাস্তি দেবেন না
- এভাবে অফিস চলাকালীন তার কক্সবাজারএর ম্যানেজার একদিন ফোন দিয়ে বলে যে সেখানকার গেস্ট হাউজ এবং হোটেলে কাস্টমার গুলো আর আসতে চায় না কারণ সেখানে চাঁদাবাজের সমস্যা ছিল তারা চাঁদা চাইতে যার কারণে সেখানকার ব্যবসায় লোকসান আসছিল। এমন অবস্থায় তার ভয়ে কল্লোল সেখানে যায় এবং কিছুক্ষণ সেখানকার পরিস্থিতি ভালো করার জন্য সেখানকার গুন্ডাপান্ডা দের সাথে একশন নেনএবং সেখানকার অবস্থা ভাল পজিশনে ফিরে আনে এবং তার পর ভাই তাকে ফোন করে কারন তার ভাই চাচ্ছিল না যে সে সেখানে যান এবং সেখানে যে কোন ঝামেলায় পড়ুক। তার হয় তাকে দ্রুত ঢাকায় ফিরে যেতে বলেন সে বলে যে আমি এখনই আসছি তাই বলে যখন বাড়িতে ফিরছিল তখনই নায়িকা বৃষ্টি এবং তার সঙ্গীরা রাস্তার পাশ দিয়ে একটি বড় পাহাড়ের দিকে উঠেছিল একটি গান নাচ করার উদ্দেশ্যে তখন কল্লোল চৌধুরী তাকে দেখে এবং তার নাচ-গান করে খুবই ভালো লাগে তাই সে বাড়িতে ফেরার পর তার বন্ধুদের সাথে না মিশে সে একা মনোমালিন্য অবস্থায় বসে থাকে এবং তার বন্ধু এসে তাকে বলে কি অবস্থা কিভাবে অবস্থায় সবাইকে একা বসে আছে তার অনুভুতির কথা বলে এককথায় অনেকটাই তার প্রেমে পড়ে যায় নায়িকার নাম বৃষ্টি।
- গ্রামের চাচাতো বোন পরীক্ষায় এ প্লাস পেয়ে ভাল রেজাল্ট করে পাশ করে তখন সে বাড়িতে তার বাবা-মায়ের সাথে কথাবার্তা বলে। যে আমি এমন রেজাল্ট করে পাশ করেছি তার বাবা মা অনেক খুশি হয় এবং তার বাবা তাকে বলে যে খুব ভালো করেছে সে বলে যে বাবা আমি এই কলেজে আর পড়তে চায় না আমি ভালো একটি কলেজে পড়তে চাই বাউল বাবা তাকে বলে যে ঠিক আছে পরিবেশ সমস্যা নাই আমি আমি জামালকে বলে বলে দেখেছি সে বলেছে কোথাও এটা নিয়ে তোমাকে চিন্তা করতে হবে না চাচা তাকে আমার এখান থেকে কলেজের ভর্তি করে দেবো তাকে রেখে যেও সে সেখানে তাকে রেখে আসে।
- অন্যদিকে নায়িকা বৃষ্টির সঙ্গে তার ভাল সম্পর্ক হতে থাকে। এভাবে চলতে থাকে কল্লোল। তারপর হঠাৎ একদিন তার ভাই তাকে শাসন করাতে সে কষ্ট পেয়ে একটু অন্যরকম অনুভূতি লাভ করে এতে মন খারাপের দিকে চলে যায় সে হোটেলের কিছু খারাপ লোকজনের সাথে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে ফেরার পর তার ভাবির সাথে কিছু কথা বলে কেন তুমি আমাদেরকে আমাকে ছোটকালে এভাবে শাসন করতে পারলে না তাহলে আজ আমি এবং হতাম না তার ভাবী বলে তোমার ভাই থেকে শাসন করেছে কিন্তু আমি তোমার জেলায় দিয়েছি যার কারণে আজ এমন করলো তাই তো তোমার কথা ভেবে আমি বাড়িতে ফিরে এলাম তার ভাবী বলল তাহলে হাত মুখ ধুয়ে আসো খাবে আমাকে নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না। তারপর কল্লোল তার রুমে চলে যায় এবং মাতাল অবস্থায় সে শুয়ে পড়ে কিন্তু তার শুয়ে পড়ার আগে তার ভয়ে তাকে একটি বই পড়তে দেয় বইটি হচ্ছে মরণের আগে ও পরে সেদিনের পরে কিছুক্ষণ দেখে ছুড়ে ফেলে দেয় তারপর সে বিছানায় যখন ঘুমিয়ে যায় তখন স্বপ্ন দেখতে থাকে এ স্বপ্নটা দেখার সময় এসে দেখে সে মরে গেছে এবং তার আজরাইল জান কবজ করে নিয়ে গেছে এবং মৃত লাশ তার আত্মা উঠে বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজন যেখানে সে ঘুরে বেড়িয়েছে চলাফেরা করেছি যে সমস্ত লোকজনের সাথে তাদের কাছে গিয়েছে তার প্রেমিকা বৃষ্টির কাছে তার প্রেমিকা তখন খুবই কান্না করছে দেখছে তার