প্রাচীন কাল থেকে সার্কাসে হাতি দিয়ে খেলা দেখানো হচ্ছে
আচ্ছালামু আলাইকুম, আমি @toufiq777
আশা করি সবাই ভালো আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি।
হাতি আমরা কমবেশি সবাই দেখেছি৷ হাতি দেখে নাই এমন মানুষ নেই বললেই চলে৷ প্রায় আমাদের শহরে হাতি নিয়ে আসেন তাদের মালিকেরা৷ হাতি দিয়ে রাস্তায় টাকা উঠাতে দেখা যায়৷ এই হাতি মূলত সার্কাসে খেলা দেখানোর হাতি৷ আমাদের দেশে অনেক গ্রাম রয়েছে। এই গ্রাম গুলোতে বিভিন্ন ধরনের গ্রাম্য মেলা বসে। সেই মেলায় প্রায় সার্কাস এর আয়োজন দেখা যায়৷ সার্কাসে হাতি থাকবে না। আমাদের লালমনিরহাট জেলায় আগে প্রতিবছর মেলা হইতো৷ সেই মেলায় সার্কাসে হাতি, ঘোড়া, বাঘ, সিংহ ও ভাল্লুক আনা হত৷ এখন আর সেই রকম মেলা হয় না৷ আগের কার মেলার সাথে এখন কার যুগের মেলার অনেক তফাৎ লক্ষ্য করা যায়৷
মেলা যেতে ভালো লাগে৷ বিশেষ করে গ্রাম্য মেলায়৷ শহরের মেলায় তেমন দোকান পাঠ বা গ্রামীণ সংস্কৃতি চোখেই দেখা যায় না৷ কিন্তু গ্রামে গেলে মেলার কার্যক্রম দেখলে মন ভরে যায়৷ আমাদের উত্তরান্চলে ভালোই মেলার আয়োজন হয়ে থাকে৷ বেশির ভাগ মেলা গ্রামে ১৫-৩০ দিন ব্যাপী হয়ে থাকে৷ মেলার মূল কেন্দ্রববিন্দু হয় সার্কাস ও যাত্রাপালা৷ নারী ও পুরুষের ভিড় সেখানে দেখা যায়৷
হাতি দিয়ে সার্কাস খেলা দেখানো হইতো৷ তবে এখন হাতি দিয়ে সার্কাস খেলা দেখানো মানা আছে৷ হাতি দিন দিন কমে যাওয়ার কারণে সরকার থেকে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে৷ হাতি প্রচুর খাবার খায়৷ আর একজন নিম্নবিত্ত লোকের পক্ষে হাতি পালা মুখের কথা নয়৷ বেশির ভাগ হাতি মালিকরা হাতি নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় টাকা তুলে বেড়ায়৷ তারপর সে টাকা দিয়ে হাতিকে খাওয়ায়৷ হাতিরা বনেই সুন্দর৷ মহান সৃষ্টিকর্তা তাদের প্রকৃতি থেকে খাবার দিয়ে দিছেন৷ এই প্রকৃতির মাঝে এত খাবার সৃষ্টিকর্তা রেখেছেন৷ কোটি কোটি হাতি পৃথিবীতে থাকলে তা শেষ করতে পারবে না৷ আমার মতে হাতি দিয়ে সার্কাস খেলা না দেখায়, ওদের বনে ছেড়ে দেওয়াই ভালো।
Vote for @bangla.witness
ধন্যবাদ
@toufiq777
হাতি দিয়ে সার্কাস খেলা দেখানো হয় অনেক আগে থেকেই, তবে এখন খুব একটা দেখা যায় না। এখন হাটে বাজারে চাঁদা তুলার জন্য এই হাতি ব্যবহার করা হয়। আপনি অনেক সুন্দর লিখছেন ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Thank you
Thank you
ছোট বেলায় আমিও সার্কাসে গিয়ে হাতি খেলা দেখতাম, বেশ মজা পাইতাম, মেলায় বিভিন্ন ধরনের জিনিস পত্র দেখে খুবই ভালো লাগতো, এখন আর মেলায় গিয়ে তেমন মজা পাইনা, শৈশবে বেশি মজা ছিলো, আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের উপহার দিলেন ভাইয়া, শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ
আসলে ভাইয়া মেলার মধ্যে হাতির সার্কাস খেলা দেখতে অনেক মজাই লাগে। আর শৈশব কালের মত তো হয় না কারণ শৈশব কালে এরকম সার্কাস দেখে অনেক আনন্দ পাওয়া যায় কিন্তু এখন তো আর ওই রকম চিল্লা পাল্লা করে আনন্দ ফুর্তি করা যায় না। হাতির সার্কাস খেলা সম্পর্কে অনেক সুন্দর একটি বর্ণনা দিয়েছেন ভাইয়া। আপনার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো....
ধন্যবাদ
গ্রাম বা শহরের রাস্তা গুলোতে সবথেকে বেশি হাতি দিয়ে চাঁদা উঠানোর দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। গ্রামীণ মেলাতে হাতি এবং ঘোড়া দিয়ে অনেক প্রকার খেলাও দেখানো হয় ভাই। গ্রামের মেলাগুলো মোট ১৫-২০ দিন করে থাকে ভাই। হাতিটা বিশাল ছিলো ভাই।
ধন্যবাদ
গ্রাম বাংলার মেলাগুলোতে সার্কাস বসে আর এই সার্কাসের অন্যতম আকর্ষণ হলো হাতির খেলা দেখা। বড় ছোট প্রায় সবাই হাতির খেলা দেখতে ভালোবাসেন আমাদের দেশে। তবে আমি কখনো হাতির খেলা দেখিনি দারুন একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপনি ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
ধন্যবাদ
বর্তমান সময়ে হাতি দিয়ে সার্কাস খেলা খুবই কম দেখা যায়। কেননা আগের মতো হাতি এখন আর দেখা যায় না। খুবই কম সার্কাস এ খেলা দেখানো হয়। সুন্দর লিখেছেন ভাই। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
হাতি দিয়ে সার্কাসে বিভিন্ন ধরনের খেলা দেখানোর ফলে বন থেকে ছোট হাতির ধরে এনে সেগুলোকে দীর্ঘদিন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যার ফলে সার্কাসের মালিকেরা সার্কাস দেখাতে সক্ষম হয়। তবে মাঝখানে বন্যপ্রাণী দিয়ে সার্কাস দেখানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা এসেছিল কিন্তু তারপরও এই কাজটি এখনো চলমান রয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে
ধন্যবাদ
https://twitter.com/MDToufiqurRah/status/1686937445735313408?t=HZgZsD5jc1dXpGb6M-w2wQ&s=19