সৈয়দপুর শহরের জনপ্রিয় একটি খাবার - নান রুটি
আচ্ছালামু আলাইকুম, আমি @toufiq777
আশা করি সবাই ভালো আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।
আমাদের বাংলাদেশের মানুষ খাদ্যরশিক৷ এরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে অভস্ত্য। এখন তো নিত্যনতুন খাবার তৈরি হচ্ছে৷ যা ১০ বছর আগেও পাওয়া যেত না৷ মানুষ যত বাড়ছে খাবারের চাহিদাও তত বাড়ছে৷ মানুষ এখন নতুন নতুন খাবার খেতে পছন্দ করেন৷ আমাদের সৈয়দপুর শহরে ৭-৮ টা রেস্টুরেন্ট। সমসময় সেখানে ভির লেগে থাকে৷ এছাড়া বড় বড় খাবারের হোটেল রয়েছে ৮-১০ টা৷ এর মধ্যে তাজির হোটেল অন্যতম৷
এখন প্রায় বেশিরভাগ হোটেলে সকালে খিচুড়ি ও ভাত পাওয়া যায়৷ দুপুরে বিরিয়ানি ও ভাত পাওয়া যায়৷ আর রাতের বেলা রুটি জাতীয় খাবার তৈরি হয়৷ যেমন সাদা রুটি, পরাটা, নানরুটি ইত্যাদি। রাতে শহরের মানুষ একটু ভাত কমই খায়। আমি লক্ষ্য করতেছি সন্ধ্যার পর থেকে নানরুটির চাহিদা বেড়ে যায়৷
নান রুটি রুটির মতই দেখতে তবে এর সাইজ একটু বড় হয়৷ একটি খেলে আর খাওয়া যায় না৷ ঢাকার তৈরি তান্দুর রুটি থেকেই হয়তো নানরুটির প্রচলন হয়েছে৷ নানরুটি তৈরির ধরণ একটু অন্য রকম৷ স্বাভাবিক রুটি তৈরির মত করে আটা দিয়ে মন্ড তৈরি করা হয়৷ এরপর সেটা গোল গোল করে কয়েক ভাগ করা হয়৷ এরপর সেটা বেলনায় করে বেলে গোলাকার করে নেওয়া হয়৷ তারপর একটি কাপড়ের মধ্যে গোলাকার রুটিটি রেখে একটি বড় কড়াইয়ে বসিয়ে দেওয়া হয়৷ কড়াই আগুনের দিকে উল্টা করে রাখা হয়৷ আগুনের তাপে ৩-৪ মিনিট লাগে একেকটি নান রুটি তৈরি করতে৷ নান রুটি তৈরির কারীগর আলাদা থাকে৷ সবাই এই নানরুটি তৈরি করতে পারেন না৷ নানরুটি খেতে কিছুটা মিষ্টি স্বাদের লাগে৷ মাংস দিয়ে নান রুটি খেতে সবথেকে ভালো লাগে৷
Vote for @bangla.witness
ধন্যবাদ
@toufiq777
সাদা রুটির ভিতরে নান রুটি হলো অন্যতম। নান রুটি খেতে বেশ ভালো লাগে আমাকে। নান রুটি বানানোর প্রক্রিয়াটি বেশ ভালো লাগবে দেখতে। নান রুটি মাংস দিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি।আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ
https://twitter.com/MDToufiqurRah/status/1692754911568760854?t=iCxLsk5V6N8OSTyHM8_24Q&s=19
নানরুটি বর্তমান সব জায়গায় জনপ্রিয় অর্জন করছে।আপনি ঠিক বলছেন ১০ বছর আগে এই ধরনের খাবার ছিল না। কয়েক বছর আগে এই ধরনের খাবার গুলো আসছে।নানরুটি আমাকেও খেতে ভালো লাগে। তবে সাদা রুটি আমার কাছে বেস্ট।আপনি নানরুটি কিভাবে তৈরি করে তার সুন্দর আলোচনা করছেন।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ
এর আগে আমি নান রুটির কথা কখনোই শুনিনি ভাই। আপনার পোস্টের মাধ্যমেই আজকে এই রুটি সম্পর্কে জানতে পারলাম। নান রুটি বানানোর কৌশলটি ও আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই। নতুন কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
তাজির আমার অনেক পছন্দের একটি হোটেল। সৈয়দপুরে থাকা অবস্থায় এই হোটেলে খুব যাতায়াত ছিল। তাজির হোটেলেট পরিবেশটা অনেক সুন্দর এবং সেখানে অনেক টাটকা খাবার পাওয়া যায়। যার কারণে খুব তাড়াতাড়ি এই হোটেলের নাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। এছাড়াও নান রুটি আমার খুবই প্রিয়। আপনি অনেক সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের উপহার দিয়েছেন ভাইয়া। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ
আমাদের দেশের মানুষ এখন খাদ্যরশিক । এরা ভাতের তুলনায় অন্য খাবার বেশি খায়। বিকালের নাস্তায়, রুটি, নান রুটি, পরাটা, পুরি ইত্যাদি খেয়ে থাকে। সৈয়দপুরের মধ্যে বিখ্যাত হোটেল তাজির হোটেল। আপনি তাজির হোটেলের নান রুটি নিয়ে দারুণ উপস্থাপন করেছেন ভাই। এই ছবি কভার করার সময় আমিও আপনার সাথে ছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
নান রুটি আমার অনেক পছন্দের। গ্রিলের সাথে নান রুটি খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। পার্বতীপুর শাহ্ হোটেলের নান রুটিও অনেক মজা। আপনি নান রুটি তৈরির প্রক্রিয়াটি সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
নান রুটি সবারই একটি প্রিয় খাবার।তবে রুটি আর নান রুটির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে রেসিপিতে আর আকারে।আমারও অনেক পছন্দ নান রুটি।আপনাকে ধন্যবাদ সৈয়দপুর শহরের একটি জনপ্রিয় খাবার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য।
ধন্যবাদ
চিকেন চাপ কিংবা গ্রিল চিকেন নান রুটি দিয়ে খেতে অত্যন্ত ভালো লাগে। দিনাজপুর শহরের রোলেক বিরিয়ানি হাউজের প্রতিদিন বিকেলে গ্রিল চিকেন এবং নান রুটি পাওয়া যায় যা অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু। ধন্যবাদ আপনাকে এটি নিয়ে পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ
নানরুটি আমার পছন্দের একটি খাবার। তবে নানরুটি গরুর মাংস দিয়ে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আমি আবার ২ টা বেশি খেতে পারি না। 🙂 আমাদের আমবাড়ী বাজারে নানরুটি পাওয়া যায়।মাঝে মাঝে আমবাড়ী গেলে খেয়ে থাকি। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন
ধন্যবাদ