বন্ধুরা তাকে কেউ মনে করছে আবার কেউ করছেনা এমন অবস্থা তার ভাই খুবই দুশ্চিন্তা করছে কিন্তু সে সবাইকে দেখছে কেউ তার কথা শুনছে না সে বুঝতে পারছে যে আমার কথা কেউ শুনতে পাচ্ছে না কেন হঠাৎ একসময় সে তার খাটের উপরে সেখানে গিয়ে বসে বসে তার মৃত্যু ঘটে তাকে বলে শুধু তোর কারনে শুধু তোর কারণে আনন্দ ফুর্তির কারণে আজ আমাদের পৃথিবী থেকে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে শুধু তোর জন্য এই কথা বলে। তারপর তার মত লাশটি জানাজার জন্য উপরের দিকে নিয়ে যাওয়া হয় এদিকে তার ভাবী এবং তার বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজন কান্নার আহাজারি শুরু হয়ে যায় তার ভাই খুবই ভেঙে পড়ে এবং তাকে যখন কবরে দাফন করা হয় মোনাজাত শেষ করা হয় তখন তার আত্মা উঠে তার ভাইয়ের ডাকে যে ভাইয়া আমাকে একটা এখানে কেন লি লিখে যাচ্ছ আমি এখানে থাকতে পারলো না আমাকে নিয়ে যাও একথাটা ভাই এবং লোকজন কেউ শুনতে পায়না কারণ তারা বলছে তখন তারা চলে আসতে যায় কিন্তু আসতে পারে না আগুনের মায়াজালে বন্দি আবার সেই ফিরে তার কবরের ভিতর বসে থাকে তখন কল্লোলের ঘুম ভেঙে যায় তখন সে বাঁচাও বাঁচাও আমাকে। আমাকে বাঁচাও বলে চিৎকার করে তখন তার ভাই ভাবী এসে তাকে বলে কি হয়েছে কি হয়েছে আমি তোর বড় ভাই তখন সে বলে ভাই আমি আর আপনাদের অবাধ্য হবো না তখন তার ভাই হাতের ঘড়ি দেখে আর বলে যে আর কিছুক্ষণ পর ফজরের আযান দেবে নামাজ পড়তে হবে আমার সাথে তুই তৈরী হয়ে নে ভাই তখন তারা দুই ভাই মিলে নামাজ
- আদায় করে নামাজ আদায় করে সে সব রকম কথা মেনে চলতে শুরু করে এবং তার গ্রাম থেকে আসা চাচাতো বোনের এবং চাচাকে তার গ্রামে ফিরে যাওয়ার জন্য গাড়ির কাছে রেখে আসে করলাম এবং বাড়িতে ফিরে আসে তাদের রেখে নিজ বাড়িতে এদিকে কল্লোলের প্রেমিকা তার ভাইএর কাছে বলে আমি উনাদের বাড়িতে যাব আমি কালকে ফিরিয়ে দিয়েছি সে আমাকে ভুল বুঝে না আসতে পারে তার ভাই তাকে বলে আমি যাচ্ছি সে বলছে না ভাইয়া আমিও তোমার সাথে যাব দুজনে তাদের বাড়িতে যাবে ওদিকে করল তার চাচাতো বোন এবং চাচাকে গাড়িতে উঠিয়ে দিয়ে আসে এবং তার ভাই এই বলে যে কাল থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য বুঝে নিস।
- ভাই ভাবির সাথে কথা বলতে বলতেই তখনই বৃষ্টি এবং বৃষ্টির ভাই তাদের বাড়িতে পৌঁছায় এবং তাদের বিয়ের কথাবার্তা বলার জন্য মিষ্টি নিয়এ আসেন
- এবং তারা সকলেই বিয়েতে মত প্রকাশ করেন এবং সবাই আনন্দ উপভোগ করেন তারপর কল্লোলের ভাই এবং ভাবি বৃষ্টির ভাই চলে যায় তখন কল্লোল এবং বৃষ্টি
- একে অপরের বুকে জড়িয়ে দুজন এক হয়। তারপর ছবিটির সমাপ্তি ঘটে।
- উপরে আমার মুভি মাটির ঠিকানা মুভি রিভিউ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। আশাকরি আপনাদের কাছে দুর্দান্ত লেগেছে। মানুষের মৃত্যুর পর যদি কি হবে সেগুলো জানতে পারত তাহলে এই কল্লোলের মতন সবাই সংশোধন হয়ে যেতএবং অসত পত ছেড়ে সৎ পথে গমন করতে বলে আমি মনে করি।
- ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
★★★STEEMBANGLADESH★★★
Thanks so much for watching and reading my post
Still me,
My tongue is like the pen of a ready writer.
https://twitter.com/mdahosan9/status/1372902375606784002?s=19
অসাধারন হইছে আজকের ডায়রি।
Thanks brother