আমাদের দেশের উল্লেখযোগ্য পিঠা হলো চিতই পিঠা
স্টিম ফর ট্রেডিশন |
---|
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ।আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আজ আমি আমাদের সবার অতিপরিচিত শীতকালীন চিতই পিঠা নিয়ে পোস্ট শেয়ার করতে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ। আশা করি সবার ভাল লাগবে।
পিঠাপুলির দেশ বাংলাদেশ। আমাদের দেশে যেকোন উৎসব অনুষ্ঠানের সময় পিঠা অবশ্যই থাকে।আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকারের পিঠা তৈরী করা হয় যেগুলোর নাম বলে শেষ করা যাবে না।একেক মৌসুমে একেক পিঠা তৈরী করা হয়। যেমন: শীতকালে ভাপা পিঠা তৈরী করা হয়।তেমনি চিতই পিঠাও আমাদের দেশের উল্লেখযোগ্য একটি পিঠা।চিতই পিঠা খেতে পছন্দ করেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া অনেক কঠিন কাজ।এ পিঠা শীত,গ্রীষ্ম,বর্ষা যেকোন সময় খাওয়া যায়। কাঁচা আটার চিতই পিঠা অনেক মজা হয়। এই পিঠাটি গোলাকার ও নোনতা স্বাদের একটি পিঠা।চিতই পিঠা চিনি মিশ্রিত দুধে সিদ্ধ করা হয়, যাকে দুধ চিতই বলে।দুধচিতই আমাদের দেশের অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার। এগুলো আমাদের ঐতিহ্য বাহী খাবারও বটে।আটা গরম পানি দিয়ে মেখে লবন-মরিচ দিয়ে এই পিঠা তৈরী করা হয়। মাটির তাওয়াতে এ পিঠা তৈরী করতে হয়।চিতই পিঠা সাদা রঙের। শীতকালে পাড়ার অলিতে-গলিতে চিতই পিঠার দোকান বসে যেগুলো থেকে খুব কম দামে চিতই পিঠা পাওয়া যায়।
শীতকালে আসলেই শুরু হয় চিতই পিঠার ধুম। তখন হাটে-বাজারে বসে থাকা দোকান গুলোতে চিতই পিঠা সহ ভাপা পিঠা।এই চিতই পিঠা খেতে বেশ ভালই। হাটে-বাজারে চিতই পিঠা ১০ টাকা করে বিক্রি করে। তবে বাড়িতেই চিতই পিঠা বানানো হয় হাটে-বাজারে মতো খেতে সুস্বাদু ও মজাদার হয় না। বাড়িতে চিতই পিঠা বানালে আটা থাকেই। কিন্ত হাট-বাজারের চিতই পিটায় কখনও আটা থাকে না। বেশ নরম আর চিতই পিঠার সঙ্গে সরিষা বাটা আর মরিচ বাটা এবং সঙ্গে গুড় দেয় খেতে বেশ ভাল লাগে। আমার বাবা হাট থেকে এই চিতই পিঠা নিয়ে আসে। শীতকাল ছাড়া অন্য সময়েও চিতই পিঠা বানিয়ে বিক্রি করে। কিন্তু শীতকালেই চিতই পিঠা খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম।
তিনটি ঋতুর মধ্যে শীতকাল বাংলাদেশের প্রধান । পিঠা পায়েস সাধারণত শীতকালীন সময়ের খাবারের তালিকায় অন্তভূক্ত। পিঠা মুখরোচক খাবার হিসেবে বাঙ্গালী জাতীর কাছে বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার। গ্রামবাংলার প্রতিটি বাড়িতেই পিঠা-পায়েস খাওয়ার ধুম পড়ে যায় এই শীতকালে। আতব চাউল দিয়ে বানানো হয় মজাদার চিতই পিঠা।
ডিভাইস | রেডমি ১০ সি |
---|---|
ক্যামরা | ৫০ মেগাপিক্সেল |
ফটোগ্রাফার | @tamannafariah |
লোকেশন | ভবের বাজার,পার্বতীপুর |
চিতই পিঠা শীতকাল বেশি পাওয়া যায়। হাট-বাজারে গেলে শীতকালে চিতই পিঠা খাওয়া। চিতই পিঠা খেতে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার।
ধন্যবাদ।
টুইটার লিংক
https://twitter.com/Tamanna21464/status/1679542356494946304?t=_s_mhMzKBPbs_UllZxZAEg&s=19
আমাদের এলাকায় শীতের পিঠের হিসেবে চিতই পিঠাকে গণ্য করা হয়। চিতইন পিঠাকে দুধে ভিজিয়ে রেখে দুধ পিঠা বানানো হয়। সুন্দর লিখছেন আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
ঐতিহ্যবাহী খাবারের ভেতর চিতাই পিঠা হলো অন্যতম। এই পিঠা খেতে আমাকে অনেক ভালো লাগে। চিতাই পিঠা গুড় ও ঝাল দিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। দারুণ লিখেছেন আপু ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ।
চিতই পিঠা আমার প্রিয় একটা পিঠা। তবে দুধ চিতই খেতে খুব ভালো লাগে। শীতকালে গ্রামের দোকানগুলোতে চিতই পিঠার দোকান বেশী দেখা যায়। চিতই পিঠা নিয়ে খুবই চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন আপু।
ধন্যবাদ।
বাংলাদেশ পিঠার দেশ। আমাদের দেশে হরেক রকমের পিঠা বানানো হয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য পিঠা হলো চিতই পিঠা। চিতই পিঠা যতটা না ভালো লাগে তার চেয়ে বেশি খেতে মজাদার হয় দুধ চিতই। আমাদের দেশের সবথেকে বেশি জনপ্রিয় একটি খাবার দুধ চিতই।
ধন্যবাদ।
চিতই পিঠা শীতকালে খুব খাওয়া হয়। বিভিন্ন ধরনের ভর্তা দিয়েছি তুই খেতে খুবই ভালো লাগে আমার কাছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই পিঠাটির রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমি এই চিতই পিঠা বানাতে গেলে সেটি পারফেক্ট হয় না কখনোই।
ধন্যবাদ আপু।
চিতই পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে।শীতকালে আমাদের বাসায় প্রায়ই বানানো হয়। গরম গরম পিঠাগুলো দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে। চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
চিতই পিঠা আমার পছন্দের একটি পিঠা।চিতই পিঠা খেতে বেশ মজাদার। যদি সরিষা বাটা আর কাঁচা মরিচের থাকে তাহলে চিতই পিঠা খেতে বেশ ভাল লাগে। শীতকালে হাট-বাজারে বসে থাকা দোকানে সচরাচর পাওয়া যায়। চিতই পিঠা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ।