শখের ফুলদানি।
কেমন আছেন সবাই।আশা করছি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।আমার বাসার কিছু ফুলদানি আজকে দেখাব, আর বলবো ফুলদানি নিয়ে কিছু কথা।আমাদের সবার বাসায় কমবেশি ফুলদানি থাকে।ফুলদানি হলো শখের একটি জিনিস।যারা সৌখিন মানুষ তারা ঘর গোছাতে ফুলদানি ব্যবহার করে থাকেন।
ঘরে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে ফুলদানি অনেক ভূমিকা রাখে।আমরা মেয়েরা ঘর সাজাতে খুব ভালোবাসি। কিভাবে ঘর সাজালে ঘরকে একটু পরিপাটি দেখাবে ,ঘরের সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পাবে,কিভাবে কি করলে ঘরকে আরো আকর্ষণীয় লাগবে আমরা তা নিয়েই ব্যস্ত থাকি।আমাদের এই শান্তির নীড়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন জিনিস দিয়ে আমরা সাজিয়ে থাকি।এরমধ্যে ফুলদানি হলো অন্যতম।
বহু যুগ ধরে বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ফুলদানির অবদান অনেক।গ্রাম নেই শহর নেই সবার বাড়িতে দেখা যায় ফুলদানি।প্রাচীনকাল থেকে এর ব্যবহার বহুল।
এখনকার মানুষেরা অনেক ক্রিয়েটিভ।এখন মানুষ কাগজ দিয়েও ফুলদানি বানিয়ে থাকে।বিভিন্ন কালারের ক্রিস্টাল পাথর দিয়ে ফুলদানি বানিয়ে থাকে মেয়েরা।কিন্তু মাটির তৈরির ফুলদানি তেমন একটা দেখা যায় না।খুব কম চোখে পড়ে মাটির তৈরি ফুলদানি।মাটির তৈরি জিনিসগুলো আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।এর মধ্যে মাটি তৈরি ফুলদানিতো আছেই।
ফুলদানি এমন একটা জিনিস ঘরের যে কোন স্থানে খাপ খাইয়ে যায়।ঘরের কোন এক কর্নারে,বা শোকেসে,ডাইনিং টেবিলে সুন্দর মানায়।কেউবা সাজায় টিটেবিল এর উপর।কেউ সাজায় আসল ফুল দিয়ে,কেউ বা সাজায় প্লাস্টিকের ফুল দিয়ে।ব্যক্তি তার নিজস্ব রুচি দিয়ে সাজিয়ে থাকে।
আগে নানুর বাসায় গেলে দেখতে পেতাম নানান রকমের মাটির তৈরি ফুলদানি। সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে। ফুল থাকুক আর নাই থাকুক সেগুলো সুন্দর করে শোকেসে সাজিয়ে রাখতেন। নানুর বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে এখন আর আগের মত সাজিয়ে রাখতে পারেন না। মাটির গায়ে আচ এঁকে ডিজাইন করে বাহারি রং দিয়ে ফুলদানি বানিয়ে সেগুলো মেলায় বিক্রি করে।বর্তমানে মেলায় বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী জিনিস পাওয়া যায়।ঐতিহ্যবাহী জিনিসের মধ্যে মাটির তৈরি ব্যাংকের দেখা মিলে।
ডিভাইস | oppo reno8 T |
---|---|
লোকেশন | বাড্ডা |
ফটোগ্রাফার | @sheikhdisha |
আমার পরিচয়
আমার নাম শেইখ দিশা।আমার জাতীয়তা বাংলাদেশি।আমি মুন্সিগঞ্জের মেয়ে ঢাকায় থাকি। আমার স্টিমিট ইউজার আইডি @sheikhdisha।আমি বড় হয়েছি চট্টগ্রামে। আমি ট্রাভেলিং,ক্রাফটিং,ফোটোগ্রাফি অনেক পছন্দ করি..। রান্না করতে ভালোবাসি।ইচ্ছা আছে বাংলাদেশ পুরোটা ঘুরে দেখার। সব কিছু করে দেখার চেষ্টা করি।কাজে ভিন্নতা আনার চেষ্টা রাখি।
আপনার ফুলদানি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর। দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি।এই ফুলদানি গুলো ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ আপু।
বাহ আপু আপনি তো দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন। সুন্দর সুন্দর ফুলদানির ফটোগ্রাফি দারুণ লাগছে। ফুলদানি সম্পর্কে সুন্দর লিখেছেন আপি। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ওয়াও আপু আপনার ফুলদানি গুলো অনেক সুন্দর। পাশাপাশি আপনি অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। আমারওএমন ফুলদানি কেনার খুব শখ ।অনেক সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকেও আপু।
শখের ফুলদানি নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট লিখেছেন। ফুলদানি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর। ঘরে রাখলে অনেক সুন্দর লাগবে।সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপু। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
ফুল দানি এবং ফুল উভয় খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। আমাদের বাসায়ও এই রকম অনেক ফুল রয়েছে৷ ফুলদানিতে ফুল সাজিয়ে রেখে দেখতে ভালোই লাগে। ঘরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি করে এই ফুল৷
ধন্যবাদ ভাইয়া।
বাহ্ অসাধারণ একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপু,আপনার তোলা ফুলদানি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগতেছে। আপনি দারুণ ফটোগ্রাফি করছেন আপু আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
ফুলদানি গুলো বেশ চমৎকার। আপনি বেশ চমৎকার তুলেছেন ছবি গুলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনার শখের প্রত্যেকটি ফুলদানি অত্যন্ত চমৎকার। এগুলোর মধ্যে আমার কাছে সাদা রঙের ফুলদানী সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ আপু চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন। অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলদানি দেখতে পেলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে। ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এসব ফুলদানি। সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন অনেক ভালো লাগলো শুনে ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।