বাঁশ দিয়ে তৈরি কবুতর এর খাঁচা
আচ্ছালামু আলাইকুম, আমি @toufiq777
আশা করি সবাই ভালো আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।
গ্রাম অঞ্চলে বাঁশের ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে হয়ে থাকে৷ বিশেষ করে আমাদের নানী বাড়ির ঐদিকে বাঁশের ব্যবহার প্রচুর৷ ঐদিকে প্রত্যেকটি বাড়িতে বাঁশ ঝাড় লক্ষ করা যায়। আমার নানি বাড়ির ঐদিকে বাঁশ এর দাম অনেক কম৷ আমাদের এখানে একেকটি মাকলা বাঁশের দাম ৩-৪০০ টাকা৷ আর আমার নানি বাড়ির ঐদিকে ১০০ টাকা। বাঁশ দিয়ে নানান ধরনের জিনিস তৈরি করা হয়৷ বাঁশ দিয়ে সবাই জিনিস পত্র তৈরি করতে পারেন না৷ বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র বানানোর জন্য আলাদা কারীগর রয়েছে। বাঁশ আমাদের দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।
আমাদের জন্মের শুরু থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বাঁশের ব্যবহার হয়ে থাকে৷ একেকটি বাঁশ ঝাড়ে ১-২০০ বাঁশ থাকে৷ বাঁশ কাটলে গোড়া দিয়ে নতুন বাঁশ জন্মায়৷ একটি বাঁশ বড় হতে ১ থেকে দেড় বছর সময় লাগে হয়তো। বাঁশ একবার লাগালে আর লাগাতে হয় না৷ বাঁশ লাগানোর জন্য বড় জমি প্রয়োজন৷ বাঁশ খুব দ্রুত বংশবিস্তার করে। এবং অনেক স্থান দখল করে নেয় অল্প সময়ে।
মানুষ আগে সখে বা খাওয়ার জন্য কবুতর পালতো। গ্রামে গেলে প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই দেশি কবুতর দেখা যাইতো৷ আগে গ্রামে গেলে প্রায় বাড়িতেই এধরনের কবুতরের বাঁশের খাঁচা দেখা যাইতো। এগুলো বাড়ির টিনের নিচে ঝুলিয়ে রাখা হইতো৷ একেকটি বাঁশের তৈরি খাঁচায় ৩-৪ টি খোপ থাকতো। খোপের মুখে বাঁশ দিয়েই দরজা বানায় দেওয়া হত৷ সন্ধ্যায় কবুতর খোপে ঢুকলে সেই দরজা বন্ধ করে দেওয়া হইতো। দেশি কবুতর পালনের জন্য এই খাঁচা গুলোর ব্যবহার আগে বেশি ছিলো৷ এখন কাঠ দিয়ে তৈরি খাঁচা ব্যবহার করেন অনেকে৷ তবে এখনও মাঝে এই খাঁচা গুলো দেখতে পাওয়া যায়।
আমার মামা কবুতর পালেন৷ তিনি বাড়িতে বাঁশের তৈরি একটি খাঁচা কিনে আনছেন৷ তিনি দেশি কবুতর পালেন৷ আর তার কবুতরের সংখ্যা কম৷ তাই তিনি এই বাঁশের তৈরি খাঁচা ক্রয় করেছেন৷ এগুলোর দাম কম৷ একেকটি খাঁচা হয়তো ১-২০০ টাকা হবে৷ গ্রামের হাট গুলোতে এই খাঁচা গুলো কিনতে পাওয়া যায়৷ হাটে গেলে এই খাঁচা সংগ্রহ করা যায়।
Vote for @bangla.witness
ধন্যবাদ
@toufiq777
ভাতিজ কবুতরের খাঁচা বানাও। হারা তোমাক এক জোড়া কিনি দিম এলা। তোরা ফির তলে তলে কবুতর পালোছেন নাকি?
না
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Thank you
Thank you
গ্রাম হোক বা শহর কবুতর রাখার জন্য এসব বাঁশের তৈরি খাঁচাগুলো ব্যবহার করা হয়। যেগুলোতে কবুতর খুব সহজভাবেই থাকতে পারে। আমার কবুতর পালন করার ইচ্ছা আছে সেটা অবশ্য শখের বসেই। দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
ধন্যবাদ
বাঁশ আমাদের বিভিন্ন রকমের কাজে লাগে। বাঁশের তৈরি খাঁচা গুলো সাধারণত কবুতরের জন্য। কবুতরের মাংস অনেক সুস্বাদু ও মজাদার। বাঁশের তৈরি কবুতরের খোঁপ বা খাঁচা গুলো সাধারণত মাটির বাড়িতে ঝুলিয়ে রাখা হয়। কবুতরের খাঁচা নিয়ে বেশ সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ
হ্যা, ঐরকমই প্রায় দাম।
বাঁশ আমাদের দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার হয়। বাঁশের তৈরি অনেক আসবাবপত্র আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় মাধ্যম। বাঁশ শিল্পের কবুতরের ঘর গ্রাম গঞ্জের সৌন্দর্য। গ্রামের প্রত্যেকটি বাড়িতে কবুতর পালন করতে দেখা যায়। এবং কি শহরেও এখন ছাদের উপরে কবুতর পালা হয়। কবুতর হল সুখের পায়রা। আগের দিনে কবুতর দিয়ে চিঠি আদান প্রদান করা হতো। সুন্দর লিখেছেন ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
আমাদের গ্রাম অঞ্চলে কমবেশি প্রতিটি বাড়িতেই বাঁশের তৈরি কবুতরের খোপ দেখা যায়। গ্রাম অঞ্চলের কবুতর লালন পালন করাকালীন কোনরকম টাকা-পয়সা খরচ করতে হয় না কারন আশপাশে অনেক দানাদার ফসল রয়েছে। তাই আমিও কবুতর লাগিয়েছিলাম কিন্তু আমার বাড়িতে টিকে নেই। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ
বাঁশ দিয়ে তৈরি কবুতরের খাচা আমাদের বাড়িতেও আছে। আমার বাবা বাড়িতেই এই কবুতরের খাঁচা বানিয়েছেন। বাঁশ দিয়ে এই খাঁচা তৈরি করা হলেও খাঁচা গুলো দেখতে খুব সুন্দর হয়। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
https://twitter.com/MDToufiqurRah/status/1683378492933799936?t=si_wtU5IwQITRDQYaC9EAw&s=19