আমাদের বাড়ির কাছে সৈয়দপুর মহিলা কলেজ অবস্থিত
আচ্ছালামু আলাইকুম, আমি @toufiq777
আশা করি সবাই ভালো আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।
এক সময় মেয়েদের পড়াশোনা করতে দেওয়া হত না৷ মানুষ ভাবতো মেয়েরা পরিবারের কাজ করবেন৷ তাদের পড়াশোনা করায় কি হবে৷ তবে এখন মেয়েরাও ছেলেদের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতেছেন৷ আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী একজন মহিলা। এছাড়া বিভিন্ন উচ্চ পদস্থ স্থানেও মহিলারা এখন এগিয়ে আছেন৷ এর পিছনে প্রধান কারণ হচ্ছে মেয়েদের শিক্ষার প্রসার। মেয়েদের পড়াশোনা করানোর জন্য এক সময় সরকার উপবৃত্তি দিতেন৷ ক্লাস ১ম থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত প্রত্যেকটি মেয়ে বাচ্চাকে টাকা দিতেন৷ এর পরে যারা ভালো ছাত্রী তাদের ক্লাস ৬ষ্ট শ্রেণী থেকে টাকা দিতেন৷ এর কারণে অনেক পরিবার তাদের মেয়েদের পড়াশোনা করানোর জন্য আগ্রহী হয়ে উঠতেন৷ আগে পড়াশোনার তেমন প্রচলন ছিলো না৷ তাই এরকম ব্যবস্থা সরকার নিয়েছিলেন৷ এখনও উপবৃত্তি দেওয়া হয়৷ তবে আগের মত ব্যপক হারে নয়৷
মেয়েরা পড়াশোনা করে এখন ছেলেদের থেকে এগিয়ে যাচ্ছে৷ আগে মেয়েদের তেমন পরিবারে দাম দেওয়া হত না৷ কারণ পরিবারের লোকেরা ভাবতো মেয়েদের দিয়ে কিছু হবে না৷ ছেলেরাই সব। তবে এখন ঐ ধারণা মুছে গেছে। প্রত্যেকটি বাবা-মা তাদের মেয়েদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করতেছেন৷ আমাদের সৈয়দপুর শহরে বেশ কয়েকটি মহিলা স্কুল ও কলেজ রয়েছে৷ সেখানে শুধু মেয়ারা পড়াশোনা করেন৷ ঐ স্কুল গুলোয় গেলে বোঝা যায় মেয়েরাও এখন পিছিয়ে নেই৷ সৈয়দপুরে তুলশীরাম স্কুলে প্রায় ১০০০-১৫০০ ছাত্রী পড়াশোনা করেন৷ এছাড়া আমাদের বাড়ির পাশে মহিলা কলেজ রয়েছে৷ সেখানে ২-৩০০ ছাত্রী পড়াশোনা করেন৷ এই কলেজটি ১৯৮১ সালে নির্মিত হয়েছে।
প্রত্যেকটি বাবা-মা চায় তাদের মেয়েদের সিকিউরিটি বজায় রাখতে। ছেলে-মেয়ে একসাথে পড়াশোনা করলে অনেক সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বাবা-মায়েদের৷ সেক্ষেত্রে মহিলা স্কুল বা কলেজে মেয়েদের পড়াশোনা করালে এরকম কিছুর সম্মুখীন হতে হয় না৷ হলেও ৫% হয়। সব বাবা-মায়েরাই তাই তাদের মেয়েদের মহিলা স্কুল ও কলেজে ভর্তি করেন। মহিলা কলেজটির সিমানা অনেক বড়৷ বাহির থেকে বোঝার উপায় নাই৷ তবে গেটের বাহির থেকে কয়েকবার দেখেছিলাম ভেতরে অনেক জায়গা রয়েছে। কখনও ভেতরে ঢোকা হয় নি৷ মেয়েদের কলেজ তো তাই ঢুকি না৷ আর পরিচিত কেউ সেখানে পড়েও না যে প্রয়োজনে ঢুকবো 🙂। সোহান ভাই মাঝে মাঝেই মেয়েদের স্কুলে যায়৷ তার অনেক বান্ধবী।
Vote for @bangla.witness
ধন্যবাদ
@toufiq777
সৈয়দপুর কেন্দ্রীক মহিলা কলেজ নিয়ে অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন। সৈয়দপুরে অনেক কয়বার গিয়েছি তবে মহিলা কলেজ দেখা হয়নি। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Thank you
Thank you
সৈয়দপুর মহিলা কলেজ নিয়ে খুবই চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন ভাই। তবে শেষে গিয়ে সোহান ভাইয়ের মান সম্মানটা না খেয়ে দিলেও পারতেন🤣🤣🤣
এটা তো সত্য কথা
বাহ্ আপনি এবার চমৎকার পোস্ট করছেন তো, আপনার বাসার কাছেই মহিলা কলেজ থাকা দরকার এবং আছে। মহিলা কলেজ একদম সঠিক স্থানে আছে 😁সোহানুর ভাই কি একা যায়? নাকি শামীম ও যায় 😱আপনি তাদেরকে সহায়তা করে মহান ব্যাক্তির পরিচয় দিলেন 😊😁অনেক ধন্যবাদ ভাই
শামীম ভাই তো মহিলা হোস্টেলে যায়৷
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাই বর্তমানে মেয়েরা ছেলেদের থেকে পড়াশোনা করে অনেক এগিয়ে।আপনার বাড়ির পাশে মহিলা কলেজ জানতাম না। দারুন লিখেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ
https://twitter.com/Toufiqrahul/status/1680066763155968000?t=ZskU5vXAYEgC0nRDWgzdEA&s=19
উপরের কথাটি একদম ঠিক বলেছেন ভাই। এখন সব পরিবারই চায় তার মেয়েরা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হোক। প্রত্যেক উপজেলায় এরকম বেশ কয়েকটি মহিলা কলেজ রয়েছে। অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন।শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ
আগেকার সময়ে একটা প্রথা বা ভূল ধারনা ছিল যে মেয়েরা পড়াশোনা করে কি করবে। মেয়েরা পড়াশোনা না করে ঘরসংসার করবে এটা মুল লক্ষ ছিল তবে বর্তমান সময়ে পড়াশোনায় মেয়েরা এগিয়ে আছে। মহিলা কলেজে আসলে অনেক নিয়ম-কানুন মেনে পড়াশোনা করতে। সৈয়দপুর মহিলা কলেজ নিয়ে অনেক সুন্দর পোস্ট শেয়ার করেছেন।
ধন্যবাদ
মহিলা কলেজের নতুন গেট দেখে কেউ মনে করবে না যে এটি ১৯৮১ সালে নির্মিত হয়েছে। বর্তমান যে যুগ মহিলা কলেজে পড়াশোনা করেও সিকিউরিটি বজায় থাকে না। তবে শামীম ভাই ও মাঝে মাঝে প্রেমিকা খুজতে এই মহিলা কলেজের গেটে যায়।😁😁
😊